কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় সম্পর্কে জানুন-কানের ড্রপ এর নাম

অনেকে কানের ভিতর পানি ঢুকলে বিভিন্ন জিনিস দিয়ে খোঁচাখুঁচি করে। যা একদমই ঠিক নয়, তাই কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন, কানের পানি ঢুকে গেলে করণীয় কি এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
অনেকে বাচ্চাদেরকে খেয়াল না রাখার কারণে শিশুরা নিজে নিজেই গোসল করে ফেলে এর জন্য কানের ভিতর পানি যায়। এতে বাচ্চারা কানের ব্যাথায় কান্নাকাটি করে। তাই কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃকানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় সম্পর্কে জানুন-কানের ড্রপ এর নাম

কানে পানি ঢুকে গেলে করণীয়

সাধারণত গ্রাম অঞ্চলে ছেলেমেয়েরা পুকুর নদী-নালাতে গোসল করার কারণে অনেক সময় কানে মধ্যে পানি যায়। সে ক্ষেত্রে কানে পানি ঢুকে গেলে করণীয় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

কানের ভিতরে পানি গেলে সাধারণত অনেকেই সরিষার তেল গরম করে কানের ভিতর দিয়ে কাত হয়ে শুয়ে থাকে। কিছুক্ষণ পর পানি বের হয়ে যায় তবে এটা সরিষার তেলের পরিবর্তে যদি অলিভ অয়েল তেল দেন তাহলে আরো ভালো উপকার পাবেন।

তাই কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে তিন-চার ফোঁটা অলিভ অয়েল তেল কানের মধ্যে দিবেন। কিছুক্ষণ পর রেখে দেবেন এরপর যেখানে পানি ঢুকেছে সেই কান কাত করবেন এতে পানি বের হয়ে আসবে।

হেয়ার ড্রয়ার কানে ব্যবহার করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কান থেকে একটু দূরে হয়। যেন সমস্যা না হয় এবং এটা ব্যবহারের নিয়ম হলো যেখানে পানি ঢুকেছে সেখানেই হেয়ার ড্রায়ার এর মাধ্যমে বাতাস লাগাতে হবে। তাহলে পানি বাষ্প আকারে বের হয়ে যাবে, তবে বেশিক্ষণ এটা দেওয়া যাবে না কেননা এতে ক্ষতি হতে পারে।

কানের ভিতরে পানি যাওয়ার পর যদি প্রচন্ড ব্যথা করে, তাহলে পানি বের করার জন্য ইয়ার ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বিভিন্ন ধরনের কানের ড্রপ পাওয়া যায় এজন্য আপনি ভালো মানের কোম্পানির কানের ড্রপ নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এটা যখন কানের ভিতরে দেওয়া হবে তখন ভিতরে পানি বা আর্দ্রতা শুকিয়ে ফেলবে এবং কানে আর পানি থাকবে না।

যে কানের মধ্যে পানি গেছে সেই কান বালিশের সাথে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়বেন দেখবেন সকাল বেলা অনেক পানি বের হয়ে গেছে এতে অনেক উপকার পাবেন।

কানের ভিতরে পানি গেলে আরো একটা কাজ করতে পারেন সেটা হল চুইংগাম বা চিবানোর মত জিনিস খেতে পারেন। এতে করে আপনের কান দ্রুত খোলা থাকবে এবং হাই তুলতে পারেন এতে করে কান দিয়ে পানি বের হতে পারে।

আপনি আর একটা পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন যদি কানের মাঝে পানি যায় এবং প্রচন্ড ব্যথা করে সেই ক্ষেত্রে আপনি নাক ও মুখ হাত দিয়ে চেপে বন্ধ করুন এরপরে নাক দিয়ে নিশ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করবেন, এতে করে নাক তো বন্ধই রয়েছে যার কারণে আপনার কান দিয়ে বাতাস বের হয়ে আসবে এর সাথে পানি বের হয় আসতে পারে।

এ সকল পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করার পরেও যদি কাজ না হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে ২৪ ঘন্টার বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। দ্রুতগতিতে হাসপাতালে যেতে হবে। নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ কে দেখাতে হবে।

এর মাঝে কটন বাড, আঙ্গুল দিয়ে অথবা তুলা দিয়ে বিভিন্ন বস্তু দিয়ে কানের মধ্যে ঢুকাবেন না এতে কান আরো বন্ধ হয়ে যাবে। তাহলে চিকিৎসা করতে অসুবিধা হবে, আশা করি কানে পানি ঢুকে গেলে করণীয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয়

কানে পানি যাওয়ার কারণে অনেক সময় কানে ব্যথা করে, তাই কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

কান খোঁচানো যাবে নাঃ অনেকে কানের ভিতরে পানি গেলে এবং ব্যথা শুরু হলে কটন বাড, দেশলাই এর কাঠি এবং অন্যান্য জিনিস দিয়ে কান খোঁচাতে থাকে। এতে আরো কানের সমস্যা বেশি হতে পারে এমনকি সংক্রমণও বাড়ে এবং ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

কান শুকনো রাখতে হবেঃ খেয়াল রাখতে হবে গোসলের সময় যেন কানের ভিতরে পানি না যায়। সেজন্য গোসল করার পূর্বে কানের ভিতর তুলো দিতে পারেন এতে করে আর কানের ভিতরে পানি যাবে না।

গরম সেঁক দিনঃ কানের ভিতর পানি যাওয়ার কারণে ব্যথা হলে গরম পানির সেঁক দিতে পারেন। এতে ব্যথা অনেকটা কমে যাবে এবং কানের ভিতর যদি পুঁজ থাকে তাহলে সেটা বের হয়ে যাবে। এজন্য আপনি গরম পানির মধ্যে একটি পরিষ্কার কাপড় ভিজানোর পর সেটা চিপড়িয়ে নিয়ে যেখানে ব্যথা তার উপর রেখে দিন। কিছুক্ষণ রাখার পরে মাথা অন্যদিকে কাত করে শুয়ে থাকুন এতে পুঁজ বের হয়ে যাবে।
হাইড্রোজেন পারক্সাইড ড্রপঃ কানের ভেতর পানি ঢোকার পর অনেক সময় কান পুঁজ বের হয়ে এবং ইনফেকশন হয়ে যায়। এজন্য কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। এটি যে কোন ফার্মেসিতে গেলেই আপনি পেয়ে যাবেন।

দিনে দুই তিনবার ব্যবহার করতে পারবেন, তিন থেকে চার ফোঁটা কানে দিবেন এবং শুয়ে থাকবেন। দেখবেন কিছুক্ষণ পর পুঁজ বের হয়ে গেছে এভাবে কয়েকদিন করতে থাকলে কানের ব্যথা এবং পুঁজ পরা বন্ধ হয়ে যাবে।

রসুনের তেল ব্যবহারঃ একটু অলিভ অয়েল তেল নিন এর সাথে রসুনের কোয়া থেতলিয়ে মিশাতে পারেন। মেশানোর পরে গরম করে নেবেন এরপরে যে কানের ভিতরে ইনফেকশন হয়েছে সেখানে দু তিন ফোটা করে দিতে থাকুন। এভাবে কয়েক দিন ব্যবহার করলে আশা করি কানের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

নিমের রস ব্যবহারঃ কয়েকটি নিমপাতা নিয়ে পাটা দিয়ে থেতলিয়ে নিন, এরপরে রসগুলো বের করে তেলের মত করে বানিয়ে কানে ভিতরে তুলা দিয়ে দিতে পারেন। কিছুক্ষণ রাখার পরে যে কানে দিয়েছেন সেই দিকে কাত হয়ে শুয়ে থাকবেন। এরপর দেখবেন কানের ব্যথা অনেকটা কমে গেছে এবং সংক্রমণও দূর হয়ে গেছে।

বাচ্চাদের কানে ব্যথা হলে করণীয়

সাধারণত বাচ্চাদের গোসল করাতে গিয়ে কানের ভিতর পানি যায়। এর কারণে কানে প্রচণ্ড ব্যথা করে সে ক্ষেত্রে বাচ্চাদের কানে ব্যথা হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

কানের ভিতর পানি যাওয়ার কারণে যদি শিশুর জ্বর আসে অথবা প্রচন্ড ব্যথা করে সে ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো যেতে পারে। আর যদি কানের ভিতরে পানি গিয়ে ইনফেকশন হয়ে যায়।
ছবি
সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক দিতে হবে। যাতে করে কানের ভিতর থেকে শুকিয়ে আসে এবং কানে যেন আর পানি না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

কানে পানি যাওয়ার কারণে যদি কান দিয়ে পুঁজ পড়ে এবং রক্ত বের হয়, তাহলে কানের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে, অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে।
এছাড়া কানের মধ্যে ময়লা থাকলে সে ক্ষেত্র অলিভ অয়েল তেল দিয়ে নরম করে ময়লাগুলো বের করতে হবে এবং একজন চিকিৎসকের মাধ্যমে পরিষ্কার করতে পারলে ভালো হয়।

চিকিৎসকরা কিছু ক্ষেত্রে কানের ইনফেকশনের জন্য নাকের ড্রপ দিয়ে থাকে এক্ষেত্রে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই, কেননা বাচ্চাদের কানে ব্যথা হলে করণীয় হলো এই ড্রপ দিয়ে কানের চিকিৎসা করা যায়।

কান থেকে পানি পড়ার কারণ

কানের ভিতরে পানি যাওয়ার কারণে অনেক সময় কান দিয়ে পানি পড়তে থাকে, পুজ বের হতে থাকে। তাই কান থেকে পানি পড়ার কারণ সম্পর্কে নিম্নে বর্ণনা করা হলো,

কান দিয়ে পানি পড়া পুঁজ পড়া এগুলো একটি উপসর্গ মাত্র কারণ কানের ইনফেকশন হওয়ার কারণে এই ধরনের সমস্যা হয় এছাড়া ও কানের ভিতর ব্যাথা এবং জ্বালাপোড়া করতে থাকে।

কানের ভিতর থেকে এই ধরনের রস বের হতে থাকে যা অনেক দুর্গন্ধ হয়। তবে এ ধরনের সমস্যাগুলো সাধারণত শিশুদের হয়ে থাকে। কেননা তারা গোসল করার সময় খেয়াল করতে পারে না যার কারণে কানের ভিতরে পানি যে এই ধরনের ইনফেকশন হয়ে পুঁজ বের হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে রক্ত বের হয়ে আসে।

অনেক বাচ্চাদের সাধারণত ঠান্ডা লেগে থাকে বা সর্দি কাশি হওয়ার কারণে দেখা যায় কান দিয়ে পানি পড়ে। কারণ হলো নাকের সাথে কানের সংযোগ রয়েছে এই জন্য অনেক ব্যথাও হতে পারে। তাই ঠান্ডা লাগা থেকে বিরত থাকবেন এবং অযথা কানের ভিতরে কোন কিছু দিয়ে খোঁচাতে যাবেন না। এতে অনেক ক্ষতি হতে পারে কেননা কারণ কানের ভেতর খুবই সেনসিটিভ জায়গা।

কান থেকে পানি পড়ার কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো কানের মধ্যে পানির যাওয়ার পর সেটা ইনফেকশন হয়ে যায়, এরপরে তরল আকারে বের হতে থাকে এবং সেই পানিগুলো অত্যন্ত দুর্গন্ধ হয় যা অস্বস্তিকর লাগে এবং কানে অনেক সময় কম শুনতে পায়, কান বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া কানের শব্দ করে মাথা ঘুরাতে থাকে ঘুমানোর ক্ষেত্রেও অসুবিধা হয়।

কানের ড্রপ এর নাম

শিশুদের কানে পানি গেলে অনেকেই কানের ড্রপ এর নাম জানতে চায়। কানের ভিতরে পানি যাওয়ার পর বড়দের ক্ষেত্রে হয়তো উপরোক্ত বিষয়গুলো প্রয়োগ করলে তেমন একটা সমস্যা হবে না কিন্তু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অনেক সময় ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করা যায় না।

কারণ তারা কানের ভিতরে কোন কিছু প্রবেশ করতে দিতে চায় না। প্রচন্ড ব্যথা হওয়ার কারণে তারা হাত দিতে দেয় না। এজন্য কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় হল কানের ড্রপ ব্যবহার করা। নিম্নে কিছু কানের ড্রপ এর নাম সমূহ বর্ণনা করা হলো,
ছবি
এ ফেনিকল ড্রপঃ কানের ইনফেকশন কানের ব্যথা সংক্রমণ শব্দ হওয়া এ ধরনের সমস্যা দূর করার জন্য সবচাইতে ভালো কানের ড্রপ হলো এ ফেনিকল ড্রপ যা আপনি একজন চিকিৎসকের মাধ্যমে প্রয়োগ করতে পারেন।

তবে সাধারণত ডাক্তাররা এই ড্রপটাই বেশি দিয়ে থাকেন এটা আপনি প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ২ ফোঁটা করে দিনে ৩-৪ বার ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিবেন।
ড্রেক্সাকর্ট ড্রপঃ এই ড্রপ টি কান পাকা এবং কানের ভিতরে ও বাহিরে যেকোনো ধরনের ইনফেকশন ব্যথা হওয়া পুঁজ বের হওয়া ইত্যাদি সমস্যা এবং কানে ব্যাথা হলে এই ড্রপটি ৩ ফোঁটা করে দিনে ২ বার দিতে পারেন। এতে করে এই সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, তবে ব্যবহার পূর্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

ক্যান্ডিসটিন ইয়ার ড্রপঃ কান পাকার ক্ষেত্রে পুজ বের হওয়া কানের ভিতর শব্দ হওয়া এ ধরনের সমস্যার জন্য চিকিৎসকরা সাধারণত এই ড্রপটি দিয়ে থাকে। এটা আপনি একজন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ব্যবহার করতে পারেন। এটি সাধারণত দিনে ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করতে পারবেন।

ওয়াক্স সল ইয়ার ড্রপঃ কানের ভিতরে ময়লা এবং পানি যাওয়ার কারণে ময়লা হলে বা দুর্গন্ধ পরিষ্কার করার জন্য সবচাইতে ভালো একটি ড্রপ হলো এটি। তাই কানের মধ্যে খৈল ময়লা পুঁজ ইত্যাদি বের করার জন্য দিনে ২ বার ব্যবহার করতে পারেন। তবে একজন চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করবেন।

ক্ল্যারিজল ইয়ার ড্রপঃ এই ড্রপটি সাধারণত কানের পুঁজ পড়া এবং কান পাকা ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয়। এই ওষুধটি আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ এ দিতে পারেন। তবে এটা সাধারণত ২ থেকে ৩ বার সপ্তাহে ৭ দিন ব্যবহার করা যাবে।

জেন্টাব্যাক ইয়ার ড্রপঃ এই ড্রপটি সাধারণত কানের ভিতরে ফাঙ্গাস চুলকানি ইনফেকশন সংক্রমণ ইত্যাদি প্রতিহত করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি অনেক কার্যকারী এ ধরনের সমস্যার জন্য দিনে ২ বার ৭ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ ব্যবহার করবেন।

লেখকের শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায় যে কানের ভিতরে পানি গেলে কোনক্রমেই খোঁচাখুঁচি করবেন না। এতে কানের ক্ষতি হতে পারে, তাই কানে পানি ঢুকে ব্যাথা হলে করণীয় হলো; প্রাথমিক পর্যায়ে যে ড্রপগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সতর্ক থাকতে হবে যেন কানের মধ্যে পানি না যায়। আশা করি আজকের এই পোস্টটি থেকে আপনি উপকৃত হয়েছেন, যদি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আমার এই পোস্টটি আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪