আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আলকুশি বীজ একটি প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে। তাই আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী ও পরিমান মত খেতে পারেন, তাহলে শরীরে অনেক উপকার পাবেন। চলুন, আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আলকুশি বীজ খেলে যেমন উপকার পাওয়া যায়, তেমনি অশ্বগন্ধা বীজের গুঁড়া খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। তাই দুইটা মিক্স করেও খেতে পারেন, এতেও অনেক উপকার পাবেন। তাই আলকুশি ও অশ্বগন্ধা সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃআলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আলকুশি বীজ কি
অনেকেই জানতে চায় আলকুশি বীজ কি, এটা হল গ্রীষ্ম মণ্ডলীয় উদ্ভিদ। যা ফলের আবরণ দিয়ে ঢাকা থাকে। দেখতে সিমের বীজ এর মত, যা এই বীজ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা করা যায়। আলকুশি গুল্ম জাতীয় হয়ে থাকে অনেকটা সিমের বিচির মত দেখতে।
ইংরেজিতে বলা হয়ে থাকে ভেলভেট বিন্স। এর মধ্যে প্রোটিন, ফ্যাটি এসিড, অ্যামাইনো এসিড রয়েছে। শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। তাই আপনি চাইলে এই বীজ চূর্ণ করে খেতে পারেন। তবে আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম ও পরিমান মত খেতে হবে, তাহলেই উপকার পাবেন।
এই গাছটি সাধারণত ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে আলকুশি বীজের পাউডার বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ বা আঞ্চলিক ভাষায় গ্রাম-গঞ্জ এটাকে বিলায় খামচি বলে থাকে।
আলকুশি বীজ সাধারণত খুবই ছোট ছোট লোম দ্বারা আবৃত হয়, যা পরবর্তীতে এগুলো ছাড়ানো যায়। তবে এই লোমগুলো যদি আপনার শরীরে লাগে তাহলে চুলকানি শুরু হতে পারে। তাই সাবধানে ছড়াতে হবে। যাহোক আশা করি আলকুশি বীজ কি, বুঝতে পেরেছেন।
আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম
আলকুশি বীজ শরীরের জন্য অনেক উপকার, তবে আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে। তাহলে শরীরে অনেক উপকার হবে, নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আলকুশি বীজ বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে, তবে এটা অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। অতিরিক্ত খেলে শরীরে ক্ষতি হতে পারে, নিয়ম ও পরিমাণ মতো খেতে হবে। তাহলেই এটার কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে। চলুন, আলকুশি বীজ কেমনে খাওয়া যায় তা নিম্নে আলোচনা করা যাক।
বীজ হিসেবেঃ আলকুশি বীজ কাঁচা হিসেবেও খেতে পারেন, কারণ এটা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। শিমের বীজ যেমন করে খাওয়া যায় ঠিক তেমনি এটাও খাওয়া যেতে পারবে এবং এতে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়া এই আলকুশি বীজ সিদ্ধ করে বেটে ভর্তা করে গরম ভাতের সাথেও খেতে পারেন। এতে অনেক সুস্বাদু লাগবে এবং শরীর অনেক উপকার পাবেন।
পাউডার হিসেবেঃ আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম হলো সকালে কিংবা রাত্রিতে খাওয়ার পরে যদি এক গ্লাস গরম দুধের সাথে ২ চামচ আলকুশি বীজ পাউডার খেতে পারেন এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার হিসেবে মধু ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে অনেক সুস্বাদু হবে কিন্তু সতর্ক থাকবেন ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণত চিকিৎসকরা চিনি বা মধু দিয়ে খেতে নিষেধ করেন।
ক্যাপসুল হিসাবেঃ ক্যাপসুল হিসেবে বাজারে বর্তমানে এলকুশের বীজ চূর্ণ পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে ক্যাপসুল হিসাবে আপনি খেতে পারেন। যদি আলকুশি বীজ গুঁড়ো খেতে গন্ধ অথবা সমস্যা মনে হয়, তাহলে ক্যাপসুল খেতে পারেন।
এটা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, এছাড়াও শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া এটা নারী পুরুষের উভয়ের জন্যই উপকার রয়েছে। বিশেষ করে নারীরা বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে যদি এটা নিয়মিত খেতে পারেন, তাহলে অনেক উপকার পাবেন।
চা হিসেবেঃ অনেকে চা খেতে পছন্দ করে, তাই এর সাথে যদি আপনি আলকুশি বীজ চূর্ণ করে মিক্সড করে খেতে পারেন। তাহলে অনেক উপকার পাবেন, এই জন্য এক চামচ পাউডার গরম পানির সাথে মিশিয়ে চিনি অথবা গুড় মিক্স করে খেতে পারেন।
এতে অনেক সুস্বাদু হবে এবং উপকার পাবেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না, এতে শরীরে আরো ক্ষতি হতে পারে।
আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা
যদি আপনি আলকুশি বীজ খেতে না পারেন, সেই ক্ষেত্রে আলকুশি বীজ পাউডার খেতে পারেন। কারণ আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা রয়েছে, নিম্নে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিগুণ রয়েছে, এজন্য এই পাউডার যদি আপনি নিয়মিত খেতে পারেন। তাহলে অনেক উপকার পাবেন, আলকুশি বীজ গাছ প্রথমত শিকড় উঠিয়েও রস বানিয়ে খেতে পারেন। তবে সেই ক্ষেত্রে গুণাগুণ একটু কম পাওয়া যেতে পারে, তার চেয়ে বেশি গুনাগুন পাওয়া যায়। এই পাউডার খেলে এজন্য এই আলকুশি বীজ গুলো খেলে দ্রুত কাজ করতে পারে।
এজন্য আপনি আলকুশি বীজ খেতে পারেন। তবে এটা নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে, কেননা অতিরিক্ত খেলে ক্ষতি হতে পারে। নিম্নে যে সকল উপকারিতা করে থাকে তা বর্ণনা করা হলো,
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে পারেঃ এই বীজ এর পাউডার এর মধ্যে যে উপাদানটি রয়েছে, তা ইনসুলিনের কাজ করতে পারে এবং রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যার কারণে ডায়াবেটিস রোগী এই বীজ খেতে পারেন, এতে ভালো উপকার পাবেন।
ক্যান্সার প্রতিরোধঃ আলকুশি বীজ সাধারণত নিয়মিত যদি খেতে পারেন, সে ক্ষেত্রে ক্যান্সার প্রতিরোধের ভালো কাজ করবে। এর মধ্যে গ্লুটাথিয়ন ও ক্যাটালোজের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। যার কারণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফ্রিরেডিক্যাল এর আঘাত করা থেকে কোষগুলোকে রক্ষা করতে পারে।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়ঃ আলকুশি বীজ এর মধ্যে অ্যামাইনো এসিড থাকে এর কারণে শরীরে ডোপামিন নামক যে উপাদানটি আছে, তা মানুষের মস্তিষ্ক কার্যকারিতাকে বৃদ্ধি করতে পারে। আলকুশি বীজ এর মধ্যে ন্যুট্রপিক থাকার কারণে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে পারে। কেননা আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা রয়েছে।
পোকামাকড় কামড়ের ব্যথা কমিয়ে দেয়ঃ যদি কোন কারনে আপনার শরীরে পোকামাকড় কামড় দেয় অথবা মৌমাছি কামড় দেয়। সে ক্ষেত্রে এই আলকুশি বীজের গুড়া যদি লাগাতে পারেন, ব্যথা কমে যাবে। যন্ত্রণা করবে না তাই এই বীজের গুড়া আপনি কামড়ানো স্থানে লাগাতে পারেন।
আমাশয় নিরাময় করেঃ যাদের দীর্ঘদিন হলো আমাশয় রোগ হয়েছে, আলকুশি বীজ শিকড়ের রস খেলে অনেক উপকার পাবেন। এজন্য দীর্ঘদিন যাবত যদি এই ওষুধ টি খেতে পারেন, তাহলে আলকুশি বীজ খেতে পারেন।
সে ক্ষেত্রে আপনার পুরাতন আমাশয় রোগটি সেরে যাবে। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না এতে আরো ডায়রিয়া বৃদ্ধি পেতে পারে। এজন্য আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী পরিমাণ মতো খাবেন, তাহলেই উপকার পাবেন।
জ্বর সর্দি কাশি দূর করেঃ যাদের ঘন ঘন জ্বর সর্দি কাশি ঠান্ডা লেগেই থাকে, তারা আলকুশি গাছের শিকড় রস বানিয়ে খেতে পারেন এতে বহুদিনের বুকে জমে থাকা কফ দূর হয়ে যাবে।
শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করেঃ যাদের শরীর অত্যন্ত দুর্বল, শক্তি পান না, তারা এই আলকুশি বীজ খেতে পারেন। এতে শরীরের শক্তি পাবেন, কারণ এক গবেষণায় দেখা গেছে আলকুশি বীজ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে শরীর দুর্বলতা কেটে যায় এবং ক্লান্তি মনে হয় না। শরীরের শক্তি পাওয়া যায় এজন্য সকালে অথবা রাত্রিতে নিয়মিতভাবে খেলে শরীরে অনেক উপকার পাবেন।
বন্ধ্যাত্বতা দূর করেঃ যাদের দীর্ঘদিন যাবত সন্তানাদি হয় না তাদেরকে আমরা বন্ধ্যাত্তা বলে থাকি। এদের শরীরের সাধারণত টেস্টস্টরেন কম থাকে এবং ফলিকন স্টিমুলেটিং হরমোন কম থাকার কারণে সন্তানাদি হয় না। তারা যদি নিয়মিত এই আলকুশি বীজ এর পাউডার খেতে পারেন। তাহলে আপনার এই ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
এতে আপনার বন্ধ্যাত্বতা দূর হয়ে যাবে, তাই এটা নিয়মিতভাবে খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না, তাহলে শরীরে ক্ষতি হবে।
আলকুশি পাউডার এর অপকারিতা
আলকুশি পাউডারের উপকারিতা অনেক রয়েছে কিন্তু অতিরিক্ত খেলে আলকুশি পাউডার এর অপকারিতা রয়েছে। নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
যাদের নিউরোপ্যাথিক সাইকোসিস এবং অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা থাকে তাহলে যদি এর চিকিৎসা শুরু করেন। সেই ক্ষেত্রে আলকুশি পাউডার খাওয়া যাবে না, কারণ এই আলকুশি বীজ খেলে আপনার নিউরোপ্যাথিক সাইকোসিস ও হৃদস্পন্দনের সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিতে পারে।
গর্বঅবস্থায় যদি কোন নারী আলকুশি বীজ পাউডার খায় সেই ক্ষেত্রে জরায়ুর উদ্দীপনা অনেক বৃদ্ধি পেতে পারে। যার কারণে জরায়ু ফেটে গিয়ে রক্তপাত হতে পারে। অতএব গর্বঅবস্থায় বীজ অথবা পাউডার না খাওয়াই ভালো।
অতিরিক্ত পরিমাণ আলকুশি বীজ পাউডার খেলে এল ডোপা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অর্থাৎ এই ধরনের রোগটা আপনার বৃদ্ধি পেতে পারে। কেননা আলকুশি পাউডার এর অপকারিতা রয়েছে।
লিভারের যদি সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে আলকুশি বীজ পাউডার খাওয়া যাবেনা, কারণ এই ক্ষেত্রে লিভারের ক্ষতি হতে পারে। কেননা আলকুশি বীজ মধ্যে লেভো ডোপা সিরাম লিভারের রোগ আরো বৃদ্ধি করতে পারে।
আপনি আলকুশি বীজ পাউডারের উপকারিতা সুবিধা সঠিক নিয়ম জেনে তারপরে খাবেন। তাহলে ক্ষতি হবে না, যদি আপনার লিভারের সমস্যা থাকে নিউরোপ্যাথি সাইকোসিস জনিত সমস্যা থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে না খাওয়াই ভালো।
আলকুশি বীজ চেনার উপায়
আপনি যদি আলকুশি বীজ না চিনতে পারেন, তাহলে সমস্যা হতে পারে। তাই আলকুশি বীজ চেনার উপায় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আলকুশি বীজ দেখতে প্রায় সিমের বিচির মত এজন্য এটা অনেকে চিনতে হয়ত ভুল করতে পারেন। একটি ফলের মাঝে প্রায় চার থেকে ছয়টি বীজ রয়েছে এই বীজগুলো সাধারণত ৮০ গ্রামের মতো ওজন হতে পারে। দেখতে অনেকটাই কালো হয়, এজন্য এটা চেনা অনেকটাই সহজ।
তবে আরেকটা জিনিস লক্ষ্য করবেন, সেটা হলো এই বীজ উপর ছোট ছোট লোম থাকে, এই লোম যদি আপনার শরীরে পড়ে তাহলে অনেক চুলকায়। এছাড়াও এই বীজ একটি পাতা সাধারণত ১০ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হয়। আশা করি আলকুশি বীজ চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আলকুশি ও অশ্বগন্ধা
আলকুশি এবং অশ্বগন্ধা যদি একসাথে খেতে পারেন, অনেক উপকার পাওয়া যেতে পারে। তাই আলকুশি ও অশ্বগন্ধা সম্পর্কে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
গাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ তৈরি করা হয়ে থাকে। যা মানব শরীরের জন্য খুবই উপকার, এই জন্য কিছু উপকারি গাছ আছে। যেগুলো ওষুধ তৈরি করা হয়ে থাকে এবং মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি সারাতে কাজ করে থাকে। তার মধ্যে আলকুশি ও অশ্বগন্ধা এক ধরনের ওষুধ এটা মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ সারাতে কাজ করে।
এজন্য আলকুশি বীজের পাউডার বানিয়ে খেতে পারেন অথবা এর সাথে অশ্বগন্ধা বীজের পাউডার মিক্সড করে খেলে আরো উপকার পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে সকালবেলা অথবা রাত্রিতে খেলে আরো বেশি উপকার পাওয়া যেতে পারে। এটা আপনার শরীর অনেক শক্তি পাবেন দুর্বলতা কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি প্রতিরোধ করতে পারবে।
তাই অশ্বগন্ধা খাওয়ার পাশাপাশি আলকুশি বীজ আপনি নিয়মিত ভাবে খেতে পারেন কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। এতে শরীরে ক্ষতি হবে, তাই আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী ও পরিমান মত খেতে পারেন। তাহলে শরীরে উপকার পাবেন।
উপসংহারঃ আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
পরিশেষে বলা যেতে পারে যে, আলকুশি বীজ যদি চূর্ণ করে খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের রোগের কাজ করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই আপনি এই বীজ খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না, এতে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url