স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় জানুন- চুলকানি দূর করুন
স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানা সবার প্রয়োজন। কারণ এটি একটি ছোয়াচে রোগ। স্ক্যাবিস চুলকানির জীবাণু মানুষের ত্বকের নিচে ডিম পাড়ে এবং এর প্রতিক্রিয়া শুরু করে চুলকানির মাধ্যমে। চলুন, স্ক্যাবিস চুলকানি প্রতিরোধ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
এ ধরনের জীবাণু গুলো খালি চোখে কখনো দেখা যায় না। এরা মানুষের ত্বকে প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করে। বিশেষ করে শিশুদের ও বয়স্কদের আক্রমণ করে বেশি। তাই স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে পোস্টে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃস্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায়,জানুন
স্ক্যাবিস কি
স্ক্যাবিস কি, এটা আমরা আঞ্চলিক ভাষায় খোসপাঁচড়া বলে থাকি। স্ক্যাবিস হচ্ছে সংক্রামক রোগ যা সারকপটেস স্কাবিস নামক ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা তৈরি হয়। এই মাইটগুলো ত্বকের ভিতরে গর্ত করে এবং সেখানে ডিম পাড়ে ফলে তীব্র চুলকানি সৃষ্টি করে,সেখানে লালচে ফুসকুড়ি হয় এবং র্যাশ দেখা দেয়, পানি বের হয় এবং এটা সাধারণত দেহের যে কোন অংশই হতে পারে।
তবে সবথেকে বেশি হয় হাতে, বিশেষ করে নখের চারপাশে বা আঙ্গুলের ফাঁকে, বগল, কোণূই এবং কব্জিতে হয়, স্তন বিন্তে হয় ও কুচকিতে হয়। আর এই স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় হল, যাদেরকে আক্রমণ করেছে তাদের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকা। তাছাড়া বাজারে কিছু ক্রিম বা লোশন পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
স্ক্যাবিস কেন হয়
স্ক্যাবিস রোগটি সংক্রামক রোগ। এটা বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে নিম্নে স্ক্যাবিস কেন হয়, এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
স্ক্যাবিস এর প্রধান কারণ গুলো হল,
- আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি সংস্পর্শে থাকলে এই জীবণু ছড়াতে পারে।
- সংক্রমিত ব্যক্তির ব্যবহারের জিনিসপত্র আপনি নিজেও যদি ব্যবহার করেন যেমন তার কাপড়, চাদর, তোয়ালে, বালিশ ইত্যাদি ব্যবহার করলে আপনার মাঝেও হবে। কারো জিনিসপত্র ব্যবহার করা যাবে না।
- দীর্ঘ সময় ধরে নোংরা স্থানে বা জরাজীর্ণ স্থানে থাকলে, এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যেমন জেলখানায় থাকলে এই ধরনের চুলকানি হতে পারে। আবার মাদ্রাসায় ছাত্ররা একসাথে থাকার কারণে তাদের মাঝে এই রোগটা বেশি দেখা দিতে পারে।
- এই চুলকানি যাদের হওয়ার ঝুঁকি বেশি নিম্নে দেওয়া হল,
- যারা ঘন ঘন অন্যান্য ব্যক্তিদের সাথে শারীরিক সংস্পর্শে আসে। এ ধরনের স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় হলো কারো সংস্পর্শে না আসা।
- যারা নোংরা ও জরাজীর্ণ স্থানে বসবাস করে।
- যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
স্ক্যাবিস রোগের লক্ষণ গুলো
তীব্র চুলকানিঃ এই চুলকানির প্রধান লক্ষণ হল তীব্র চুলকানি হবে এবং চুলকানিটা রাতের বেলায় বেশি হয়।
আরো পড়ুনঃ আগুনে পোড়া দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় জানুন
ত্বকে ফুসকুড়িঃ আপনার ত্বকে ছোট ছোট ফুসকুড়ির মতো উঠবে, যা লালচে ভাব দেখা দেবে এবং চাপ দিলে পানি বের হবে।
ত্বকে র্যাশ ওঠেঃ ত্বকে র্যাশ বা চাকা চাকা হতে পারে।
ত্বকে দাগ হওয়াঃ ত্বকে ঘা হওয়া বা ক্ষত ক্ষত হওয়া এবং দাগ পড়তে পারে
স্ক্যাবিস রোগের ঔষধের নাম
স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া রোগের বেশ কয়েকটি ওষুধ রয়েছে তবে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয় বা কার্যকারী হয় নিম্নে স্কাবিস রোগের ঔষধের নাম গুলো দেওয়া হল।
পারমেথ্রিনঃ এটা ক্রিম ও লোশন রয়েছে। এই গ্রুপের ওষুধ যা ত্বকে লাগালে স্ক্যাবিস মাইট কে জীবাণুকে ধ্বংস করে ফেলে এবং তাদের জীবাণুকে হত্যা করে ফেলে। বাংলাদেশ অপসনিন কোম্পানি লরিক্স নামের স্কাবিসের লোশন এবং ক্রিম বের করেছেন। আপনি স্কাবিস চুলকানি দূর করার উপায় হিসেবে এটা ব্যবহার করতে পারেন।
আইবারমেক্টিনঃ এটা একটা মৌখিক ওষুধের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে গর্ভবতী বা স্তন্য দানকারী মহিলাদের এবং দুই বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য এটা দেওয়া হয় না।
ক্রোটামিটনঃ এটা ক্রিম অথবা লোশন হিসেবে পাওয়া যায়। যা স্কাবিসের জীবাণুকে ধ্বংস করে দেয় তবে এটাও গর্ভবতী,স্তন্যদানকারী মা এবং তিন বছর বয়স কম বয়সে শিশুদেরকে দেওয়া যাবে না। এটা দিতে হলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
লিন্ডেনঃ এটাও একটি লোশন যা ত্বকে লাগানো যায়। এটা স্কাবিস কে ধ্বংস করে দেয়। গর্ভবতী মা এবং স্তন্যদানকারী মা ও চার বছর এর নিচে শিশুদের জন্য এটা দেওয়া হয় না।
সালফারঃ এটা একটা তেল জাতীয় ঔষধ যা ত্বকে লাগানো যায়। গর্ভবতী মা এবং স্তন্যদানকারী মহিলা ও দু বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য সুপারিশ করা হয় না।
স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া জন্য কোন ওষুধটি আপনার জন্য সঠিক হবে, সেটা একজন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে বা একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলেই ওষুধ টা ব্যবহার করতে হবে। কারণ আপনার বয়স, আপনি গর্ভবতী কিনা, আপনি বাচ্চাকে দুধ পান করাচ্ছেন কিনা, এছাড়া শিশু হলে
অবশ্যই তার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ক্রমে এটা ব্যবহার করতে হবে।
স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া চিকিৎসা করার সময় অবশ্যই কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে।
সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া বন্ধ করতে হবে আপনার ত্বকের যে কোন প্রদাহযুক্ত অংশ ক্রিম বা লোশন প্রয়োগ করে প্রয়োগ করুন।
আপনার বাড়ি ভালোভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখবেন।
ত্বকে যদি চুলকানি শুরু হয় তাহলে চুলকাবেন না এটা আরো বেশি ছড়াবে।
স্ক্যাবিস প্রতিরোধের উপায়
নিম্নে স্কাবিস প্রতিরোধের উপায় গুলো বর্ণনা করা হলো,
আপনি ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন
নিয়মিত হাত ধোয়াঃ সাবান এবং পানি দিয়ে প্রতিদিন হাত ধোয়া প্রতিরোধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
গরম পানিতে পোশাক দোয়াঃ স্ক্যাবিস এর পোকামাকড় এবং ডিম ৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট বা ১৪০° ফারেনহাইট তাপমাত্রায় মারা যেতে পারে। এজন্য সংক্রমিত ব্যক্তির সকল পোশাক বিছানার চাদর তোয়াল এবং অন্যান্য কাপড়-চোপড় গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকানো উচিত।
নখ পরিষ্কার রাখাঃ নখ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং নিয়মিত ছাঁটাই করতে হবে। এতে স্কাবিস এর পোকামাকড় লুকিয়ে থাকতে পারে।
চুলকানি এড়িয়ে চলাঃ স্ক্যাবিস প্রতিরোধের উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো; আক্রান্ত হলে তীব্র চুলকানি হয় যার কারণে চুলকানো পোকামাকড় শরীরে অন্য অংশ ছড়িয়ে পড়ে, তাই চুলকানি এড়িয়ে চলাই ভালো।
ব্যক্তিগত জিনিসপত্র ভাগাভাগি না করাঃ সংক্রমিত ব্যক্তির কাপড়-চোপড় তোয়ালে, চিরুনি, ব্রাশ ইত্যাদির সকল ব্যক্তিগত জিনিসপত্র অন্যদের মাঝে ভাগাভাগি না করাই ভালো।
পরিবেশগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকা দরকার
ঘরবাড়ি নিয়মিত পরিষ্কার করা স্কাবিসের পোকামাকড় এবং ডিম পরিবেশ এর উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। তাই ঘর বাড়ি নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে এবং ভ্যাকুয়াম করা উচিত।
আসবাবপত্র পরিষ্কার করাঃ এই চুলকানির সংক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা যত আসবাবপত্র রয়েছে বিছানা, পর্দা ইত্যাদি সকল কিছু গরম পানিতে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এগুলোকে আপনি স্ক্যাবিস প্রতিরোধের উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণঃ এ ধরনের চুলকানির পোকামাকড় ঠান্ডা পরিবেশে বেশি সময় বেচে থাকতে পারে, এইজন্য ঘরের তাপমাত্রা গরম রাখা দরকার।
স্ক্যাবিস এর লোশন
চিকিৎসার জন্য উপরোক্ত অনেকগুলো ওষুধের কথা বলা হয়েছে, তবে আরো কিছু স্ক্যাবিস এর লোশন রয়েছে যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো একটা আপনি নির্ভর করতে পারেন নিশ্চিত চুলকানি চলে যাবে এবং এটা আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী কোন সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক হাসপাতাল যদি থেকে থাকে সেখান থেকে বিনামূল্যে সংগ্রহ করতে পারবেন।
স্ক্যাবিস চুলকানি এর লোশন গুলোর মধ্যে অন্যতম লোশন গুলো হলো,
বেনজাইট বেনজয়েট লোশন, এটা এমন একটি ঔষধকে দ্রবীভূত করবে, মাথায় বা মুখে ব্যবহার করা যাবে না এবং লজ্জাস্থানে ব্যবহার করা যাবে না। বেনজাইট বেনজয়েট লোশন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী কোন কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে বিনা মূল্যে সংগ্রহ করতে পারেন।
এটা নিশ্চিত চুলকানি দূর হবে। এটা একটা পরীক্ষিত লোশন। ব্যবহার করার সময় সাবধানে ব্যবহার করুন। সাধারণত ঘাড় থেকে নিচে পুরো শরীরে লাগানো হয়, এটা ৮ থেকে ১৪ ঘন্টা রেখে দেওয়ার পরে ধুয়ে ফেলতে পারেন। তবে কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা পুনরাবৃত্তি করতে পারে। এই স্ক্যাবিস এর লোশন কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যেমন,
- ত্বকের জ্বালাপোড়া করা
- চুলকানি হয়
- ত্বকে লাল ভাব হয়
- ফুসকুড়ি ওঠে
যদি আপনার তীব্র পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে লোশন ব্যবহার বন্ধ করুন এবং একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ পরিবর্তন করে নিন।
এই লোশন টি গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মহিলাদের জন্য নিরাপদ কিনা তা জানতে আপনি চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
কেননা শিশুদেরকে এবং স্তন্যদানকারী ও মহিলাদের জন্য গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এটা ব্যবহার ঠিক নয়। আপনি লোশনটা যদি সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক হাসপাতাল থেকে না পান, তাহলে লরিক্স নামের লোশনটা এটা ব্যবহার করতে পারেন। অনেকটাই সুস্থতা বোধ করতে পারবেন।
স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায়
এটা ত্বকের রোগ যা খুব চুলকানি শুরু করে, এটি সারকোপটেস স্কাবিস নামক ক্ষুদ্র জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়ে থাকে, এই স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।
চিকিৎসা,
স্ক্যাবিস সাইডাল লোশন, এই ওষুধটা এই জীবাণুর এবং এদের ডিম কে হত্যা করে। সাধারণত পারমেথ্রিন, ক্রোটামিটন বা লিন্ডেন লোশন ব্যবহার করে এগুলো দূর করা যেতে পারে।
মৌখিক ওষুধ, মুখে খাওয়ার ওষুধ হিসেবে ডাক্তাররা ইভারমেকটিন ঔষধ ব্যবহার করতে দিতে পারে।
এন্টিহিস্টামিন, যেহেতু এই রোগটি অনেক চুলকানি শুরু হয় তাই এন্টিহিস্টামিন ওষুধ হিসেবে খেতে পারে।
এখন আসি ঘরোয়া উপায় হিসেবে কি কি কাজ করতে পারেন
ঠান্ডা শেক দেওয়াঃ ঠান্ডা সেক দাওয়া চুলকানি অনেকটাই কমাতে পারে
অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্য অনেক উপকার যা ঠান্ডা ভাব নিয়ে আসে এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
নিমপাতাঃ আপনি নিমপাতার রস ত্বকে ব্যবহার করলে জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করবে এবং চুলকানি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
বেকিং সোডাঃ বেকিং সোডা পেস্ট তৈরি করে ত্বকে লাগালে চুলকানি অনেকটা কমে আসে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস মনে রাখুন
নখ দিয়ে চুলকানোর কারণে ত্বকে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে,যা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে।তাই নখ কাটুন
চুলকানি থেকে বিরত থাকুন যত বেশি চুলকাবেন তত আর জ্বালাপোড়া বেশি করবে এবং রোগটা আরো বেশি ছড়িয়ে পড়বে, তাই চুলকানি থেকে বিরত থাকেন।
পোশাক ও বিছানার চাদর ধুয়ে ফেলুন, আপনার পোশাক বিছানার চাদর, মশারি সকল কিছু গরম পানিতে ভিজিয়ে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং শুকিয়ে তারপরে ব্যবহার করুন।
পরিবারের সকল সদস্যদের জন্য চিকিৎসা করতে হবে, এটা একটি ছোয়াচে রোগ একজনের থেকে আরেকজন ছড়ায়। তাই পরিবারের সকলকে এই রোগের চিকিৎসা করতে হবে এবং তাদেরও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে।
কিছু সতর্কতা রয়েছে এই রোগের জন্য
চোখে ওষুধ লাগাবেন না যে কোন লোশন যদি ব্যবহার করেন তাহলে কখনো চোখে এবং মুখে, চোখে, মাথায় লাগাবেন না। গর্ভবতী ও স্তন্যদান কারী মায়েদের সর্তকতা, গর্ভবতী মা ও স্তন্যদানকারীদের জন্য যদি এই ধরনের চুলকানি হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে কথা বলে আপনি এই ওষুধ টা ব্যবহার করবেন।
আমাদের শেষ কথা,
পরিশেষে বলা যেতে পারে যে আপনার যদি এই ধরনের চুলকানি হয় তাহলে পুরা পরিবারই হবে। তাই চুলকানি থেকে সতর্ক থাকুন এবং স্ক্যাবিস চুলকানি দূর করার উপায় গুলো প্রয়োগ করতে পারেন ও প্রতিরোধ করাই সবচাইতে ভালো হবে। যদি আপনি পোস্টটি পড়ে উপকার পান, তাহলে পোস্ট টি আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url