বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানুন
বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম যদি আপনি না জানেন,তাহলে বাচ্চা দুধ পাবে না।তাই নবজাতককে মায়ের বুকের দুধের খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম জানতে হবে। চলুন,শিশুকে কিভাবে দুধ খাওয়াতে হবে বিস্তারিত জেনে নেই।
জন্মের এক ঘন্টার মধ্যে শিশুকে দুধ খাওয়াতে হবে। মায়ের বুকের দুধের পুষ্টিগুণ বেশি হয়। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তাই বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানতে পোস্টে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃবাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানুন
শাল দুধ কাকে বলে
শাল দুধ কাকে বলে তা হল বাচ্চা হওয়ার পরপরই মায়ের বুকের প্রথম ঘন আঠানো হলুদ বর্ণের যে দুধ বের হয় তাকে শাল দূত বলে।শাল দুধের উপকারিতাঃ
- শাল দুধ পরিমাণে কম হলেও শিশুর পুরোপুরি চাহিদা মেটা এবং পরিপূর্ণ পুষ্টি যোগায়
- শালদুধ শিশুর জীবনের প্রথম টিকা। এতে আছে শিশুর প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান সহ প্রচুর আমিষ, ভিটামিন এ ,ভিটামিন ই, জিংক ও রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা
- শাল দুধ খাওয়ালে শিশুর রাতকানা এবং জন্ডিস এর আশঙ্কা কম থাকে
- শাল দুধ খাওয়ালে মা এবং শিশু উভয় ই সুস্থ থাকে
বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম
বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতিটা অনেক মা জানেনা তাই নিম্নে বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো,
মায়ের আরামদায়ক অবস্থানঃ মা আরাম করে দেয়ালে বা বালিশে হেলান দিয়ে বসবেন বা শুয়ে থাকবেন। কখনো সামনে ঝুঁকে বসবেন না।
- আপনি বসা অবস্থায় বাচ্চাকে দুধ খাওয়াবেন যেন সুন্দর মতে বাচ্চা দুধ খেতে পারে
- মা শিশুকে কোলে নেওয়ার সময়,
- আপনার বাচ্চার বুক ও পেট আপনার পেটের সাথে লাগিয়ে দিবেন তাহলেই সুন্দর মত দুধ পাবে
- শিশুর মাথা ও শরীর সোজা থাকবে
- সে সময়ের দিকে সম্পূর্ণ ফেরানো থাকবে
- শিশুর পুরো শরীর ধরে রাখতে হবে কেবলমাত্র গলা ও কাধ নয়
- বুকে লাগানোর সময় মা শিশুকে কোলে নিয়ে
- স্তনের বোটা উপরের ঠোঁটে বারে বারে লাগাতে হবে
- শুধু বড় করে হা করলে তাকে স্তনে লাগাতে হবে
- স্তনের কালো অংশটি শিশুর মুখের ভিতর থাকবে, মাড়ির চাপে বেশি বেশি দুধ আসবে। বোটা চুষলে দুধ আসবেনা।
- মায়ের কোলে শিশু সঠিক অবস্থান,
- থুতনি ও নাক স্তনের সাথে লেগে থাকবে
- বড় করে মুখ খোলা থাকবে
- শিশুর নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে উল্টানো থাকবে
- শিশু পর্যাপ্ত মায়ের দুধ পাচ্ছে কিনা তা বোঝার উপায়,
- ২৪ ঘন্টায় কমপক্ষে ৬ বারের বেশি প্রসাব করলে
- মাসের কমপক্ষে ৫০০ গ্রাম ওজন বৃদ্ধি হলে
মায়ের দুধের উপকারিতা
শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো বলতে জন্মের পর থেকে শিশুকে পূর্ণ ছয় মাস বয়স পর্যন্ত কেবলমাত্র মায়ের দুধের উপকারিতা অনেক গুণ বেশি। তাই দুধ খাওয়ানো এই সময় অন্য কোন কিছু এমনকি এক ফোঁটা পানিও প্রয়োজন নেই।
শিশুর জন্য উপকারঃ
- ডায়রিয়া সহ অন্যান্য অসুখ বিসুখ কম হয়
- পুষ্টিহীন হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে
- বৃদ্ধি ও বুদ্ধির বিকাশ সঠিক ব্যবহার হয়
মায়ের জন্য উপকারঃ
- জন্মের পরপরই মায়ের দুধ খাওয়ালে তাড়াতাড়ি গর্ভফুল পড়ে যায়, ফলে রক্ত ক্ষরণ কম হয়। তাই মা রক্তস্বল্পতা থেকে রক্ষা পায়।
- যে মা তার শিশুকে দুধ খাওয়ায় এতে অনেক উপকার রয়েছে যেমন শিশু পুষ্টিকারে খাবার খেলো এবং একজন মা তার ভবিষ্যতে স্তন ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেল।
- ৬ মাস বয়স পর্যন্ত দিনে ও রাতে শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ালে এ সময়ের মধ্যে পুনরায় গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে।
মা ও শিশু উভয়ের জন্য উপকারঃ
মায়ের দুধ খাওয়ালে মায়ের সাথে শিশুর আত্মিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে
পরিবারের জন্য উপকারঃ
মায়ের দুধ খাওয়ালে পরিবারের খরচ বাচে
বোতলের দুধ খাওয়ানোর অপকারিতা রয়েছেঃ
- কোটা বা গুড়া দুধ কোন অবস্থায় খাওয়ানো যাবে না
- ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ,এলার্জি সহ বিভিন্ন রোগ হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে
- শিশু অপুষ্টির শিকার হয় ও মৃত্যু ঝুঁকি অনেক গুন বাড়ে
- মুখের চোয়ালে সমস্যা হয়
- শিশুর বোতলের দুধে অভ্যাস হয়ে পড়লে মায়ের দুধ খেয়ে নিয়ে খেতে চায় না এতে মায়ের দুধ কমে যেতে পারে টেনে খেতে চায় না
- শিশুর জন্য মায়ের দুধে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট খাবার
শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মা যা খাবেন না
অনেক মা শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সময় অনেক ক্ষতিকর জিনিস খেয়ে থাকে। সেজন্য দুধ অনেক সময় বৃদ্ধি পায় না। তাই শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মা যা খাবেন না তা নিম্নে বর্ণনা করা হলো,
ক্যাফেইনঃ একজন মা যদি বেশি বেশি ক্যাফেইন জাতীয় খাবার খায়, কেননা ক্যাফেইন শিশুকে বিরক্ত অস্থির এবং ঘুমাতে অসুবিধা করতে পারে। তাই শিশুকে দিনে দুই কাপের বেশি চা, কফি, কোকাকোলা এনার্জি ড্রিংস পান করানো যাবে না
অ্যালকোহলঃ মা যদি হালকা অ্যালকোহল পান করার পর বুকের দুধে প্রবেশ করে যা শিশু যখন পান করে তখন শিশুর রোগ সৃষ্টি করতে পারে এবং গর্ভা অবস্থায় দুধ খাওয়ানো অবস্থায় কখনো অ্যালকোহল পান করা যাবে না
মসলাযুক্ত খাবারঃ অতিরিক্ত বেশি বেশি মসলাযুক্ত খাবার খেলে শিশু পেট খারাপ হতে পারে তাই মসলা জাতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে
গ্যাস তৈরি করে এমন খাবারঃ পেঁয়াজ রসুন ফুলকপি বাঁধাকপি ব্রকলি ডাল এ জাতীয় খাবার খেলে পেটে গ্যাস হতে পারে
এলার্জি সৃষ্টি করে খাবারঃ শিশু এলার্জি হতে পারে এই ধরনের খাবার থেকে বিরত রাখতে হবে
ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ কিছু কিছু ওষুধ রয়েছে যা দুধের প্রবেশ করতে পারে এবং সেই দুধ শিশু খেলে অসুবিধা হতে পারে তাই যে সকল ওষুধ খেলে ক্ষতি হবে না সে সকল ওষুধ খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শক্রমে
কাচা খাবারঃ কাঁচা মাংস, মাছ, ডিম এবং দুধ শিশুর জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর তাই সব খাবার ভালো করে সিদ্ধ করে নিয়ে খাওয়াতে হবে।
পারদ যুক্ত মাছঃ রুই, কাতলা, ইলিশ তেলাপিয়া চিংড়ির মত মাছের ভিতর প্রচুর পরিমাণ পারদ এর পরিমাণ বেশি থাকে। তাই সপ্তাহে একবারের বেশি এই সকল মাছগুলো খাওয়া যাবে না
প্রক্রিয়াজাত খাবারঃ প্রক্রিয়াজাত খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে লবণ চিনি এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে তাই এ ধরনের খাবার খেলে ক্ষতিকর হতে পারে।
উপরোক্ত খাবারগুলো একজন দুগ্ধ দানকারী মা খাওয়া যাবে না। এতে দুধ বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে না এবং বাচ্চা দুধ পাবে না। তাই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং পাশাপাশি বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম টা জানতে হবে।
কি খেলে বুকের দুধ আসে
কি খেলে বুকের দুধ আসে তা নিম্নে বর্ণনা করা হলো, তরল জাতীয় খাবার খেলে সাধারণত বুকের দুধ আসে। যেমন
- প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া যেমন প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস
- চা ভেজোস যেমন মেথি জিরা আদা
- ফলের রস
- প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন
- মাছ রুই, কাতলা তেলাপিয়া
- ডিম
- মুরগির মাংস খাবার
- দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার
- মসুর ডাল মুগ ডাল ছোলা ডাল
- কাজু বাদাম, কাঠবাদাম
- শর্করা জাতীয় খাবার
- বাদামি ভাত মিষ্টি আলু শাকসবজি কুমড়া গাজর বিট এই জাতীয় খাবার
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার যেমন
- ফল পেঁপে আপেল কলা
- শাকসবজি পালং শাক লাউ শাক
- ব্রকলি
- বিজ শিয়া বিজ
বাচ্চা বুকের দুধ খেতে না চাইলে করণীয়
বাচ্চা বুকের দুধ খেতে না চাইলে করণীয় হল, প্রথমে আগে বাচ্চা দুধ খায় না কেন তার কারণ জানতে হবে খুঁজে বের করতে হবে
অসুস্থতাঃ বাচ্চা যদি অসুস্থ থাকে তাহলে তেমন খেতে যাবে না খেতে যাবে না খেতে চায় না যেমন জ্বর সর্দি ঠান্ডা আকাশে ডায়রিয়া ইত্যাদির কারণে বাচ্চার বুকের দুধ খেতে ইচ্ছা হয় না
মুখের সমস্যাঃ ঠোঁট ফাটা, জিহবা বাধা এ সকল কারণে বাচ্চা দুধ খেতে কষ্ট পায়
বুকের দুধের সরবরাহঃ মায়ের বুকের দুধ যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ না থাকে তাহলে বাচ্চার দুধ খেয়ে পেট ভরে না তাই খেতে চায় না
বুকের দুধের স্বাদ
দুধের স্বাদ কিছু খাবার বা ওষুধের কারণে মায়ের বুকের দুধের স্বাদের পরিবর্তন হয়ে যায় যার কারনে বাচ্চা পছন্দ করে না।
বুকের দুধের প্রবাহঃ যদি বুকের দুধ খুব দ্রুত বা ধীরগতিতে বের হয় তাহলে বাচ্চার খাওয়ার অসুবিধা হতে পারে।
পরিবেশঃ গ্রীষ্মকালের সময় বাচ্চারা খুব বেশি দুধ খেতে চায় না অত্যন্ত গরমের কারণে
বিকল্প খাবারঃ যদি শিশুকে বুকের দুধের বাইরে অন্য কোন খাবার দেওয়া হয় তাহলে বুকের দুধ খেতে চায় না।
মানসিক চাপঃ মা যদি বিভিন্ন মানসিক চাপে থাকে তাহলে বুকের দুধ বের হতে চায় না যার কারণে বাচ্চা বুকের দুধ খেতে চায় না।
করণীয় হল
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ সাথে কথা বলতে হবে বাচ্চা যদি অসুস্থ হয়ে থাকে তাহলে তাকে সুস্থ করার ব্যবস্থা করতে হবে।
বুকের দুধের সরবরাহ বাড়ানোর জন্য বৃদ্ধি করার জন্য চেষ্টা করতে হবে নিয়মিতের বুকের দুধ বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে, বিশ্রাম নিতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে তাহলেই বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে।
বুকের দুধের স্বাদ পরীক্ষা কর যদি মনে হয় বুকের সাথে পরিবর্তন হয়েছে তাহলে খাবার বা ওষুধের উপরের কারণে সমস্যা হতে পারে তাই সেটা চেঞ্জ করুন।
বুকের দুধের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করুন যদি খুব দ্রুত রোগ দেখা হয় তাহলে বিভিন্ন পজিশন অবস্থান পরিবর্তন করার মাধ্যমে সেটা সমাধান করা যাবে।
পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করুন পরামর্শ বাচ্চাকে শীতল রাখার চেষ্টা করতে হবে বারবার অল্প পরিমাণে হলেও দুধ খাওয়াতে হবে।
বিকল্প খাবার নিয়ন্ত্রণ করা লাগবে যদি বাহিরের খাবার খেয়ে খাওয়ার আগে একজন শিশু বিশেষ করে সাথে কথা বলে বাইরের খাবার খাওয়াতে হবে।
বাচ্চাদের বুকের দুধ ছাড়ানোর উপায়
বাচ্চাদের বুকের দুধ ছাড়ানোর উপায় হল প্রথমত ধৈর্য ধরতে হবে।
মনে রাখবেন বুকের দুধ শিশুকে ছাড়ানোর জন্য ধীরে ধীরে কাজ করতে হবে তাড়াহুড়া করা যাবে না
আপনার শিশুকে দুধ ছাড়ানোর জন্য কোন নির্দিষ্ট সময় নেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দুই বছর বা তার বেশি সময় ধরে বুকের দুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকে
আপনার এবং আপনার শিশুর জন্য উপযুক্ত সময় বেছে নিতে হবে
কিছু কৌশল মানতে হবে
ধীরে ধীরে দুধ খাওয়ানোর সময় কমিয়ে দিতে হবে
প্রথমে দিনের বেলায় দুধ খাওয়ানো কমানো দিতে হবে
তারপর রাতের বেলায় দুধ খাওয়ানো কমিয়ে দিতে হবে
বিকল্প খাবার বা পানীয় প্রদান করতে হবে
শিশুকে গরুর দুধ পানি ফলের রস ইত্যাদি খাওয়াতে হবে
নরম খাবার যেমন ভাত ডাল মাছ মাংস ইত্যাদি খাওয়ানো যেতে পারে
ব্যস্ত রাখতে হবে
খাওয়ার সময় শিশুকে খেলা গান বাজনা বই পড়া বাইরে ঘোরাঘুরির মাধ্যমে ব্যস্ত রাখতে হবে
যেখানে আপনি সাধারণত দুধ খাওয়ান সেখানে পরিবর্তন করতে হবে
বুক দেখে রাখুন ঢেকে রাখুন তাহলে আগ্রহ বেশি হবে শিশু দুধ খাওয়ার প্রতি আগ্রহ হবে
শিশুকে জোর করে দুধ খাওয়ানো যাবে না তাকে জোর করবেন না
হতাশ হওয়া যাবে না বুকের দুধ ছাড়ানোর একটি ধীরে ধীরে কাজ করতে হবে
আপনার যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন
কিছু বিষয়ে এড়িয়ে চলতে হবে
কঠোর পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে না ঠিক তো ঔষধ দিতে ওষুধ মরিচ বা অন্যান্য করার পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে না
হঠাৎ করে দুধ খাওয়ানো বন্ধ করবেন না এটা আপনার স্তনের দুধ জমে ব্যথা জ্বর বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে
লেখকের শেষ কথা
পরিশেষে বলা যায় যে মায়ের বুকের দুধের কোন বিকল্প নেই মায়ের দুধের প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে। তাই ছয় মাস পর্যন্ত শুধু মাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। তাই আপনার বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানা দরকার। আশা করি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন যদি আমার এই পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url