অফিস সহায়ক এর কাজ ও দায়িত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-অফিস সহায়ক এর পদোন্নতি
একজন অফিস সহায়ক এর কাজ হলো অফিসের যাবতীয় কাজ এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা দের অফিসিয়াল কাজের জন্য সহযোগিতা করা। চলুন, একজন অফিস সহায়ক এর সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অনেকে জানে না যে অফিস সহায়ক থেকে উপর পদে যাওয়া যায়। তাই এটা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। তাই অফিস সহায়ক এর কাজ ও পদোন্নতি সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃঅফিস সহায়কের কাজ ও দায়িত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-অফিস সহায়ক এর পদোন্নতি
অফিস সহায়ক এর যোগ্যতা
অফিস সহায়ক চাকরির জন্য আপনার অফিস সহায়ক এর যোগ্যতা প্রয়োজন রয়েছে। সেজন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে সর্বনিম্ন মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পাস। অর্থাৎ এস এস সি পাশ করতে হবে। তবে অনেক প্রতিষ্ঠান সাধারন তো অষ্টম শ্রেণীর পাশে ও অফিস সহায়ক পদে চাকরি দিয়ে থাকে।
তবে বেসরকারি কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলোতে অবশ্যই অফিস সহায়ক এর যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণি পাস লাগে। তবে বর্তমানে সরকারি জব করতে হলে আপনার সর্বনিম্ন এসএসসি পাস করতে হবে।
অফিস সহায়ক এর বেতন কত
অনেকে অফিস সহায়ক এর বেতন কত জানতে চায়। অফিস সহায়ক এর বেতন সাধারণত সরকারি গুলো একরকম। বেসরকারি গুলো তাদের নিজের ইচ্ছামত বেতন দিয়ে থাকে। তবে অধিকাংশ কোম্পানিও সরকারি বেতনকেই অনুসরণ করে। আপনি যদি অফিস সহায়ক পদে চাকরি পান সে ক্ষেত্রে আপনার বেতন গ্রেড হবে ২০ তম। যা মূল বেতন ৮২৫০ টাকা থেকে ২০ হাজার ১০ টাকা পর্যন্ত।
এছাড়াও প্রতি মাসে আপনি পাশাপাশি আরও অনেক কিছু মিলে ১৫-১৬ হাজার টাকার মত বেতন হবে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং ভাতা, এরপরে আলাদা বড় অফিসাররা বা কর্মকর্তাগণ অফিস সহায়কদের সাধারণত টিপস দিয়ে থাকে।
সব মিলিয়ে আপনার মোটামুটি ভালো সেলারি পাবেন। তাই আপনি যদি অফিসের সকল কাজ করেন তাহলে সবাই আপনাকে সম্মান করবে। তাই আপনাকে ভালোবেসে অনেকেই বোনাস দিবেন এতে করে আপনার বেতন প্রায় ২০ হাজারের উপরে চলে যাবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে অফিস সহায়ক এর বেতন কত।
অফিস সহায়ক এর সুযোগ সুবিধা
যদি আপনি সরকারি কোন অফিসের অফিস সহায়কের কাজ করেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার বেতনের পাশাপাশি আরো অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এতে করে আপনার মোটামুটি বেতন ভাতা দিয়ে অনেক টাকায় হয়ে যাবে। যদি আপনি আপনার পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে পারবেন। চলুন, অফিস সহায়ক এর সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হোক।
- আপনার বেতনের মূল বেতনের পাশাপাশি বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ৬৫ ভাগ পাবেন।
- শিক্ষা ভাতা বাবদ এক হাজার টাকার মত পাবেন।
- যাতায়াত খরচ দিয়ে থাকে ৩০০ টাকা
- মাসিক টিফিন বাধা হিসেবে প্রতিদিন ২০০ টাকা দেয়
- চিকিৎসার জন্য ১৫০০ টাকার মত পাবেন
- অন্যান্য খরচ ও ধোলায় ভাতার জন্য ১০০ টাকা পাবেন।
এছাড়াও বৈশাখী ভাতা মূল বেতনের ২০ শতাংশ দিয়ে থাকে এবং দুটি ঈদে মূল বেতনের সমান বোনাস দেয়। যদি আপনি মুসলিম হন আর যদি হিন্দু হন সে ক্ষেত্রে মূল বেতনের দ্বিগণ টাকা পাবেন। এছাড়া আরো অফিস সহায়ক এর সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
অফিস সহায়ক এর পদোন্নতি
অফিস সহায়ক এর পদোন্নতি রয়েছে। যদি আপনি অফিস সহায়ক পদে চাকরি করেন। সে ক্ষেত্রে পদোন্নতি পাবেন। আপনার চাকরির বয়স যদি ৫ থেকে ৭ বছরের মত হয়, সে ক্ষেত্রে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রা আক্ষরিক পদে পদোন্নতি পাবেন। এ জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে।
কম্পিউটার পরিচালনার ক্ষেত্রে দক্ষতা থাকতে হবে, বিশেষ করে কম্পিউটার টাইপিং স্পিড থাকতে হবে। যেমন প্রতি মিনিটে বাংলা এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দ লেখার গতি লাগবে। আর আপনার চাকরি অবশ্যই স্থায়ীকরণ হতে হবে তাহলে আপনি পদোন্নতি পাবেন।
আর পদোন্নতি পাওয়ার পর এক বছর পর্যন্ত আপনি সেখানে শিক্ষানাবিশ হিসাবে চাকরি করবেন। এক বছর যখন আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন তখন আপনি এই পদের স্থায়ী হয়ে যাবেন।
এরপর থেকে আপনি অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক হিসাবে চাকরি করবেন। এখানে আপনার বেতনও বৃদ্ধি পাবে। আশা করি অফিস সহায়ক এর পদোন্নতি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
অফিস সহায়ক এর পেনশন কত
সরকারি চাকরি মানুষ করতে চায় পেনশনের আশায়, তাই অফিস সহায়ক এর পেনশন কত হতে পারে তা অনেকেই জানতে চায়। চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক, তবে আপনি যদি বেসরকারি হিসেবে কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার পেনশন থাকবে না তারা এককালীন কিছু আপনাকে টাকা দিবে।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক যদি কোন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের অধীনে চাকরি করে থাকেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার চাকরি যদি সরকারি রাজস্ব খাতে হয়। সেক্ষেত্রে আপনি সর্বনিম্ন পেনশন পাবেন ৬০০০ টাকা করে।
হয়তো কম বেশি হতে পারে, যদি আপনি অফিস সহকারী চাকরি করে অবসরে যান সেই ক্ষেত্রে আপনার ৬০০০ টাকার মতো পাবেন। বিভিন্ন ধরনের পেনশন পেয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যদি আমাদের এই পোষ্টের কমেন্টে জানিয়ে দেন তাহলে চেষ্টা করব। আশা করি হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে অফিস সহায়ক এর পেনশন কত।
অফিস সহায়ক এর কাজ
অফিস সহায়ক এর কাজ হল তার যে উর্ধ্বতন কর্মকর্তা রয়েছে। তাদের সকল অফিশিয়াল যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো কাজের সহযোগিতা অফিস সহায়ক করতে হবে।
একটা অফিসের যত ধরনের কাজ রয়েছে সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের সহযোগিতা করাই হলো অফিস সহায়কের কাজ। অফিস সহায়ক অর্থ হলো অফিসের কাজে সহায়তা করা এক কথায় অফিসের যে কাজকর্ম রয়েছে।
সেগুলো অফিস সহায়ককে করতে হবে সেটা হতে পারে একজন কর্মকর্তাকে চা এনে দেওয়া লাগতে পারে, আলমারি থেকে কাগজপত্র এনে দেওয়া। অফিসারদের খাবার পরিবেশন করা ইত্যাদি এই সকল যাবতীয় কাজ করায় একজন অফিস সহায়কের কাজ।
অফিসের যত আসবাবপত্র আছে এবং রেকর্ড ফাইল আছে সেগুলো সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে।
অফিসে যত ফাইল আছে এবং কাগজপত্র আছে সেগুলো হয়তো কর্মকর্তারা সবাই এক স্থান থেকে আরেক স্থানে নিয়ে যেতে বলে। সেগুলো স্থানান্তর করতে হবে এবং হালকা আসবাবপত্র গুলো থেকে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে নেওয়া লাগতে পারে।
অফিস সহায়ক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে গোপন এবং গুরুত্বপূর্ণ যে ফাইলগুলো রয়েছে। সেগুলো বাক্সের মধ্যে তালা দিয়ে নিয়ে এক অফিস থেকে আরেক অফিসে নেওয়া লাগতে পারে। অনেক সময় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হালকা নাস্তা পানি করানো লাগতে পারে। এজন্য বাইরে থেকে খাবার কিনে নিয়ে আসা এ ধরনের কাজও অফিস সহায়কের।
অফিসের যত দ্রব্যাদি সংস্করণ করা দরকার এবং যা প্রয়োজন সেই কাজগুলো করতে হবে। অফিসে আসার সময় অবশ্যই ইউনিফর্ম পড়তে হবে এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদের নির্দেশ মানতে হবে।
যারা জনগণ এখানে কাজের জন্য আসবে তাদেরকে ভালোভাবে বসতে দিতে হবে এবং তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া কর্মকর্তা কর্মচারীরা অফিসিয়াল যে কাজ বলবে সেগুলো করতে হবে।
অফিস সহায়ক এর মূল দায়িত্ব হল অফিস শুরু হওয়ার অবশ্যই ১৫ মিনিট আগে তাকে আসতে হবে এবং অফিস শেষে ১৫ মিনিট পর চলে যেতে হবে।
একজন অফিস সহায়ক কোন সময় তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়া বাহিরে যেতে পারবে না। সে বাইরে যেতে চাইলে অবশ্যই তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হবে।
সাধারণত উপরোক্ত কাজ গুলো ছাড়াও আরো অনেক কাজ থাকতে পারে। তবে মোটকথা যে প্রতিষ্ঠানে একজন অফিস সহায়ক চাকরি করবে সেই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কর্মচারীদের অফিসিয়াল কাজের সহযোগিতা করতে হবে।
হাই স্কুলের অফিস সহায়ক এর কাজ কি
একজন হাই স্কুলের অফিস সহায়কের কাজ কি তা নিম্নে বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো,
ফাইল গুলো প্রত্যেকটা ডকুমেন্ট আলাদা আলাদা করে একটি করে ফাইল তৈরি করতে হবে। যত কাগজপত্র রয়েছে সকল কিছু সুন্দর করে সাজিয়ে রাখতে হবে।
একজন হাই স্কুলের অফিস সহায়ক সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের পরীক্ষার সময় এবং ভর্তির সময় বিভিন্ন ধরনের তথ্য নিতে হয় বা নিবন্ধনের সময় এ তথ্যগুলো সংগ্রহ করা এবং তাদেরকে সহযোগিতা করা মূলত এইগুলোই কাজ।
সাধারণত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান সভা হয়ে থাকে। যার জন্য বিভিন্ন কাজ থাকে যেমন চেয়ার টেবিল সাজানো এবং ডেস্ক সুন্দর করে সাজানো খাবার দেওয়া। এছাড়াও শিক্ষকমন্ডলীকে সহযোগিতা করা তাদের খাবার পানি সুন্দর করে মেনটেন করা এবং বাজার করা ইত্যাদি সকল কিছু কাজকর্ম করা।
একজন হাই স্কুলের অফিস সহায়ক হিসেবে তার মূল দায়িত্ব হল প্রতিদিন অফিস টাইমে এসে প্রধান শিক্ষক এর রুম এবং পাশাপাশি অন্যান্য কক্ষগুলো সুন্দর করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করা। সকল সরঞ্জাম নিয়ে এসে দেওয়া এবং পরিচালনা করাই একজন অফিস সহায়কের কাজ।
একজন হাই স্কুলের অফিস সহায়ক প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো সহযোগিতা করা। অফিসের প্রধান স্টাফদের সাথে প্রশাসনিক কাজের ক্ষেত্রে সাহায্য করা যেমন বিভিন্ন ডাটা এন্ট্রি কাজের ক্ষেত্রে এবং অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে সাহায্য করা।
একজন অফিস সহায়কের সাধারণত সবাই মেইনটেইন করতে হবে, বিশেষ করে তাকে অফিস টাইম হওয়ার ১৫ মিনিট পূর্বে আসতে হবে এবং অফিস শেষ করে আবার ১৫ মিনিট পরে তাকে প্রস্থান করতে হবে। এছাড়াও কোন সময় কোন কাজটা করতে হবে ইত্যাদি গুলো জানিয়ে রাখতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন ইমেইল সংক্রান্ত কাজ করা লাগতে পারে, স্বাক্ষরের প্রয়োজন হতে পারে, বিভিন্ন ডকুমেন্টের কাগজপত্র যাওয়া লাগতে পারে ইত্যাদি।
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক অফিস সহায়ক এর কাজ কি
অন্যান্য ডিপার্টমেন্টে যেমন অফিসারদের কাজ রয়েছে। ঠিক পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক অফিস সহায়কের কাজ কি তা হল মূলত অন্য ডিপার্টমেন্টের মতোই কাজ। কিন্তু হয়তো ব্যাংকের হিসাবে টাকা পয়সার বিষয়ে লেনদেন রয়েছে। সে ক্ষেত্রে বাড়তি কাজ হল এক স্থান থেকে আরেক স্থানে টাকাগুলো নিয়ে যাওয়া এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে টাকা গ্রহণের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা।
টাকা প্যাকেট করার জন্য সহযোগিতা করা এরপরে বিভিন্ন চেক এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে যাওয়া। টাকাগুলো বাছাই করা বস্তায় ভরা এবং গোডাউনে নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি সকল কাজগুলো করতে হয়। একজন ব্যাংকের অফিস সহায়ক সকল আসবাবপত্রগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে।
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অফিস সহায়ক এর কাজ কি
অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ন্যায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অফিস সহায়কের কাজ কি তাহলে উপরে যে আমরা বর্ণনা করেছি। হাই স্কুলের অফিস সহায়কের কাজ যেমন ঠিক তেমনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অফিস সহকারে কাজ একই রকম।
একজন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অফিস সহায়ক অফিসের যত জিনিসপত্র আছে সেগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে এবং বিভিন্ন আলমারিতে সাজিয়ে রাখতে হবে। কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের নাস্তা পানির ব্যবস্থা করবে।
অফিসের যাবতীয় যত কাজ রয়েছে অফিসারদের সহযোগিতা করতে হবে। বিশেষ করে বিভিন্নভাবে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে নিয়ে যাওয়া এবং অনেক সময় প্রিন্টের দোকানে যাওয়া লাগতে পারে। কিছু শিক্ষকের কোন কিছু লাগলে সেগুলো এনে দিতে হবে।
এছাড়াও অফিসের বাইরে ব্যাংকে যাওয়া লাগতে পারে। টাকা রাখার জন্য অথবা প্রতিষ্ঠানের জন্য টাকা তুলে আনার জন্য ব্যাংকে যাওয়া লাগতে পারে।
আমাদের শেষ কথা
পরিশেষে বলা যায় যে একজন অফিস সহায়ক এর কাজ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কাজ করা এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার আদেশ মেনে চলা। এছাড়াও অফিসের বাহিরেও অনেক সময় কাজ করে দিতে হয়। এক কথায় একজন অফিস সহায়ক অনেক কাজ করে থাকেন। আশা করি অফিস সহায়কের কাজ ও দায়িত্ব জানতে পেরেছেন। যদি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url