গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ - আলট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে

একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জানার জন্য খুবই আগ্রহ থাকে। তাই তারা অনেকে জানতে চায় ছেলে সন্তান কোন পাশে নড়ে চড়ে সম্পর্কে। চলুন, ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে চড়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
অধিকাংশ গর্ভবতী মায়েরা আলট্রাসনোগ্রাফি করে শুধুমাত্র গর্ভের সন্তান ছেলে, না মেয়ে হবে। তাই আল্ট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃগর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ - আলট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে

ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে

সাধারণত ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে তা হলো একজন গর্ভবতী মায়ের ১৬ সপ্তাহ বা ২০ সপ্তাহ পরে বাচ্চা নড়াচড়া শুরু করে। সেই ক্ষেত্রে যদি আপনার সন্তান বেশি নড়াচড়া করে তাহলে মনে করবেন গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ আছে। আর যদি কম নড়াচড়া করে সেই ক্ষেত্রে মেয়ে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

ছেলে সন্তান সাধারণত পেটের ভিতরে বেশি লাথি মারে এটা একটি প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী মা চাচীরা বলে থাকেন। আর মেয়ে সন্তানরা কম লাথি মারে। যখন পেটের ভিতরে প্রচন্ড পরিমাণে লাথি মারে এবং নড়াচড়া বেশি করে সেই ক্ষেত্রে বলা যায় ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তবে আপনার সন্তান যে বেশি লাথি মারবে এবং কম লাথি মারবে সেই ক্ষেত্রে ছেলে বা মেয়ে হবে এটা বলা সঠিক হবে না। 
আগের যুগের নারীদের একটি প্রচলিত ধারণা। তাই আপনাকে এই ধারণা দেওয়ার জন্য আমার এই পোস্টটি লেখা। তবে এটার উপর নির্ভর করে আপনি কখনোই নির্ণয় করার চেষ্টা করবেন না। আর প্রকৃতপক্ষে আগ্রহ করা ঠিক নয় কেননা ছেলেই হোক আর মেয়ে হোক। যদিও এখন আল্ট্রাসনোগ্রাফি করলে অনেক ডাক্তার লিঙ্গ চিহ্ন বলতে নিষেধ করেন।

কেননা আইনে নিষেধ রয়েছে এটা নিয়ে অনেকটাই সমস্যা পরিবর্তন হয় এবং একজন মায়ের মানসিকের পরিবর্তন হতে পারে যেটা সন্তানের উপর প্রভাব পড়ে।

নাভি কেমন হলে ছেলে হয়

একজন গর্ভবতী মায়ের নাভি কেমন হলে ছেলে হয় তা দেখে কখনো বলা যায় না ছেলে হবে না মেয়ে হবে। তারপরেও এ বিষয়ে কিছু ধারণা দেওয়া যেতে পারে। নিম্নে নাভি কেমন হলে ছেলে হয় সেই সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হল, সেটা সঠিক হতে পারে নাও হতে পারে তবে অধিকাংশ সময় সঠিক হয়।

সাধারণত একজন গর্ভবতী মায়ের প্রথম দিকে নাভীর আকার আকৃতি বোঝা যায় না কিন্তু অনেকের সাত মাসে নাভি বাহিরের দিকে বেশি ঝুঁকে থাকে। আবার অনেকে নয় মাসে এ ধরনের নাভি দেখা যেতে পারে কিন্তু যদি নাভির ফুলটা ভেতরের দিকে ঢুকে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে মেয়ে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তবে আধুনিক যুগে এই ধরনের প্রচলন রীতি চলে না অধিকাংশ মানুষ এখন আলট্রাসনোগ্রাফি করে নিশ্চিত হয় ছেলে না মেয়ে। তবে এটা একটা প্রচলিত ধারণা গ্রামের অধিকাংশ মা চাচীরা এই ধরনের তাদেরও গর্ভে সন্তান থাকলে এই ধরনের সমস্যা হলে পরবর্তীতে তারা বুঝতে পারে ছেলে হবে না মেয়ে হবে।

শুধুমাত্র একটা প্রচলিত ধারণা আপনি এর উপর ভিত্তি করে কখনোই থাকবেন না অবশ্যই আলট্রাসনোগ্রাফি করবেন। আর আলট্রাসনোগ্রাফির উদ্দেশ্য শুধু এই নয় যে লিঙ্গ জানার জন্য। এখানে বাচ্চার ওজন, হার্টবিট আরও অনেক কিছুই জানার জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাফির প্রয়োজন।

ছেলে সন্তান কত সপ্তাহে হয়

ছেলে সন্তান কত সপ্তাহে হয় তা কখনোই সময় নির্ভর করে না যে ছেলে সন্তান আগে হবে মেয়ে সন্তান পরে হবে এরকম কোন ধারণা নেই। তবে সন্তান নির্দিষ্ট টাইমই হবে কারণ ৪০ সপ্তাহের মধ্যেই সাধারণত সন্তান হয়ে থাকে কিন্তু ৩৯থেকে ৪০ এর মধ্যেই হয়ে থাকে।

তবে অনেকেই প্রচলিত নিয়ম অনুসারে মনে করে যে চল্লিশ সপ্তাহ আগেই হয় তাহলে বুঝতে হবে গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ রয়েছে। যদি ৪০ সপ্তাহ পরেও বাচ্চা না হয় সে ক্ষেত্রে আর এক সপ্তাহ অপেক্ষা করা যেতে পারে। তারপর অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আপনি আজকের এই টপিকের উপর আলোচনা মূল বিষয় হলো সন্তান আগে হবে আর পরে হবে এ ধরনের কোন কথা বলা যাচ্ছে না। আপনি যদি ভুলে কত সপ্তাহ হয়েছে সেই ক্ষেত্রে আলট্রাসনোগ্রাফি করতে পারেন। আপনি যদি গণনার ক্ষেত্রে ভুলে যান সেই ক্ষেত্রে আপনি একটা আল্টনোগ্রাফি করবেন। আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টে বাচ্চার প্রসবের দিন কবে হবে।

সে ক্ষেত্রে ৭ দিন কম বেশি হতেই পারে এবং যদি বেশি হয়ে যায় ডেট এর চাইতে তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসার পরামর্শ নিবেন। আরেকটা জিনিস খেয়াল রাখবেন সেটা হলো আপনার সময় যদি হয়ে যায় ৪০ সপ্তাহ পার হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে ঘনঘন খেয়াল রাখবেন যে জরায়ুর মুখ খুলছে কিনা। 

জরায়ের মুখ খুলে গেলে সে ক্ষেত্রে যদি আপনি খেয়াল না করেন। তাহলে বাহিরের বাতাস ভিতরে প্রবেশ করে বাচ্চার অসুবিধা হতে পারে এবং মারাও যেতে পারে। এই জিনিসটা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন মুখ খুলে গেলে দ্রুতগতিতে চিকিৎসা নিয়ে বাচ্চা প্রসব করাতে হবে। আর এটা পরীক্ষা করার জন্য আপনি অবশ্যই একজন মিড ওয়াইফ এর মাধ্যমে পরীক্ষা করে নিবেন।

তারা ফিঙ্গার মাধ্যমে এটা পরীক্ষা করে থাকে অথবা আপনি নিজেও ফিংগারগুলো পরিষ্কার করে আপনি ভিতরে দিতে পারেন। যদি তিন আঙ্গুলের মত ফিঙ্গার ভিতরে ঢুকে যায় তাহলে মনে করবেন জরায়ুর মুখ খুলে গেছে। সে ক্ষেত্রে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।

গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ

একজন গর্ভবতীর কিছু লক্ষণ দেখে হয়তো অনুমান করা যায় ছেলে না মেয়ে হবে। তাই নিম্নে গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ বর্ণনা করা হলোঃ

যখন আল্ট্রাসনোগ্রাফি ছিল না তখন বয়স্ক লোক গুলো গর্ভাবস্থায় সন্তান থাকলে যে লক্ষণগুলো দেখে তারা ছেলে না মেয়ে হবে সেটা অনুমান করত। কিছুটা সঠিক হতো তবে পুরোপুরি সঠিক নাও হতে পারে। কিভাবে তারা এই লক্ষণগুলো নির্ণয় করতো তা বর্ণনা করা হলো,
ছবি
১। একজন গর্ভবতী মা সাধারণত সকাল বেলায় তার খুবই অলসতা লাগে। আর এই অলসতা যদি একেবারেই কম হয় তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

১। একজন গর্ভবতী মা সাধারণত সকাল বেলায় তার খুবই অলসতা লাগে। আর এই অলসতা যদি একেবারেই কম হয় তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৩। বাচ্চার হার্ট বিটঃ গর্ভের সন্তানের হার্টবিট যদি প্রতি মিনিটে ১৪০ এরকম হয় তাহলে বুঝবেন। কারন চিকিৎসকরা এই হার্টবিট পরীক্ষা করে থাকেন।

৪। ইউরিন কালারঃ অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে একজন গর্ভবতী মায়ের ইউরিন কালার যদি কারো গাঢ়ো হলদিটে হয় সে ক্ষেত্রে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

৫। গর্ভাবস্থায় একজন মা যদি সকালের ইউরিন এক গ্লাস পানির মাঝে দেওয়ার পরে সেখানে বেকিং সোডা দিলে যদি ফেনা হয় এবং বুদবুদ শব্দ করে তাহলে মনে করবেন ছেলে সন্তান হবে।
৬। গর্ভবতী মায়ের যদি চুল গুলো আরো সুন্দর হয় এবং ঘন হয় সেই ক্ষেত্রে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

৭। আপনি যদি ঘুমের মধ্যে অনেক সময় অজান্তেই বাম দিক হয়ে বেশিরভাগ সময় শুয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবেন ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

৮। আপনি সবসময় যদি মিষ্টি খাবার বাদে নোনতা খাবার বেশি খেতে মন চায় তাহলে মনে করবেন ছেলে সন্তান হবে।

৯। বাচ্চা হওয়ার আগ দিয়ে একজন গর্ভবতীর মার সাধারণত যদি বাম পাশের স্থানের চাইতে ডান পাশের স্তন বেশি বড় হয় বা ঝুঁকে পড়ে তাহলে মনে করবেন ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

১০। একজন গর্ভবতী মায়ের নিচের পেট যদি বেশি ঝুলে থাকে তাহলে মনে করবেন ছেলে সন্তান হবে।

১১। সাধারণত গর্ভবতী মায়েদের হরমোন পরিবর্তন হয়। আর এই হরমোন পরিবর্তন হওয়ার পরে মুখে বিভিন্ন ধরনের ব্রণ উঠে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় সাধারণত মুখে ব্রণ উঠে না এবং আরো সুন্দর চেহারা হয়।

১২। যে সকল গর্ভবতী মায়েদের প্রচুর পরিমাণে খিদে লাগে তাহলে বুঝতে হবে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

১৩। অনেক সময় গর্ভবতী মায়েদের হাতের তালু শুকাতে থাকে আর হাতের তালু শুকালে নাকি ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

Xy ছেলে না মেয়ে

এখন আমরা জানবো Xy ছেলে না মেয়ে এই সম্পর্কে। প্রতিটা মানুষেরই মধ্যে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে তার মধ্যে ২২ জোড়া হলো অটোসম এবং একজোড়া হল সেক্স ক্রোমোজোম। আর এই সেক্স ক্রোমোজোম আবার দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে একটা হল পুরুষের মধ্যে যে সেক্স ক্রোমোজোম থাকে সেটা হল XY এবং নারীর মাঝে থাকে XX ।

তাই যখন একজন স্বামীর শুক্রাণু X ক্রোমোজোম স্ত্রীর ডিম্বানুর X এর সাথে মিলিত হয় এর পরিপ্রেক্ষিতে মেয়ে সন্তান হয়। আর স্বামীর শুক্রাণু Y ক্রোমোজোম স্ত্রীর X সাথে মিলিত হয়, তবে গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ রয়েছে। তাহলে বুঝতে পারলাম যে ছেলে বা মেয়ে হওয়ার জন্য একমাত্র পিতাই দায়ী।

আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষ কন্যা সন্তানের জন্য নারীদেরকে দায়ী করা হয়। এমনকি অনেক সময় স্ত্রীকে রেখে আরেকটা বিবাহ করে এভাবে পরিবারের অশান্তির সৃষ্টি করে অথবা অনেকে তালাকপ্রাপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু ছেলে বা মেয়ে হওয়ার পিছনে পিতাই দায়ী। তবে বর্তমানে বিজ্ঞানের যুগে অনেকে সচেতন যার কারণে নারীরা এখন এই বিষয়টার শুনতে হয় না যে কন্যা সন্তানের জন্য মা দায়ী। 
বিধায় অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে তবে আমাদের সমাজের বয়স্ক অনেক মহিলারা কন্যা সন্তানকে জুলুম মনে করে কিন্তু আমাদের ইসলাম ধর্মে আমাদের নবী করীম সাঃ মেয়েদেরকে অনেক বরকতময় মনে করেন। কেননা রাসূল সাঃ বলেছেন যদি কারো ঘরে একটি কন্যা সন্তান হয়, সেটা যদি সুন্দর মতে লালন পালন করে বিবাহ দেওয়া হয়।

তাহলে সে একটি জান্নাত পেল এভাবে যতগুলো মেয়ে হবে ততগুলো সে জান্নাত পাবে। তাই মেয়ে হলে অসন্তুষ্ট হওয়ার কিছু নেই এবং স্ত্রীকে দায়ী করার কোন প্রয়োজন নেই।

আলট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে

আলট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে হবে এই ধরনের রিপোর্ট দেখার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য আছে সেগুলো নিম্নে বর্ণনা করা হলো,

যদি আলট্রাসনোগ্রাফির ডেসক্রিপশন বক্সে এন লেখা থাকে তাহলে বুঝতে হবে মেয়ে সন্তান হবে। আর যদি আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টের মধ্যে জেন্ডারের ঘরে এম লেখা থাকে। তাহলে এটা গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ।
ছবি
আর আপনার বাচ্চার যদি অবস্থান ঠিকঠাক মতে না থাকে তাহলে আরো কিছু নিয়ম অনুসারে লিঙ্গ নির্ণয় করা হয় তাহলোঃ

গর্ভবতী মায়ের প্রথমে হাই প্রেসার আছে কিনা সেটা নির্ণয় করতে হবে
রিপোর্টের বিষয়গুলো দেখা এবং শিশুর হার্টবিট কেমন সেটা দেখা
তবে আধুনিক যুগে এই আলট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে হবে এর রকম রিপোর্ট সব সময় যে ঠিক হবে তা কিন্তু নয় অনেক সময় ভুল তথ্য হয়ে থাকে। তবে রিপোর্ট সাধারণত বেশিরভাগই সঠিক হয়ে থাকে।
যদিও রিপোর্টে লিঙ্গ বলা আইনে নিষেধ রয়েছে তাই অনেক সময় চিকিৎসকরা কিছু ইঙ্গিত ব্যবহার করে থাকেন।

যেমন আপনার রিপোর্টের যদি দেখেন নিচে ছবি থাকে সে ছবির ডান পাশে যদি প্লাস না থাকে সেক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আর যদি ছবির বাম পাশে মাইনাস চিহ্ন দেওয়া থাকে সেই ক্ষেত্রে কন্যা সন্তান হবে। তবে ১০০% সঠিক হবে এটা বলা যাবে না তাই আপনি অবশ্যই আল্ট্রাসনোগ্রাফি করবেন।

কারণ আল্ট্রাসনিগ্রাফি করার কারণে শিশুর অনেক তথ্য জানা যায়। শিশুর ওজন কত হার্টবিট, ওজন, এগুলো যদি জানা যায় তাহলে গর্ভবতী মাকে নরমাল ডেলিভারি করা যাবে। আর যদি সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে সিজার করতে হবে। তাই এটা নির্ভর করে রিপোর্টের উপর। আরো কিছু তথ্য রয়েছে সেগুলো একজন চিকিৎসকের মাধ্যমে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন।

আমাদের শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ - আলট্রাসনোগ্রাফি ছেলে না মেয়ে

গর্ভাবস্থায় গর্ভের সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে, এটা কখনোই অনুমান করে তবে আল্ট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে হয়তো অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া যায় তারপরেও ১০০% নিশ্চিত কেউ কখনোই বলতে পারবে না। অতএব এই বিষয় নিয়ে এত চিন্তা না করে আপনার গর্ভের সন্তানের এবং নিজের যত্ন নিন। এতে সুস্থ এবং সুন্দর সন্তান জন্মগ্রহণ করবে। আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন, তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪