জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়, জেনে নিন

জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়, জানার আগে জ্বালাতকের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। এই মরণব্যাধি রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অবশ্যই টিকা দিতে হবে।
ছবি
জলাতঙ্কের কারণ হিসেবে বলা যেতে পারে, আমাদের বাংলাদেশের জনগ্ণ এটাকে বেশি একটা গুরুত্ব দেয় না। তারা কবিরাজ, গাছ গাছরা ইত্যাদি এই বিষয় দিয়ে চিকিৎসা না করে জলাতঙ্কের টিকা দিন। তাই জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়? সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃজলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়, জেনে নিন

জলাতঙ্ক

জলাতঙ্ক একটি স্নায়জনিত মরণব্যাধি রোগ অর্থাৎ যে সকল প্রাণী জলাতঙ্ক রয়েছে, সেই সকল প্রাণী কোন মানুষ অথবা প্রাণীকে কামড় দেয় তাহলে জলআতঙ্ক হবে। প্রাণীগুলোর মধ্যে কুকুর, বিড়াল,বেজি বানর ও শিয়াল। ১৮৮৫ সালে ফ্রান্সে প্রথম জলাতঙ্ক এর টিকা আবিষ্কার হয়।

এটি আবিষ্কারের পরে সারা বিশ্বের ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি হয় কিন্তু বাংলাদেশসহ বিশ্বের কিছু অনুন্নত দেশে এ রোগের প্রাদুর্ভাব এখনো বেড়েই চলছে। যার কারণে বিশ্বের কোন কোন দেশে প্রতি বছর ২৮ শে সেপ্টেম্বর জলাতঙ্ক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। 
তবে বাংলাদেশের জলাতঙ্কে আক্রান্তিত হয় বেশিরভাগ কুকুরের মাধ্যমে এবং ১৫ বছর শিশুদের কি বেশি এই কুকুর কামড় দিয়ে থাকে।আর কামড় দেয়ার পর যদি তাকে চিকিৎসা না দেওয়া হয়।

পরবর্তীতে যদি লক্ষণগুলো দেখা দেয়, তখন রোগীকে বাঁচানো খুবই কঠিন এবং মৃত্যু অনিবার্য অথচ এই রোগ খুব সহজেই ১০০% প্রতিরোধ করা সম্ভব।যদি কুকুর কামড় দেওয়ার সাথে সাথে তার চিকিৎসা শুরু করে দেওয়া হয়। কুকুর কামড়ালে অবশ্যই তাকে টিকা দিতে হবে।

জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ

জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ গুলো নিম্নে বর্ণনা করা হলো,
  • মাথা ব্যাথা
  • জ্বর
  • শরীরের পেশিতে ব্যথা
  • মুখে ফেনা তোলা
  • বমি হওয়া
  • অস্থিরতা লাগে
  • পানি দেখে ভয় পাওয়া
  • জলাতঙ্ক আক্রান্ত প্রাণীর লক্ষণ গুলো,জানুন
  • মুখ দিয়ে ফেনা বের হওয়া
  • রক্ত বর্ণ চক্ষু
  • খিচুনি
  • অস্থিরতা
  • অন্ধ বা মাতালের মত আচরণ করা।হাটবার সময় বিভিন্ন বস্তুর সাথে ধাক্কা খাওয়া
উপরোক্ত জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ গুলো যে প্রাণীর মধ্যে দেখা যাবে সেই প্রাণী থেকে আমাদের শিশুদেরকে বিরত রাখতে হবে। যেন এই সকল প্রাণী আপনার বাচ্চাকে কামড় না দেয়।কেননা এই সকল লক্ষণ যে প্রাণীর মধ্যে রয়েছে সে সকল প্রাণী যদি কোন মানুষ অথবা অন্য কোন প্রাণীকে কামড় দেয় তাহলে জলাতঙ্ক হবে।

কোন কোন প্রাণী কামড়ালে জলাতঙ্ক হয়

কোন কোন প্রাণী কামড়ালে জলাতঙ্ক হয় তা হল, জলাতঙ্কগ্রস্থ প্রাণীর কামড়ে বা আচরে জলাতঙ্ক হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। যেসব প্রাণী কামড় দিলে জলাতঙ্ক হয় তাহলো,কুকুর,বিড়াল,বেজি,বানর,শিয়াল।যেহেতু আমাদের দেশের বেশির ভাগ কুকুরকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয় না। তাই ভ্যাকসিন ছাড়া যে প্রাণীগুলো কামড় দেয় সেগুলো প্রাণীর জলাতঙ্ক রয়েছে।

টিকা বিহীন যে কোন কুকুরের কামড়ে ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে এবংবিড়ালের কামড়েও জলাতঙ্ক হতে পারে।যদি উপরোক্ত প্রাণীর লক্ষণগুলো দেখা যায়,সে সকল প্রাণী দ্বারা কামড় দিলে অবশ্যই জলাতঙ্ক হবে। উপরোক্ত যে কোন একটি প্রাণী যদি কামড় দেয় তাহলে জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়, হয়তো জানতে চাইবেন। আপনি সরাসরি জেলা সদর হাসপাতালে যাবেন সেখানে টিকা পাওয়া যায়।

জলাতঙ্ক রোগের কারণ

জলাতঙ্ক রোগের কারণ বিভিন্নভাবে হতে পারে,তার মধ্যে আমাদের বাংলাদেশে প্রায় জলাতঙ্কের অধিকাংশই হয়ে থাকে কুকুর বা বিড়ালের কামড়ের মাধ্যমে জলাতঙ্ক হয়ে থাকে।তবে শুধু যে জলাতঙ্কের কারণ কুকুর বা বিড়ালের মাধ্যমে হবে তা কিন্তু নয়, কুকুর যদি কোন প্রাণীকে কামড় দেয় সেই প্রাণীর মাধ্যমে জলাতঙ্ক হয়।

এছাড়াও আরো অনেক জলাতঙ্ক রোগের কারণ রয়েছে। যে সকল প্রাণীর থেকে জলাতঙ্ক হতে পারে সেই সকল প্রাণী থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। জলাতঙ্কের আরো কারণ হতে পারে,বাসা 
বাড়িতে কুকুর,বিড়াল লালন পালন করার কারণেও। তবে কুকুর,বিড়াল লালন পালন করার নিষেধ আমি করছি না কিন্তু কুকুর বিড়াল লালন পালন করতে গেলে,আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তাদেরকে ভ্যাকসিনেশন করতে হবে।

আপনি জানেন কি তাহলো সরকারি হাসপাতাল গুলোতে এর টিকা পাওয়া যায়। তাহলে আপনার শিশু এই জলাতঙ্ক থেকে মুক্তি পাবে। তাই আপনি যদি বাসায় পোষা প্রাণী হিসাবে কুকুর বা বিড়াল লালন পালন করতে চান,তাহলে অবশ্যই আপনার পোষা প্রাণীকে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন দিতে হবে।

জলাতঙ্ক হলে কত দিনে রোগ প্রকাশিত হয়

জলাতঙ্ক হলে অর্থাৎ কোন কুকুর বা বিড়াল অথবা জলাতঙ্ক প্রাণী যেগুলো রয়েছে, সেগুলো প্রাণী যদি কোন সুস্থ প্রাণী বা মানুষকে কামড় দেয় তাহলে সেটা ২-৩ মাসের মধ্যেই লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে। অথবা ১ সপ্তাহ থেকে ১ বছরের মধ্যে লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

কিন্তু লক্ষণ দেখার পূর্বেই অর্থাৎ জলাতঙ্ক প্রাণী যদি কোন প্রাণী বা মানুষের কামড় দেয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তার চিকিৎসা নিতে হবে। তা না হলে লক্ষণ দেখার পরে সেই প্রাণী বা মানুষকে বাঁচানো সম্ভব হবে না,তার মৃত্যু নিশ্চিত।

জলাতঙ্ক কি ছোঁয়াচে রোগ

জলাতঙ্ক কি ছোঁয়াচে রোগ, না তবে জলাতঙ্ক যে সকল প্রাণীর মাঝে রয়েছে।সে সকল প্রাণী যদি সুস্থ প্রাণী অথবা মানুষকে কামড় দেয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে এই রোগটি ছড়াতে পারে। আবার কোন জলাতঙ্ক আক্রান্ত প্রাণী যদি সুস্থ সবল কোন প্রাণীকে তার মুখে লালা তার ভিতরে পৌঁছে দেয়।

তাহলে সে ক্ষেত্রে জলাতঙ্ক হতে পারে অথবা জলাতঙ্কিত প্রাণীর রক্ত মাধ্যমেও প্রাণীর রক্ত যদি পৌঁছা যায় তাহলে সে ক্ষেত্রেও জলাতঙ্ক হতে। তাই জলাতঙ্ক কৃত প্রাণীর থেকে যেন কোনক্রমেই তার লালা যুক্ত খাবার অথবা তার থেকে বের হওয়া রক্ত সেগুলো দ্বারা যেন আপনি আমি আক্রান্তিত না হয়,সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

জলাতঙ্ক রোগের টিকা দেওয়ার নিয়ম

জলাতঙ্ক রোগের টিকা দেওয়ার নিয়ম হলো, জলাতঙ্কে টিকা দুই ধরনের রয়েছে তার মধ্যে ক্ষত উপর ভিত্তি করে তাদেরকে টিকা দেওয়া হয়। যত তাড়াতাড়ি এই টিকা গ্রহণ করবে,ততই তার জন্য ভালো।প্রথম দিন টিকা নেওয়ার পর ৩, ৭, ১৪,২৮,৯০ তম দিনে টিকার মোট ছয়টি ডোজ নিতে হবে।

নাভির চারপাশে চামড়ার নিচে এই টিকা দেওয়া হয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই ছয়টি ডোজ কমপ্লিট করতে হবে। এখন প্রশ্ন করতে পারেন যে এই জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায় তাহলো আপনার জেলার সদর হাসপাতাল গুলোতে পাওয়া যাবে।

এছাড়াও তাদেরকেও টিকা নিতে হবে যারা পশুপাখি লালন পালন করে থাকেন এবং চিড়িয়াখানায় চাকরি করে।এছাড়াও পশু চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত এবং বাড়িতে যারা বিড়াল বসতে বা কুকুর পুষতে পছন্দ করেন, তাদের ও প্রতিরোধক মূলক টিকা নিতে হবে। সেই ক্ষেত্রে এ ধরনের ব্যক্তিদের জলাতঙ্ক রোগের টিকা দেওয়ার নিয়ম হলো ০, ৭ ও ২১ বা ২৮তম দিনে টিকার তিনটি ডোজ ও প্রতিবছর বুস্টার ডোজ নিতে হবে।

কুকুর কামড়ালে কি বাচ্চা হয়

আসলে কুকুর কামড়ালে কি বাচ্চা হয়, উত্তর হলো না। কুকুর কামড়ালে কখনোই বাচ্চা হবে না।কারণ বাচ্চা হতে হলে শুক্রাণু ও ডিম্বানোর নিষিক্ত হওয়ার মাধ্যমে বাচ্চা হবে। পুরুষ বা নারী সেটা প্রাণীই হোক আর মানুষই হোক,তাদের মিলিত হতে হবে তাহলেই বাচ্চা হবে।বাচ্চা হবে কি হবে না সেটা নিয়ে ভাবার সময় নেই,কুকুর কামড় দিলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে টিকা দিতে হবে।

এটা আসলে একটা কুসংস্কার মূলক কথা, আমরা গ্রামে ছোটবেলায় শুনেছি বাবা-মা জানে যে ছোট বাচ্চাদের বেশির ভাগ কুকুর,বিড়াল কামড় দিয়ে থাকে। তাই তাদেরকে সতর্ক করার জন্য এই প্রচলিত কথাটা বলতো।যাতে শিশুরা ভয় পায় যে কুকুর কামড় দিলে পেটে বাচ্চা হবে। এটা আসলেই পুরোপুরি একটা কুসংস্কার মূলক কথা।

কুকুরের কামড়ানো গরুর মাংস খাওয়া যাবে কি

যদি কোন কুকুর, গরু বা অন্য কোন প্রাণীকে কামড় দেয়। কুকুরের কামড়ানো গরুর মাংস খাওয়া যাবে কি, সেই ক্ষেত্রে অতি দ্রুত সেই পশুটাকে টিকা দিতে হবে।যখন টিকার ডোজ সম্পন্ন হয়ে যাবে তখন সেই প্রাণীর গোশত খাওয়া যাবে।তাছাড়া টিকা দেওয়ার পূর্বে সেই মাংস খেলে আক্রান্ত হতে।

আসলে মাংস বা দুধ কোনটা খেলে আক্রান্ত হবে না, কেননা আগুন দ্বারা রান্না করার কারণে সেই জীবাণুটা নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু রান্নার পূর্বে যে ব্যক্তিটা সেটা 
স্পর্শ করেছে ,সে আক্রান্তিত হতে পারে।তাই রান্না করতে হলে সেটা স্পর্শ করতেই হবে,যার কারণে সে আক্রান্ত হবে।সে হিসেবে আমি বলতে পারি যে, কুকুর কামড়ানো গরুর মাংস টিকা দেওয়ার পূর্বে না খাওয়াই ভালো।

জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়

যদি কুকুরে বা জলাতঙ্ক আক্রান্ত প্রাণী কামড়ায় তাহলে কি করবেন নিচে আলোচনা করা হলো,
আতঙ্কিত হবেন না, আগে জেনে নিবেন যে জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়,
  • কামড়ের জায়গা দ্রুত সম্ভব শত দ্রুত সম্ভব ক্ষারযুক্ত সাবান দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন এতে জলাতকের সম্ভাবনা ৫০% কমে যাবে
  • এরপর পরপরই অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিকটস্থ হাসপাতালে অথবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে
  • কোনভাবেই ডাক্তার বা স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া অন্য কোন কার উপর পরামর্শে কোন চিকিৎসা গ্রহণ করবেন না মনে রাখবেন একমাত্র জলাতঙ্কের থেকে আপনাকে জ্বলাতঙ্ক মুক্ত রাখতে পারে
  • ওযা কবিরাজ ঝার ফু পানি পড়া খাওয়া বা কুসংস্কার থেকে দূরে থাকুন
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো আপনি অবশ্যই মেনে চলবেন।তা না হলে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, আপনার পরিবার ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই জলআতঙ্ক কোন কুকুর বা অন্য কোন জলাতঙ্ক প্রাণী কামড় দেয়।

সেখানে টিকা আছে কিনা তারপর নিশ্চিত আপনি সঙ্গে সঙ্গে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাবেন। অনেক সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স টিকা পাওয়া যায় না, কারণ সেখানে টিকা দিতে হলে একটা ভাওয়াল দিয়ে চারজন ব্যক্তি কে দেওয়া যায়।

তাই উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে যদি চারজন ব্যক্তি না হয় ,তাহলে সেই ওষুধটা নষ্ট হয়ে যায়।তাই জেলা সদর হাসপাতাল পুরা জেলার লোকজন সেখানে আসে, বিধায় যদি একটু ভোগান্তি হয় তবুও জেলা হাসপাতালে গেলে আপনি নিশ্চিত সেখানে টিকা পাবেন। তাই কোথাও না গিয়ে, কারো কথা না শুনে সরাসরি জেলা সদর হাসপাতালে যাবেন।

জলাতঙ্ক রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ

জলাতঙ্ক রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে নিম্নে বর্ণনা করা হলো,
  • যদি কুকুরটি টিকা দেওয়া না থাকে তাহলে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখুন কুকুরটির মধ্যে যদি জলাতঙ্কের লক্ষণ বিদ্যমান থাকে বা লক্ষণ দেখা যায়।তাহলে সে যদি একাধিক মানুষ বা পশুকে আক্রমণ করে থাকে তবে স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করুন
  • কুকুরটির প্রতি অমানবিক আচরণ করবেন না ,খোঁজ নিন কুকুরটি কারো পোষা প্রাণী কিনা এবং জলাতঙ্কের টিকা দেওয়া আছে কিনা ,যদি জলাতঙ্কের টিকে দেওয়া থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই।এটা কামড় দিলেও আপনার জলাতঙ্ক হবে না
  • কুকুরের কামড় থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখুন
  • কুকুরকে কোন ভাবে আঘাত বা বিরক্ত করবেন না
  • কুকুরের সামনে দৌড়াবেন না
  • কুকুরের ঘুম বা খাওয়ার সময় তার সামনে যাবেন না
  • আপনি যদি পোষা কুকুর বা বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা দিতে চান সেই ক্ষেত্রে প্রাণী স্বাস্থ্যকর্মীর শরণাপন্ন হতে হবে
আপনি যদি কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রাণী স্বাস্থ্যকর্মী হন তাহলে জ্বলাতঙ্ক টিকে নিয়ে রাখুন।
মনে রাখবেন সকল প্রাণী পরিবেশের অংশ একমাত্র সচেতনতাই হতে পারে মানুষ ও প্রাণীর নিরাপদ স্বস্থানে একসাথে বসবাস করা নিশ্চিত করতে পারে।

আমাদের শেষ কথা

পরিশেষে বলা যেতে পারে যে জলাতঙ্ক প্রাণী কোন মানুষকে কামড় দিলে,এই রোগ নিয়ে কোন অবহেলা করবেন না। এছাড়াও আপনি যদি পোষা প্রাণী হিসাবে কুকুর বিড়াল লালন পালন করতে চান,তাহলে সে ক্ষেত্রে প্রাণীগুলোকে টিকা দিবেন। আর সেই জলাতঙ্ক রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়, সেটা একজন স্বাস্থ্যকর্মীর থেকে পরামর্শ নিবেন। যদি পোস্টটা পড়ে কিছুটুক হলেও উপকৃত হন। তাহলে পোস্টটি আপনার বন্ধুদের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪