হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ ও নখের কোনা দেবে গেলে করণীয়
আপনারা অনেকেই জানতে চান, পায়ের বা হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ ও ক্রিম সম্পর্কে। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। চলুন পায়ের নখের কুনি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কেও জেনে নেওয়া যাক।
অনেকেরই হাতের বা পায়ের এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই তারা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে। যা কিছু ক্রিম ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আপনি নখের কুনি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃহাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ ও নখের কোনা দেবে গেলে করণীয়
নখের কুনি কেন হয়
নখের কুনি কেন হয় তাহলো সাধারণত কোন কারনে আঘাত লাগলে অথবা নখ কাটতে গিয়ে ব্যথা পেলে নখ-মাংসের মধ্যে দেবে যায়। এর কারনে প্রচন্ড ব্যথা হয় এবং এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ করে। এর ফলে নখের কুনি দেখা দেয়। নখের কুনি বিভিন্ন কারনে হতে পারে। নিম্নে নখের কুনি কেন হয় বর্ণনা করা হলঃ
সাধারণত যাদের সারাক্ষণ পানিতে হাত অথবা পা ভিজে থাকে, তাদের এক ধরনের ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে এই রোগটা হয়ে থাকে। যেমন জেলেরা বেশিরভাগ পানির ভিতরে মাছ ধরা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। তাদের এই ধরনের নখের কুনি পাকা বেশি হয়ে থাকে।
যে সকল মেয়েরা নখের আর্ট করে থাকে বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন বা আর্ট এর কারণে অনেক সময় নখ মাংসের মধ্যে দেবে যায়। এরপরে ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ইনফেকশন হয়ে নখ ফুলে যায় এবং ব্যথা করে পেকে যায় ইত্যাদি সমস্যা গুলো দেখা দেয়।
যারা মাঠে কৃষি কাজ করে তাদের অধিকাংশ সময় কাদা মাটির ভিতরে থাকতে হয়। যার কারণে তাদের পায়ের আঙ্গুলের ভিতরে কাঁদা ঢুকে যায়।
কিন্তু তারা পরিষ্কার করে না এর ফলে এই মাটি অথবা এই কাদা ধুলাবালি ইত্যাদি গিয়ে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছত্রাকের সৃষ্টি হয়। আস্তে আস্তে লাল হয়ে যায়, প্রচন্ড ব্যথা করে, ফুলে যায়, পেকে যায় এবং দুর্গন্ধযুক্ত পুজ বের হয়।
এই ধরনের নখকুনি সাধারণত হাত বা পায়ে হয়ে থাকে, তবে পায়ে অধিকাংশ বেশি দেখা যায়। এজন্য প্রথমত যদি আপনি বাড়িতে যত্ন নেন, পরিষ্কার করেন এবং ঘরোয়া ভাবে চিকিৎসা করেন। তাহলে ডাক্তারের কাছে আর যেতে হবে না।
আর যদি যত্ন না নেন বা অবহেলা করেন, তাহলে একসময় এটা ইনফেকশন হয়ে মাংসের ভিতরে ঢুকে যায়।
নখের কোনা ফুলে যাওয়া
অনেকের বুড়ো আঙ্গুলের নখের সামনে শুরু হয়ে ভিতরে ঢুকে যেতে থাকে এবং অনেক ব্যথা হয়। এ ধরনের সমস্যার জন্য নখের কোনা ফুলে যাওয়া এবং ইনফেকশন হতে থাকে, পুজ বের হয়, লাল হয়ে যায় ইত্যাদি সমস্যা গুলো দেখা দেয়।
তাই আপনি পায়ের বা হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ হিসেবে ক্রিম পাওয়া যায় সেগুলো প্রয়োগ করতে পারেন। তবে এই ধরনের সমস্যার সঠিক চিকিৎসা হলো প্রথমত নখ টি অপারেশন করে তুলে ফেলে, প্যাথলজি পরীক্ষা করে দেখতে হবে যে নখে কি ধরনের সমস্যা হয়েছে। এতে দুটি উপকার পাওয়া যেতে পারে,
১।পরীক্ষার মাধ্যমে রোগটি নির্ণয় করা যাবে এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে পারবেন।
২। নতুন নখ গজাবে এবং সম্পূর্ণ সুস্থভাবে গজাতে থাকবে। আর নখের কোনা ফুলে যাওয়া সমস্যার সমাধান হবে।
নখের উপরের চামড়া উঠে কেন
অনেকের নখের উপরের চামড়া উঠে কেন, তা হলো নখে বিভিন্ন কারণে ইনফেকশন হওয়ার কারণে।একটু একটু করে চামড়া উঠে যায় এবং নখের প্রচন্ড ব্যথা করে। এই ক্ষেত্রে করণীয় হলো এ জাতীয় সমস্যায় প্রথমে যে কাজটি করতে হবে, যে চামড়াটুকু উঠে আসছে তা টান দিয়ে না ছিড়ে নেইল কাটার দিয়ে চামড়া টা গোড়া থেকে কেটে দিন।
চামড়া যেন আর না উঠতে পারে সেজন্য পানির কাজ শেষ হবার পরপর এবং রাতে শোয়ার সময় গ্লিসারিন বা ভ্যাসলিন মাখতে পারেন। কিছুদিন এভাবে ব্যবস্থা নিলে আর এই সমস্যাটা হবে না।
নখের কোনা দেবে গেলে যা করবেন
অনেকের হাতের বা পায়ের নখের পোনা দেবে যায়। তাই নখের কোনা দেবে গেলে যা করবেন সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন এ সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
হালকা কুসুম গরম পানিতে একটু লবণ দিবেন এরপর যে নখ দেবে গেছে সে আঙ্গুলটি ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন।
পানি থেকে যখন আঙ্গুলটি তুলবেন তখন নরম কাপড় দিয়ে নখের ভিতর গুলো পরিষ্কার করবেন, তুলা বা গজ দিয়ে আলগা করে রাখবেন এবং উঁচুতে রাখার চেষ্টা করবেন।
পেট্রোলিয়াম জেলি মেখে গজ দিয়ে হালকা করে ব্যান্ডেজ করে নিতে পারেন।
এভাবে দিনে তিন থেকে চারবার ব্যবহার করতে পারবেন।
পাশাপাশি ব্যথা নাশক ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে যেমন প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধগুলো খাওয়া যাবে।
বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই ঢিলেঢালা স্যান্ডেল বা জুতা পরতে হবে।
উপরে এই সকল ঘরোয়া চিকিৎসার পাশাপাশি যদি আপনারা কাজ না হয়, তাহলে চিকিৎসকের নিকট যেতে হবে। বিশেষ করে যদি ব্যথা বেড়ে যায় নখের ভিতর যদি পুঁজ জমা হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। আবার যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে তো চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া আপনার চিকিৎসা নেওয়া ঠিক হবে না।
সাধারণত চিকিৎসকগণ তুলা বা ফ্লস দিয়ে নখের কণা আলগা করে ২ থেকে ১২ সপ্তাহের জন্য এভাবে রেখে দিবেন। এছাড়াও বাড়িতে কিভাবে পরিষ্কার করবেন সেটাও চিকিৎসক বুঝিয়ে দিবেন। যদি এতে যদি কাজ না হয় তাহলে হয়তো চিকিৎসকগণ পুরো নখটাই তুলে ফেলার কথা বলবেন।
হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ
কারো কারো হাতে বা পায়ে বুড়ো আঙ্গুলের নখের কোনা কিছুদিন পরপরই পেকে যায়, ব্যথা করে, লাল হয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যা অনেকেরই হয়ে থাকে, তাই পা বা হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ হিসাবে এন্টিবায়োটিক খেতে পারেন।
যেমন Cap: Cloxacilin 500 mg উপাদানের একটি করে ৬ ঘন্টা পর পর ৭ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত খেলে উপকার পাবেন।তবে বারবার এই ধরনের সমস্যা যাতে না হয় সেজন্য অপারেশন করার মাধ্যমে নখের কোনার মাংস বা চামড়া নামিয়ে দিলেই ভালো হয়।
তখন নখের পাশের মাংস ঢুকে এ ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারবে না। এজন্য যেকোনো হাসপাতালের বহিঃ বিভাগে যোগাযোগ করে এই অপারেশনটা করে নিতে পারেন। তাই আপনি যদি অপারেশনটা করেন, বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ইত্যাদি ব্যবহার করা লাগবে না। আশা করি একেবারে সেরে যাবে।
নখের সাদা দাগ দূর করার উপায়
কারো কারো হাত বা পায়ের নখে সাদা দাগ পরে, নখ গুলো দিন দিন ক্ষয় হয়ে ছোট হয়ে যেতে থাকে। এ ধরনের নখের সাদা দাগ দূর করার উপায় হলো, একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে সাধারণত ফ্লুকোনাজল উপাদানের ক্যাপসুল প্রতি সপ্তাহে ১৫০ মিলিগ্রাম করে এক বছর খাওয়া লাগতে পারে।
সেটা পরীক্ষা করে নিবেন, তাছাড়া ওষুধটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এটা আসলে ছত্রাক জনিত কারণে এই ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে, নখের ছত্রাক ভালো হতে কখনো কখনো এক বছরও লেগে যেতে পারে।
নখের কুনি দূর করার ক্রিম
বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন নামে নখের কুনি দূর করার ক্রিম পাওয়া যায়। নিম্নে কিছু ক্রিমের নাম দেওয়া হলঃ
১। ডারমাসিম ক্রিমঃ এই ক্রিমটি নখের কুনির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। দিনে ২বার পরিষ্কার করে লাগিয়ে দিবেন। ২ সপ্তাহ বা ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এমআরপি মূল্য ৪০ টাকা হয়তো কম বেশি হতে পারে।
২। টারবিসল ক্রিমঃ এটি একটি কার্যকারী নখের কুনি দূর করার ক্রিম যা আপনি নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। আক্রান্ত স্থানে দিনে ১ থেকে ২ বার ব্যবহার করতে পারেন। তবে এটি ৪ সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। এটার দাম ৭০ টাকা কম বেশি হতে পারে।
৩। টার্বিডার্ম ২৫০ mg, আপনি পা বা হাতের নখের কুনির জন্য এই ট্যাবলেটটি খেতে পারেন। খুবই কার্যকরী একটি ঔষধ। এই ওষুধটি বয়স্করা দিনে ১টি করে ট্যাবলেট ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে। তবে একজন চিকিৎসকের পরামর্শে খাবেন।
৪। টার্বিন ক্রিম এবং ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়, যা আপনি একজন চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধটি নিয়মিত খেতে পারেন এবং ক্রিমটি ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাবেন।
৫। জেনসন ভায়োলেটঃ এটি একটি তরল জাতীয় ঔষধ যা বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। এটি একটি শতভাগ কার্যকরী। যা আপনি একবার ব্যবহার করেই দেখুন ভালো ফলাফল পেতে পারেন। তবে সাবধানতার সাথে দিতে হবে কেননা এটা দেখতে প্রায় চোখের ড্রপের মত তাই যদি চোখে দিয়ে ফেলেন, তাহলে চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
তাই শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। এখন আশি বিনামূল্যে আপনার বাড়ির পাশে যদি সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক হাসপাতাল থাকে সেখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। ঔষুধটি খোলার ২৮ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন।
পায়ের নখের কুনি দূর করার ঘরোয়া উপায়
আপনার যদি প্রাথমিকভাবে পায়ের নখের কনি দেবে যাওয়া দেখতে পান, তাহলে প্রাথমিক অবস্থায় পায়ের বা হাতের নখের কুনি দূর করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে প্রাকৃতিক জিনিসগুলো ব্যবহার করা সবচেয়ে ভাল হবে। নিম্নে সেগুলো কিভাবে ব্যবহার করবেন তা বিস্তারিত বর্ণনা করা হলোঃ
গরম পানি ও লবণঃ আপনার পা অথবা হাত যেখানে আক্রান্ত হয়েছে সেটুকু ভিজানোর জন্য যতটুকু পানি নেওয়ার দরকার, একটা গামলার ভিতরে পানি এবং লবণ দিয়ে পানিটা হালকা গরম করে নিবেন। এরপরে তার ভিতর পা অথবা হাত যেখানে আপনার কুনি ঘা হয়েছে সেটা ভিজিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিবেন।
এভাবে দিনে ২-৩ বার নিয়মিতভাবে ব্যবহার করতে থাকেন। আশা করি ১৫ দিনের মধ্যেই আপনার পায়ের ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে। কারণ লবণ ও গরম পানি আপনার মাংসগুলো নরম করতে সাহায্য করবে এবং জীবাণু দূর করবে।
নখের নিচে সুতি কাপড় বা গজ দিয়ে রাখুনঃ যখন আপনি লবণ ও গরম পানি পা বা হাত আক্রান্ত স্থান ভেজানোর পরে পরিষ্কার নরম কাপড় দিয়ে মুছবেন। শুকিয়ে গেলে নেইল কাটার দিয়ে যে নখ টুকু মাংসের ভিতরে ঢুকে পড়েছে সেটুকু আস্ত করে কাটার চেষ্টা করবেন।
হয়তো সেখান থেকে রক্ত বের হতে পারে তাই সুতি কাপড় অথবা গজ দিয়ে এবং সেই কাপড়টা যেন জীবাণুমুক্ত হয় সেরকম কাপড় দিয়ে আপনি ওই আঙ্গুলের ভিতরে ঢুকিয়ে দিন।
এভাবে আবার যখন পা ভেজাবেন তারপর পর্যন্ত এভাবে কাপড় দিয়ে বা গজ দিয়ে পেচিয়ে নিবেন। এভাবে কিছুদিন করতে থাকেন আশা করি সুস্থ হয়ে যাবেন।
আরামদায়ক জুতা পরিধানঃ তাছাড়া আপনি যখন বাহিরে যাবেন তখন অবশ্যই আরামদায়ক জুতা পরিধান করবেন। যেন নখে ব্যথা না লাগে এবং পরিষ্কার মোজা পরিধান করে জুতা পড়বেন যাতে করে ধুলাবালি ইনফেকশনের জায়গায় প্রবেশ করতে না পারে। এরপরে বাসায় আসার পর পুনরায় আবার লবণ ও হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এভাবে নিয়মিত করতে থাকেন।
হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডঃ তারপরে আপনি কুনি দূর করার ঔষধ হিসেবে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ব্যবহার করতে পারেন। এটা আপনি হালকা কুসুম গরম পানির ভিতরে কয়েক ফোটা দিয়ে পা টা ধুয়ে নিলে ইনফেকশন টা চলে যাবে।
এছাড়াও হলুদ এবং অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দিয়েও পরিষ্কার করতে পারেন। এতে এন্টিব্যাকটেরিয়াল গুলো দূর হয়ে যাবে। তারপর নারিকেলের তেল বা সরিষার তেল হালকা গরম করে যে স্থানে গর্ত হয়ে গিয়েছে ওর ভিতরে একটি কটন বাট দিয়ে আস্তে আস্তে দিতে পারেন এতে ব্যথাটা অনেকটা কমে যাবে।
শেষ কথাঃ হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ ও নখের কোনা দেবে গেলে যা করবেন
পরিশেষে বলা যায় যে আপনি উপরোক্ত বিষয় গুলোর আলোকে বুঝতে পেরেছেন যে পা বা হাতের নখের কুনি দূর করার ঔষধ গুলো কিভাবে প্রয়োগ করবেন। যদি আপনি উপরোক্ত প্রাকৃতিক ঔষধ এবং কিছু মুখে খাওয়ার ঔষধ ও ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন একজন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে। আশা করি অনেক উপকার পাবেন। যদি আজকের পোস্টটি আপনার জন্য অনেক উপকার হয়, তাহলে আমার এই পোস্টটি আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url