ডেঙ্গু রোগীর সেবায় করণীয় সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। কেননা ডেঙ্গু ভাইরাস মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়ায়। চলুন, ডেঙ্গু রোগীর জন্য করণীয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কোন কোন অবস্থায় এই অসুস্থতা সাধারণভাবে নিজে ঠিক হয়ে যায় অথবা ওষুধ সেবন করে ভালো হয়ে যায় কিন্তু কোন কোন সময় রোগীর অবস্থা খুবই খারাপ হতে থাকে এবং কখনো সারা জীবনের জন্য এই রোগের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই ডেঙ্গু রোগীর সেবায় করণীয় সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃডেঙ্গু রোগীর সেবায় করণীয়, সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
ভূমিকা
ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ করার জন্য ব্যক্তিগত সাধারণ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মশা থেকে রক্ষা পেতে প্রতিরোধ ব্যবস্থা অনুসরণ করা উচিত যেমন- মশার যেখানে যেখানে বাসা বাঁধে সেগুলো ভেঙে দেওয়া, মশা দ্বারা ঘিরে বাসা ও জায়গা বন্ধ করা , দৈনন্দিন জীবনে স্বচ্ছতা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখা ইত্যাদি। ডেংগু সনাক্ত হলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ডেঙ্গু জ্বর কি
ডেঙ্গু ভাইরাস জনিত মশাবাহিত জ্বর।এডিস প্রজাতির মশার কামড়ে এই ডেঙ্গু জ্বর হয়। ডেঙ্গু জ্বর দু ধরনের হয়ে থাকে যথা ১. ক্লাসিকাল ডেঙ্গু ও ২. হিমোরেজিক ডেঙ্গু ।এছাড়া ডেঙ্গু জ্বর তীব্র হয়ে ডেঙ্গু হিমোরেজিক শক সিনড্রোম হতে পারে।
হিমোরেজিক ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে রক্ত ক্ষরণ শুরু হয়।বিশেষজ্ঞরা জ্বর সেরে যাওয়ার পরের সময়টিকে বিপদজনক বলে উল্লেখ করেন ।অন্যান্য জ্বরের ক্ষেত্রে জ্বর কমে যাওয়া মানে হচ্ছে কিছুটা সুস্থবোধ হওয়া। কিন্তু ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে এটি ব্যতিক্রম। জ্বর সেরে যাওয়ার পর রুগীর প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিত।
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ
- সাধারণ পর্যায়ে বা ক্লাসিকাল ডেঙ্গু জ্বর
- উচ্চমাত্রায় জ্বর ১০৪ বা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট,৩ থেকে ৭ দিন জ্বর থাকে
- চামড়ার উপর লালচে ফুসকুড়ি
- মাথা চোখ ও চোখের চারিদিকে ব্যথা
- লালচে চোখের মনি
- ক্লান্তিবোধ অবসাদ উদ্যম হীনতা
- মাংসপেশী হাড় ও মেরুদন্ড ব্যথা
- বমি বমি ভাব কিংবা বমি হওয়া
- খাবার খেতে অনিহা
- জটিল পর্যায় বা হিমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বরচামড়ার উপর লালচে ফুসকুড়ি
- মাংসপেশি হার ও মেরুদন্ড প্রচন্ড ব্যথা
- নাক মুখ ও দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া
- বমির সাথে রক্ত, রক্ত মিশ্রিত কালো পায়খানা
- অনিদ্রা এবং ক্লান্তি বোধ
- পায়ের চামড়া ফ্যাকাশে মলিন ঠান্ডা ও আঠালো হয়ে যাওয়া
- অতিরিক্ত পানি পিপাসা
- শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট
- জ্ঞান হারানো
ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত রোগীর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোমর ব্যথা ,অস্থিসন্ধি বা জয়েন্ট ব্যাথা ,চোখের পিছনে ব্যথা হয়ে থাকে এক্ষেত্রে হাড় ব্যথা এতটাই পছন্ড হয় যে, মনে হয় হাড় ভেঙ্গে গেছে। এ কারণে এই
জ্বরকে "ব্ল্যাক বোন ফিভার" বলা হয়ে থাকে ।শরীরের প্লাটিলেট যদি এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার থেকে পাঁচ লক্ষ পর্যন্ত থাকে তাহলে সে ভালো পর্যায়ে রয়েছে কিন্তু যদি ১ লক্ষ ৫০ হাজারের নিচে অনুচক্রিকা আসে তাহলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরণ হতে থাকে।
ডেঙ্গু জ্বরের কারণ
ডেঙ্গু জ্বরে প্রধান কারণ হলো ডেঙ্গু ভাইরাস। যা এডিস মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়ায় ।এই মশা যখন একজন সুস্থ ব্যক্তিকে কামড় দেয় এবং অন্য একজন মানুষকে কামড় দেয় তখন তার রক্তের সাথে ডেঙ্গু ভাইরাস ঢুকে যায় ।
এভাবেই ডেঙ্গু জ্বর ছড়ায়।এডিস মশা সাধারণত গরম ও আর্দ্র- অঞ্চল গুলোতে বেশি পাওয়া যায় ।কারণ এই মশার সাধারণত এই অঞ্চলে বেশি ঘুরে বেড়ায় ।ডেঙ্গু জ্বরের চারটি প্রধান কারণেই মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়া ছড়াতে পারে।
আপনার বাড়ির ছাদে যদি গাছের টপ থাকে সেখানে দেখতে পান, যদি পানি জমা থাকে তাহলে সেখানে এডিস মশা ডিম পাড়ে। কেননা এরা সাধারণত স্বচ্ছ পানিতে ডিম পাড়তে পছন্দ করে।
ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ
ডেঙ্গু জ্বর ছোঁয়াচে নয়।এটি একটি মশা বাহিত সংক্রামক ব্যাধি। এটা এডিস মশার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির থেকে আর একজন ব্যক্তির মাধ্যমে ছড়ায় ।যদি কোন সুস্থ মানুষকে এডিস মশা কামড় দেয় সেই মশাটি যদি আবার অন্য আরেকজন ব্যক্তিকে কামড় দেয়।
তাহলে ব্যক্তিটির রক্তে এই ভাইরাস ঢুকে পড়ে। এভাবেই রোগটি ছড়িয়ে পড়ে কিন্তু এটা আসলে ছোঁয়াচে রোগ নয়। আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র, খাবার, থালা-বাসন কাপড়-চোপড় এ তাদের মাধ্যমে কখনোই ছড়ায় না।
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা
ডেঙ্গু জ্বরের কোন সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। ক্লাসিক্যাল এবং হিমরেজিক ডেঙ্গু জ্বর উভয়ের ক্ষেত্রে উপসর্গ লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে
ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু সাধারণতঃ সাত দিনের মধ্যে এমনিতেই সেরে যায়। এক্ষেত্রে উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসা করা হয়। যেমন ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল।বুমির জন্য স্টেমিটিল জাতীয় ওষুধ দেওয়া যেতে পারে । এছাড়া প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
হিমরেজিক ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে সন্দেহ হলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে দিতে হবে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার খেতে হবে বিশেষ করে পানি, ফলের রস, ডাবের পানি, খাবার স্যালাইন, জুস, ইত্যাদি।
ডেঙ্গু রোগীর সেবায় করণীয়
নিম্নে ডেঙ্গু রোগীর সেবায় করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
- এডিস নামে এক জাতীয় মশা ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান উৎস
- এডিস মশার সাধারণত দিনের বেলায়, সকাল এবং বিকেল বেলায় বেশি কামড়ায়। তাই দিনের বেলায়ও মশারি টাঙ্গিয়ে ঘুমাতে হবে
- ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হতে এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বর ছড়াতে পারে
- ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে অবশ্যই সর্বক্ষণ মশারির মধ্যে রাখতে হবে
- রোগীকে প্যারাসিটামল দিন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন
- বাসস্থানে ব্যবহৃত টায়ার মুখ খোলা ।পানির ট্যাংক, প্লাস্টিকের প্যাকেট ,পলিথিন এবং ঘরের আশেপাশে পানি জমতে দিবেন না
- আপনার বাড়ির চারপাশ সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন
- ডেঙ্গু রোগীর সাধারণত প্রচুর পরিমাণে তার শরীর থেকে তরল পদার্থ বের হয়ে যায় তাই তাকে বেশি বেশি তরল খাবার দিতে হবে যেমন খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, জুস, লেবুর শরবত ইত্যাদি
- আক্রান্ত রোগীকে প্রচুর পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে
- রোগীকে মাঝে মাঝে পর্যবেক্ষণ করতে হবে, তার উচ্চ রক্তচাপ, জ্বর ইত্যাদি এগুলো দেখতে হবে
- সর্বোপরি যদি রোগীর অবস্থা অবনতি ঘটে তাহলে, অবশ্যই হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করতে হবে।
- রোগীর শরীর মাঝে মাঝে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিন
- রোগের খাবার ও পোশাক-আশাক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখুন
ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খাবার খেতে হবে
প্রচুর পানি পান করাঃ রোগীর শরীর ভালো অবস্থায় রাখার জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ । ডেঙ্গু জ্বরে তাড়াতাড়ি রক্ষা পেতে হলে বেশি বেশি পারি পান করার বিকল্প কিছু নেই ।
সঠিক পুষ্টিকর খাবারঃ ডেঙ্গু রোগীরা সবুজ শাকসবজি, ফল , প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার খাবে ।
এমন খাবার খাওয়া যাবেনা যার রোগীর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সাধারণত সাহায্য করতে পারে তেল পুষ্টিকর সহ্যকর খাবার। ডেঙ্গু জ্বরের সময় পুরনো স্নায়কজনিত খাদ্য পণ্য এড়ানো উচিত যেমন চিনি চিনি জাতীয় খাবার যা বিষাক্ত হতে পারে।অতিরিক্ত ভাজা পোড়া খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে
সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর ৩ থেকে ৬ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই ডেঙ্গু জ্বর ৭ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। জ্বর শুরু হওয়ার প্রথম তিন দিনকে বলা হয়ে থাকে তীব্র পর্ব। যেটা অনেক কঠিন পর্ব।
এই সময় সাধারণত জ্বর, মাথা ব্যাথা, পেশি ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া, চোখের পিছনে ব্যথা করা, শরীরের লালছে ভাব হয় এবং ফুসকুরির মত ওঠে। জ্বর যখন ভালো হয়ে যায় তখন চতুর্থ দিন থেকে ৬ষ্ঠ দিন পর্যন্ত বলা হয় সংকটময় অবস্থা। এই সময় রক্তচাপ কমে যেতে পারে,রক্ত ক্ষরণ হতে
পারে। এছাড়াও অনেক ধরনের বিপদ মূলক ঘটনা ঘটতে পারে। বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে, জ্বরের সাধারণত প্রথম দিকে বিশ্রাম নিতে হবে এবং জ্বর হলে ও ব্যথা হলে এর জন্য প্যারাসিটামল খেতে হবে। তবে যদি জ্বর না কমে, রক্তচাপ কমে যায় এবং রক্ত ক্ষরণ হতে থাকে। এছাড়াও অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি করে, তখন অবশ্যই তাকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে করণীয়
- এডিস মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগ হয়ে থাকে।এটি একটি সংক্রামক ভাইরাসনিত রোগ। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলায় মানুষকে কামড়িয়ে থাকে।এডিস মশার কামড়ানোর কারণে ডেঙ্গু জ্বর হলে মারাত্মক অবস্থা হতে পারে।তাই এই রোগের প্রতিরোধ করায় সবচেয়ে ভালো হবে।নিম্নে ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধ সম্পর্কে দেওয়া হল।
- মশার বংশ বৃদ্ধি রোধ করাঃ এডিস মশা প্রতিরোধ করার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মশার বংশ যেন বৃদ্ধি না পায় সেটা প্রতিরোধ করতে হবে। এডিস মশা প্রতিরোধ করার জন্য যে পদক্ষেপ গুলো নেয়া হয় নিম্নে দেওয়া হল,
- আপনার বাড়ির আশেপাশে বা আনাচে-কানাচে যদি কোথাও পাত্র ফেলে দেওয়া থাকে।তাহলে সেই পাত্র বা বাসন-কোসন ডাস্টবিনে ফেলে দিন।
- আপনার বাড়ির ছাদে যদি টবে গাছ থাকে,তাহলে খেয়াল রাখতে হবে।টবে পানি জমানো আছে কিনা, এছাড়াও ফ্রিজ ও এয়ারকন্ডিশন এর নিচে পানি জমা আছে কিনা সেগুলো দেখে পানিগুলো ফেলে দিতে হবে।যেন এডিস মশা সেখানে ডিম না পারতে পারে।তারা স্বচ্ছ পানিতে ডিম দিয়ে থাকে।সেখান থেকেই মশার উৎপত্তি হয়।
- অপ্রয়োজনীয় গাড়ির টায়ার, ব্যবহৃত চৌবাচ্চা, প্লাস্টিকের বোতল বা ক্যান,পরিত্যক্ত টিনের কৌটা, ব্যবহৃত হাড়ি পাতিল, ডাবের খোসার মধ্যে পানি জমে আছে কিনা সে দিকে লক্ষ্য রাখুন এবং প্রয়োজনে সেটা অপসারণ বা ফেলে দিন।
- আপনার বাড়ির পাশে জঙ্গল বা ঝোপঝার যদি থেকে সেগুলো পরিষ্কার করুন।
- মশা প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করাঃ আপনি যদি দিনের বেলায় ঘুমাতে চান তাহলে অবশ্যই মশারি টাংগিয়া ঘুমাবেন।
- এমন পোশাক পরিধান করুন যেন আপনার ত্বক, হাত, শরীরের বিভিন্ন অংশ ঢেকে থাকে। বিশেষ করে ফুলহাতা শার্ট, ফুল প্যান্ট পড়ে ঘুমালে মশা কামড়াতে পারবে না।
- মশাকে তাড়ানোর জন্য আপনি বাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ও স্প্রে পাবেন, সেটা ব্যবহার করতে পারেন।
- সচেতনতা বৃদ্ধিঃ আপনি আপনার এলাকায় মানুষকে ডেঙ্গু প্রতিরোধিমূলক প্রচারণা করে উপকার করতে পারেন। ডেঙ্গু প্রতিরোধ করার জন্য যে সকল পদক্ষেপ নেওয়া দরকার আপনি সেগুলো পদক্ষেপ নিয়ে জনসাধারণকে এই সকল পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করবেন।
- ডেঙ্গু প্রতিরোধ করার জন্য শুধু একা কারো পক্ষে সম্ভব নয়, তাই সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ ব্যক্তি উদ্যোগে সমাজের লোকজন সবাই মিলে মিশে প্রতিরোধ করলে ডেঙ্গু রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
লেখকের শেষ কথা
পরিশেষে বলা যেতে পারে যে, ডেঙ্গু আসলে ছোঁয়াচে রোগ নয় ,তাই আমাদের আশেপাশে যদি কারো ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে এবং নিজেদের পরিবারের মাঝে কোন ব্যক্তির ডেঙ্গু জ্বর হয়, তাহলে তার সেবা-যত্ন করতে হবে । ডেঙ্গু রোগীর সেবায় করণীয় সম্পর্কে আমার এই কন্টেনিটি থেকে যতটুকু আপনি জানতে পেরেছেন আশা করি কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url