স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়- ক্যান্সারের লক্ষণ কারণ ও চিকিৎসা


অনেকে জানে না স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়, হ্যাঁ ভালো হয়। তবে এটা প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণ গুলো দেখা দিলে এবং ডাক্তারের পরামর্শে সঠিক চিকিৎসা করলে স্তন ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত।
পোস্টসূচিপত্রঃস্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়- স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ কারণ ও চিকিৎসা

স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয় এবং এই ক্যান্সারের লক্ষণ,কারণ,চিকিৎসা ইত্যাদি সম্পর্কে আপনি জানতে চেয়েছেন। আশা করি আমার এই পোস্টটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন,তাহলে স্তন ক্যান্সারের সঠিক সত্য তথ্যটি জানতে পারবেন।

স্তন ক্যান্সার কি

এখন আমরা জানবো স্তন ক্যান্সার কি, এটা হল স্তন এর যে কোষ আছে, সেই কোষ দ্রুত বৃদ্ধি পেলে তখন থেকে ক্যান্সার তৈরি হয়। অস্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে টিউমার শুরু হয়ে যায় এবং রক্তনালী দিয়ে সমস্ত শরীরে ছড়াইয়া যায়, এভাবেই স্তন ক্যান্সার সৃষ্টি হয়।

স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ

বাংলাদেশের প্রতিবছর বড় সংখ্যক মহিলারা এই ক্যান্সার আক্রান্ত হচ্ছে। স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত মহিলাদের কিছু লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা যায়। নিম্নে স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো আলোচনা করা হলোঃ
  • স্তনে হাত দিলে গরম অনুভূত হয়
  • স্থানের বোটা অধোমুখ হওয়া যা আগে ছিল না
  • স্থানের বোটা দিয়ে রক্ত মেশানো তরল পদার্থ বের হয়
  • স্তনের উপর চামড়া গুলো কমলা রং শুরু হয় এবং কিছুটা টোল পরে।
  • অনেক সময় স্তনের আকৃতির পরিবর্তন হওয়া শুরু করে এবং মাসিকের সাথে এই আকৃতিটা পরিবর্তন হয়।
  • স্তনের বোটার ব্যথা ও খসখসে ভাব
  • সাধারণত শরীরের বাহিরে বা বগলের যে লোসিকা গ্রন্থি রয়েছে সেটা অনেকটা বড় হয়ে যায়।
  • অনেকের মাসিক ছাড়াই সব সময় স্তনগুলো ব্যথা করে। এটাও একটি স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ।
  • চামড়ার নিচে চাকা বা শক্ত হয়ে যাওয়াএই লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দেওয়া মাত্র রোগীকে হাসপাতালে যেতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আপনার যদি উপরোক্ত লক্ষণ গুলো দেখে হয়তো ভাবছেন স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়, হ্যাঁ প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে সেটা ভালো হতে পারে। তাই অবশ্যই আপনার নিকটস্থ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে বিনা বিনামূল্যে চিকিৎসা নিতে পারবেন।

স্তন ক্যান্সারের কারণ

কি কারনে স্তনের ক্যান্সার হয় তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি,তবে বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলি কারণ বা ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। নিম্নে স্তন ক্যান্সারের কারণ গুলো বর্ণনা করা হলোঃ
  • আপনার বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্তন ক্যান্সার আরো বৃদ্ধি পাবে।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকির পরিমাণ বেশি
  • স্তন ক্যান্সারের পূর্ব ইতিহাস
  • খুব কম বয়সে মাসিক শুরু হলে, স্তন ক্যান্সারের কারণ গুলোর মধ্যে এটি  অন্যতম।
  • স্তন ক্যান্সারের পারিবারিক ইতিহাস
  • খুব বেশি বয়সে মাসিক বন্ধ হলে
  • বেশি বয়সে প্রথম সন্তানের জন্ম হলে
  • মদ্যপান করলে
  • মেনোপস এর পর হরমোন দিয়ে চিকিৎসা করলে
  • তেজস্ক্রিয়তার সংস্পর্শে থাকলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি

কাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি

সাধারণত যে সকল নারীরা কোন নিয়ম তান্ত্রিক ভাবে জীবন যাপন করে না তাদের এই সমস্যাটা বেশি হয়। নিম্নে কাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি তা বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

বয়সঃ ৫০ বছরের উপরে বয়সের নারীরা বেশি স্তন ক্যান্সার আক্রান্ত হয়।

পারিবারিক ইতিহাসঃ যদি কারো পরিবারের মা, খালা,বোনের স্তন ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে তাহলে তারও হতে পারে।

দেরিতে প্রথম সন্তানঃ যেসব নারী ৩৫ বছরের পর প্রথম সন্তান নেয় এবং বুকের দুধ খাওয়ায় না তাদের স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

বিভিন্ন হরমোনের কারণেঃ যাদের খুব কম বয়স কিন্তু মাসিক শুরু হয়। আমার অনেক মহিলার বয়স অনেক বেশি হয়ে যায় তারপরে মাসিক বন্ধ হয়।

যখন আপনার মাসিক বন্ধ হবে তখন আর কোন ধরনের হরমোন থেরাপি নিবেন না এতে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে।

চর্বি যুক্ত খাবার খেলেঃ আপনি হয়তো বলতে পারেন কাদের স্তন ক্যান্সারে ঝুঁকি বেশি, তাহলো; যে সকল নারীরা বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খায় যার কারণে তাদের এই সমস্যাটা বেশি হয়। কেননা তারা পরিশ্রম করতে চায় না তারা বাড়িতে বসে বসে শুধু চর্বি বৃদ্ধি করে। যার কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ বেঁধেই দেখা দেয়।

যে সকল নারী সারাক্ষণ ব্রা পড়েঃ যে সকল নারী সারাক্ষণ ব্রা পড়ে থাকে তাদের ঘাম ও আর্দ্রতা জমে থাকে,যার কারণে স্তন ক্যান্সার হতে পারে।তাই ঘরে যখন বসে থাকবেন তখন ব্রা পড়বেন না।

স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়

আসলে স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়, যদি প্রথমেই আপনি এই রোগ সনাক্ত করতে পারেন। তাহলে ৯০% ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিন্তু প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এই সকল মহিলারা কুসংস্কার, ভয় লজ্জা ইত্যাদির কারণে বলতে চায় না।যদিও তারা এর লক্ষণগুলো দেখতে পায়,তারপরেও কোন চিকিৎসকের কাছে লজ্জায় বলেনা।

তাই গবেষকরা বলেছেন,বর্তমানে এর উন্নত মানের চিকিৎসা রয়েছে যদি প্রথমেই এই রোগের সনাক্ত করা যায়।তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা যাবে। তাই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আমি বলব,আপনার বাড়ির পাশে কমিউনিটি ক্লিনিকে যাবেন,সেখানে স্বাস্থ্যকর্মী আপনাকে আপনার সমস্যার কথা জিজ্ঞেস করবেন।

তারপর যদি লক্ষণ গুলো দেখা দেয়, তাহলে স্তন ক্যান্সারের পরীক্ষার জন্য ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং মোবাইল নাম্বার নিয়ে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করবেন।তারপর আপনাকে রেফার স্লিপের মাধ্যমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করবেন।এরপর আপনি সেখানে গিয়ে একজন দক্ষ চিকিৎসকের মাধ্যমে আপনার স্তন পরীক্ষা করাবেন। যদি আপনার স্তনে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা যায়,তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে সেটা ভালো করা যাবে।

তাই আপনারা অবশ্যই ৩০ বছর পার হলেই স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা মাত্রই অবশ্যই বিনামূল্যে পরীক্ষা করে নিবেন।এছাড়াও স্তন ক্যান্সারের বড় পরীক্ষক হলে আপনি নিজেই, কেননা মাসিক হওয়ার তিন চার দিন পর আপনার স্তন আপনি নিজেই লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন। যদি কোন পরিবর্তন দেখেন তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট পরামর্শ নিবেন।

স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা

স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়, স্তন ক্যান্সারের ধরন,আকার,রোগীর অবস্থার উপর ভিত্তি করে স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা দেওয়া হয়। স্তন ক্যান্সারের দুই ধরনের অস্ত্র পাচার করা হয়।
  • স্তন থেকে টিউমার বাদ দেওয়া হয় সেটাকে বলা হয় ল্যাম্পকটোমি
  • অনেক সময় ক্যান্সার টা পুরো স্তনে যদি ছড়িয়ে পড়ে তাহলে সম্পন্ন স্তন টাই কেটে ফেলে।
  • এছাড়াও স্তন ক্যান্সারে হরমোন থেরাপি,কেমোথেরাপি,রেডিও থেরাপীর মাধ্যমে স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়। এছাড়া আরো মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও চিকিৎসা দেওয়া হয়। এজন্য একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে এই চিকিৎসা দেওয়া হয়।

স্তন ক্যান্সারে রোগী কত দিন বাঁচবে

স্তন ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচবে সেটা নির্ভর করে রোগের ধরনের উপরে,যদি প্রাথমিক পর্যায়ে এটা ধরা পড়ে তাহলে অতি দ্রুত গতিতে চিকিৎসার মাধ্যমে সেরে উঠতে পারবে ।সামান্য কিছু লক্ষণ দেখা দিলে একটা রোগী কমপক্ষে পাঁচ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।যদি অন্য কোন কারণে মারা না যায়। তাই প্রাথমিক অবস্থায় লক্ষণগুলো দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন তাহলে অতি দ্রুত গতিতে সেরে উঠবে।

স্তন ক্যান্সারের পরীক্ষা

স্তন ক্যান্সারের পরীক্ষা গুলো কিভাবে করবেন নিম্নে সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

৪০ থেকে ৪৪ বছর বয়সের মহিলারা প্রতিবছর একটি মামোগ্রামের মাধ্যমে স্ক্রীনিং শুরু করতে পারেন।
৪৫- ৫৪ বছর বয়স যে সকল মহিলা রয়েছেন তারা অবশ্যই প্রতিবছরে স্ক্যানিং করবেন ও এটা মেমোগ্রামের মাধ্যমে করবেন।

৫৫ বছর বয়সের উপরে মহিলারা তারা প্রতিবছরের মেমোগ্রামের মাধ্যমে স্ক্রীনিং করবেন যতক্ষণ পর্যন্ত এই মহিলা সুস্থ না হন ততক্ষণ পর্যন্ত স্ক্রীনিং চালিয়ে যেতে হবে।
আপনি প্রথমত আপনার স্থানে হাত দিবেন দেখবেন কোন চাকা চাকা হয়েছে কিনা।

দুই শ্রেণি দুই হাত দিয়ে দেখলে সুন্দর একটা পরীক্ষা হয়ে যাবে এবং কোন শক্ত হয়ে আছে কিনা এগুলোই প্রধান লক্ষণ। এরপর আপনি আপনার নিপল হাত দিয়ে হালকা করে চাপ দিন যদি সেখান থেকে কোন কিছু বের হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং শুয়ে থেকেও এই পদ্ধতিটা করতে পারেন।

স্তন ক্যান্সারের প্রতিরোধ্য খাবার

স্তন ক্যান্সারের প্রতিরোধ্য খাবার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

রসুনঃরসুনের মধ্যে থাকে ক্যান্সার প্রতিরোধে অ্যালিয়াম এবং রসুনের গুনাগুন অনেক রয়েছে এছাড়াও রসুন কালোরেক্টরাল ক্যান্সার এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারে উপকার করে থাকে।

হলুদঃ হলুদ ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।হলুদ স্তন ক্যান্সার ফুসফুস এবং ত্বক ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

মরিচঃ মরিচে রয়েছে ৬ টা সাইটোকেমিক্যাল ও পুষ্টি উপাদান।মরিচ ক্যান্সার রোগের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।কাঁচা মরিচের রয়েছে ক্লোরোফাইল।অন্ত্রের ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদানের কার্যকারিতা নষ্ট করে ফেলে। লাল মরিচ এর মধ্যে রয়েছে ক্যাপসাইসিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারটেনয়েড তাই লাল মরিচ ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করেন।

ব্রোকলিঃ প্রত্যেক পরিবারই পছন্দ করে।এতে রয়েছে সালফোরোফেন এবং ইন্ডোলস যা অস্বাভাবিক কোষ বেড়ে গেলে সেগুলো প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে।এছাড়াও স্তন ক্যান্সার প্রোস্টেট ক্যান্সার,ফুসফুস ক্যান্সার ইত্যাদি এগুলো প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

গ্রিন ট্রিঃ স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।গ্রিন ট্রির সাইটোকেমিক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধী।তাই প্রতিদিন এক কাপ গ্রিন ট্রি পান করলে স্তন ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

স্যামন মাছঃ স্যামন মাছ এ ওমেগা ৩, ভিটামিন বি ১২ ও ভিটামিন ডি রয়েছে।বিশেষ করে ভিটামিন ১২ ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।ভিটামিন ১২ জাতীয় শাকসবজি বেশি বেশি খাবেন।এছাড়াও এই মাছ বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাক দিয়ে রান্না করলে ভালো ফল পাবেন।

আপনি হয়তো বলতে পারেন উপরোক্ত খাবার গুলোর মাধ্যমে স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়, তা প্রাথমিক অবস্থায় হলে উপরোক্ত খাবার গুলোর মাধ্যমে কিছুটা ভালো হবে।

পুরুষদের স্তন ক্যান্সার লক্ষণ

বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে পুরুষদের স্তন ক্যান্সার লক্ষণ খুবই কম দেখা যায়,তবুও কিছু কিছু পুরুষের দেখা যেতে পারে।তবে বেশিরভাগ ৬০ বছর উর্ধ্ব পুরুষদের এই ক্যান্সার দেখা যায়। এছাড়াও পারিবারিক ইতিহাস থেকে তেমন একটা না জানা গেলও, এই রোগ পুরুষদের মাঝে দেখা দিতে পারে। পুরুষের স্তনে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো হলো
  • স্তনের ব্যথা হীন পিণ্ড দেখা যায়
  • স্তনের নিপল দিয়ে তরল পদার্থ বের হয়
  • সাধারণত স্তন গুলোর চারপাশে গর্ত হয়ে যায় এবং স্তনটা ভিতরে ঢুকে যায়।
  • স্তন এর বিভিন্ন আকার ধারণ করে বিভিন্ন রঙের হয়ে যায়।

উপসংহারঃ স্তন ক্যান্সার কি ভালো হয়-  ক্যান্সারের লক্ষণ কারণ ও চিকিৎসা

আপনি যদি ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে নারী হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ ছাড়াই,ভোটার আইডি কার্ড ও মোবাইল নাম্বার নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিনামূল্যে পরীক্ষা করে নিতে পারেন।এতে আপনার স্তন ক্যান্সার হয়েছে কিনা সেটা নির্ণয় করতে পারবেন। যদি আমার এই পোস্ট পড়ে আপনি উপকৃত হন, তাহলে বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪