খালি পেটে কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি

আপনি যদি ছোলা খাওয়ার মাধ্যমে উপকার পেতে চান তাহলে কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খান। কেননা কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টি রয়েছে। চলুন, কাঁচা ছোলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
অনেকেই জানে না কাঁচা ছোলা কিভাবে খেতে হয়, তবে খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। তাই কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পোস্ট টি ধৈর্য সহকারে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃকাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি

কাঁচা ছোলার পুষ্টিগুণ

ছোলা খেলে অনেক গুণ রয়েছে তবে কাঁচা ছোলার পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি। কেননা এর মধ্যে আছে শর্করা প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য উপাদান। তাই কেউ যদি ১০০ গ্রাম করে ছোলা খায়, সেই ক্ষেত্রে তার মধ্যে শর্করা প্রোটিন ক্যালসিয়াম স্নেহ লৌহ ফসফরাস ভিটামিন, ভিটামিন বি ১ ভিটামিন বি ২ এছাড়াও আরো রয়েছে ফাইবার আশযুক্ত খাবার।

যার কারণে একজন মানুষের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান পেয়ে থাকে। তাই আপনি নিয়মিতভাবে চেষ্টা করবেন কাঁচা ছোলা খাওয়ার জন্য।

যা আমাদের শরীরের জন্য উপকার যেমন ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকার কারণে ছোলার মধ্যে থাকার কারণে আমাদের দাঁত ও হাড় শক্ত হতে পারে। এছাড়াও শরীরে কোন জায়গায় যদি কেটে যায় সে ক্ষেত্রেও রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। তাছাড়া হৃদরোগের জন্য অনেক উপকার রয়েছে।

এছাড়া ভিটামিন ডি এবং ফসফরাস ক্যালসিয়াম এগুলো মিলিতভাবে থাকার কারণে শিশুদের এক ধরনের রিকেট রোগ হয়। এই রিকেট রোগ হওয়ার কারণে শিশুদের হাড় বেঁকে যায় এবং বয়স্কদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। তাই নিয়মিতভাবে ছোলা খেতে পারেন। প্রতিদিন চেষ্টা করবেন এক মুঠো করে ছোলা রাত্রিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খাবেন।

তবে গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকারী মায়েদের প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়ামের দরকার হয়, যার কারণে এক মুঠ করে ছোলা খেলে সেটা পূরণ হয়ে যাবে। তাই নিয়মিতভাবে ক্যালসিয়াম এর প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ছোলা খেতে পারেন। কেননা কাঁচা ছোলার পুষ্টিগুণ অনেক বেশি কাজ করে।

কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

ছোলা বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় তবে কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সবচেয়ে বেশি পুষ্টিগুণ রয়েছে। নিম্নে ভেজানো ছোলা আমাদের শরীরে কিভাবে উপকার করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

ভেজানো ছোলা সাথে কাঁচা আদা মিশিয়ে খাবেনঃ কাঁচা ছোলা যদি আপনি ভিজিয়ে খেতে পারেন সেটা অনেক উপকার পাওয়া যাবে। তবে এর সাথে আদা মিশিয়ে খেলে আরো উপকার পাওয়া যায়। কেননা এই দুইটা যদি মিশিয়ে খান সেক্ষেত্র শরীরে আমিষ ও এন্টিবায়োটিকের কাজ করবে।

এছাড়াও ভেজানো ছোলার সাথে যদি একটু ভিনেগার দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে কৃমি দূর হয়ে যাবে, আর এর জন্য অবশ্যই খালি পেটে খাবেন।

ছোলা ও তার পানিসহ খাওয়াঃ ছোলা ভিজানো পানি ছেঁকে নিয়ে আপনি খেতে পারেন এতে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। কেননা ছোলার পুষ্টিগুণ গুলো পানির সাথে মিশেও যায়। এ কারণে পানিটুকু খেয়ে নিলেও উপকার পাওয়া যাবে। তবে ছয় ঘন্টা পর্যন্ত ছোলা ভিজিয়ে রাখবেন।
ভেজা ছোলা খাওয়ার কিছু সতর্কতা আছেঃ কখনোই খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার পর আচার খাবেন না। কেননা আচারের মধ্যে ভিনেগার আছে যার কারণে কাচা ছোলা ও ভিনেগার একসাথে যদি খান তাহলে সে ক্ষেত্রে বিষক্রিয়া ক্রিয়া হতে পারে। এছাড়াও বুক জ্বালাপোড়া, গ্যাস, পেট ফাঁপা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার পরে কখনোই আচার খাবেন না।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ এক গবেষণায় দেখা গেছে অল্প বয়সে নারীরা তারা বেশিরভাগ বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খায়। যার কারণে তাদের হাইপারটেনশন এ সমস্যা হয়। তাই নিয়মিত ছোলা খেতে পারেন। কেননা ছোলার ভিতরে প্রচুর পরিমাণ ফলিক এসিড থাকে যা নিয়মিত খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাছাড়া ছোলা খাওয়ার কারণে মেয়েদের বয়সন্ধিকালের পরিবর্তনের সময় উপকারে আসে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ চেষ্টা করবেন প্রতিদিন এক মুঠো কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে রেখে সকাল বেলা খালি পেটে খাওয়ার। এতে আপনার শরীরের শক্তি এনার্জি পাবেন। এছাড়াও এর ভিতরে ফাইবার থাকার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে।

ক্যান্সার প্রতিরোধঃ গবেষণায় বলা হয়েছে যে নারীরা বেশিরভাগ বিভিন্ন ধরনের খাদ্য খাওয়ার কারণে তাদের কোলন ক্যান্সার ও রেক্টাল ক্যান্সার বেশি হয়। তাই এই ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করার জন্য যে উপাদানের দরকার তা ছোলার মধ্যে রয়েছে। এছাড়া এলার্জির ও অ্যাজমা সমস্যা থাকে এটাও কমিয়ে নিয়ে আসতে পারে। যদি সে নিয়মিত ছোলা খায়।

প্রতিদিন কতটুকু ছোলা খাওয়া উচিত

সবাই ছোলা খাওয়ার উপকারিতা জানে কিন্তু অনেকেই জানে না প্রতিদিন কতটুকু ছোলা খাওয়া উচিত। তাই নিম্নে এই বিষয়ে আলোচনা করা হলো,

একজন সুস্থ ব্যক্তি প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম বা এক মুঠো ছোলা বুট নিয়ে পানিতে ভিজিয়ে খেতে পারেন।
এতে কিন্তু ক্ষতি হবে কেননা আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে পেট ফাঁপা দিয়ে থাকবে পাতলা পায়খানা এবং ডায়রিয়াও হতে পারে।

তাই খুব বেশি খাওয়া যাবে না এবং যারা বড় ধরনের রোগ ব্যাধিতে ভুগছেন তারা অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ ছোলা খাবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আপনার জন্য প্রতিদিন কতটুকু ছোলা খাওয়া উচিত।

খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

ছোলা বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে তবে কাচা ছোলা উপকার বেশি। কেননা খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা সবচাইতে বেশি। নিম্নে এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো,

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করেঃ যে সকল ডায়াবেটিসের রোগী রয়েছে তাদের মাঝে যাদের ডায়াবেটিস টাইপ টু তারা শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে অনেকটাই উপকার করে থাকে কাঁচা ছোলা। তাই পরিমাণ মতো নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে রক্তের শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
ছবি
ওজন কমাতে পারেঃ আপনি যদি নিয়মিত ভাবে ছোলা ভিজিয়ে খান সেক্ষেত্রে অনেক পুষ্টি পাবেন। এর মাঝে প্রোটিন, ফাইবার অনেক বেশি এবং ক্যালোরি কম থাকে এর কারণে দীর্ঘক্ষন আপনার খিদা লাগবে না। এজন্য আপনি অন্য কোন খাবার বেশি না খেলে ওজন কমতে থাকবে।

তাই যদি কেউ ওজন কমাতে চায় সেক্ষেত্রে অবশ্যই ছোলা ভিজিয়ে খাবেন। কেননা কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সবচেয়ে বেশি রয়েছে।

রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করেঃ ছোলার মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম আছে যা আমাদের উচ্চ রক্তচাপ ও খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে। এতে হার্ট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে এবং এর মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কোলন ক্যান্সার মহিলাদের স্তন ক্যান্সার এবং ফুসফুসের ক্যান্সার থেকেও মুক্তি দিতে পারে।

হিমোগ্লোবিন বাড়ায়ঃ কেউ যদি নিয়মিত ভাবে পরিমাণ মতো কাঁচা ছোলা খায় সে ক্ষেত্রে হিমোগ্লোবি ন বৃদ্ধি পাবে। কারণ এর মাঝে যে পুষ্টি উপাদান আছে তা অ্যানিমিয়া রোগে যারা ভুগছেন তাদের জন্য অনেক উপকার রয়েছে। গর্ভবতী অবস্থায় আয়রন ও ফলিক এসিডের বেশি প্রয়োজন হয়।

সেজন্য গর্ভবতী এবং স্তন্যদান কারী মায়েরা পরিমাণ মতো ছোলা খেতে পারেন। তবে ছোলা ভিজিয়ে খেলেই ভালো উপকার পাবেন। কেননা খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে।

বার্ধক্য মনে হয় নাঃ কেউ যদি নিয়মিত ভাবে কাঁচা ছোলা খায় সে ক্ষেত্রে বয়সের ছাপ পড়বে না। কেননা এর মাঝে আছে ম্যাঙ্গানিজ যা যৌবন ধরে রাখতে পারে।

চুল মজবুত করেঃ কারো যদি চুল সৌন্দর্য রাখতে চায় বা উজ্জ্বলতা রাখতে চায় সেক্ষেত্রে নিয়মিত ভাবে ছোলা খেতে পারেন। কেননা এর মাঝে আছে ভিটামিন- এ, জিংক ও ম্যাঙ্গানিজ যা চুল ভালো রাখতে পারে এবং চুল উজ্জ্বল করতে পারে।

কাঁচা ছোলা খাওয়ার অপকারিতা

কাঁচা ছোলা খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি কাঁচা ছোলা খাওয়ার অপকারিতা আছে। এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো,

কাঁচা ছোলা কিভাবে খেলে উপকার পাবেন সেই সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার। কেননা উপকার করতে গিয়ে ক্ষতি করা যাবে না। সাধারণত আমরা অনেকে কাঁচা ছোলা ভাজা খেতে পছন্দ করি কিন্তু এতে ক্ষতি রয়েছে।

অনেকে মোটা হয়ে যায় এবং উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যা দেখা দেয় এজন্য কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

যারা এমনিতেই ঘন ঘন বমি করে সে ক্ষেত্রে কাচা ছোলা না খাওয়াই ভালো সে কাছে ছোলা খেলেই বমি করে দিবে। কারণ এর একটা গন্ধ রয়েছে যা অনেকে সহ্য করতে পারে না।
অনেকে কাঁচা ছোলা সিদ্ধ করে ভুনা করে বিভিন্ন ধরনের তেল মসলা দিয়ে খায়, তবে যাদের ওজন বর্তমানে বেশি আছে তারা এ ধরনের তৈলাক্ত খাবার খেলে আরো বেশি ওজন হবে। তাই তাদের এভাবে খাওয়া যাবে না।

যাদের হজমের সমস্যা আছে এবং যারা আইবিএস এর রোগী ঘন ঘন পাতলা পায়খানা করে থাকে বা ডায়রিয়া হয় তারা কাঁচা ছোলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কেননা তারা কাঁচা ছোলা হজম করতে পারবে না।

এছাড়াও কিডনি রোগী যারা ডায়ালাইসিস দেন তাদের জন্য কাঁচা ছোলা না খাওয়াই ভালো। কেননা এতে কিটেনিন এবং ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পায়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কাঁচা ছোলা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে।

কাঁচা ছোলা খাওয়ার নিয়ম

ছোলা যেমন উপকার তেমনই আবার ক্ষতি রয়েছে। তাই কাঁচা ছোলা খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী যদি না খাওয়া হয় তাহলে আপনার শরীরে ক্ষতি হতে পারে। কেননা এটা পরিমাণ মতে খেতে হবে। কাঁচা ছোলা খাওয়ার নিয়ম হলো সাধারণত রাতের বেলায় এক মুঠো ছোলা নিয়ে ভিজিয়ে রাখবেন।

সকালে খালি পেটে কাঁচা ছোলা খেতে পারেন। এটা আপনার যৌন শক্তি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে।

সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা

অনেকেই সিদ্ধ ছোলা খেতে পছন্দ করে বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা। তাই সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা জানা দরকার এবং কিভাবে খেতে হবে বিস্তারিত জানুন। সিদ্ধ ছোলার মাঝে অনেক আমিষ রয়েছে এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য ভালো কাজ করে। তাই আপনি নিয়মিত ভাবে সিদ্ধ ছোলা পরিমাণ মতো খেতে পারেন। এছাড়াও এতে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা শরীরের হাড় এবং দাঁতের জন্য অনেক উপকার।

তাছাড়া সিদ্ধ ছোলার মাঝে শর্করা পরিমাণ কম থাকার কারণে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা আছে। এছাড়াও আরো অনেক উপকার রয়েছে। তবে ছোলা সিদ্ধ করার পূর্বে আপনি সারা রাত ভিজিয়ে রেখেও খেতে পারেন।

সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার নিয়ম

সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার নিয়ম জানা অবশ্যই দরকার নিম্নে বর্ণনা করা হলো, এক কাপ ছোলা বুট নিবেন এর সাথে সিদ্ধ আলু এবং চটপটির ডাল সুন্দর করে লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নেবেন। আলু গুলো কেটে টুকরো টুকরো করে দেবেন এতে অনেক সুন্দর হবে।
ছবি
এক চামচ ধনে ভাজা জিরা ও শুকনা মরিচের গুড়া দিতে পারেন। এছাড়া আখের গুড় পরিমাণ মতো চিকন চানাচুর দিতে পারেন অথবা আধা কাপ শসা টমেটো পেঁয়াজ কুচি কুচি করে কেটে দিতে পারেন। এর সাথে কাঁচামরিচ ধনেপাতা বিট লবণ ইত্যাদি পরিবেশন করতে পারেন।
এছাড়া সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার নিয়ম হল সকল মসলাগুলো মিশানোর পর তেতুলের রস ও ছোলা ১৫ মিনিটের মত রেখে দিতে পারেন। এতে দেখবেন অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। এর উপর দিয়ে ধনে পাতা ছিটিয়ে খেতে পারেন।

লেখকের শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায় কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা সবচেয়ে বেশি। তবে ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কেননা কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি রয়েছে। এছাড়াও আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। বিভিন্ন রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যদি আমার আজকের এই পোস্টটি এর মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪