ওজন কমাতে গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
অনেকেই গ্রিন টি খেতে পছন্দ করে কিন্তু গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় ও নিয়ম সম্পর্কে জানেনা। কেননা এই গ্রিন টি যদি নিয়ম এবং পরিমাণ ছাড়া খাওয়া হয় তাহলে ক্ষতি হবে। চলুন, গ্রিন টি বানানোর নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
যদি আপনি ওজন কমাতে চান সে ক্ষেত্রে নিয়মিত ভাবে গ্রীন টি খেতে পারেন। তবে যদি নিয়ম মতো খেতে না পারেন, তাহলে শরীরে ক্ষতি হতে পারে। তাই গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃওজন কমাতে গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
গ্রিন টি বানানোর নিয়ম
গ্রিন টি বানানোর নিয়ম হলো এক চা চামচ গ্রিন টি নিয়ে গরম পানির ভিতরে দিবেন। পানি ফুটিয়ে নিয়ে তারপর সামান্য ঠান্ডা হলে কাঁচের পাত্রের ঢালতে পারেন। এরপর চা পাতা দিয়ে দিবেন তিন মিনিট ঢেকে রাখতে হবে এরপর চা পাতাগুলো যখন পুরোপুরি ভিজে যাবে তখন আপনি আপনার কাপে চা ঢেলে ছেঁকে নিয়ে পান করুন।
গ্রিন টি বানানোর নিয়ম আবার অনেকে দারুচিনি গুরা এলাচ এগুলো দিয়ে তেজপাতা ইত্যাদি দিয়ে গ্রিন টি খাবেন। এছাড়া অনেকে আদা দিয়ে চা খেতে পছন্দ করে সেক্ষেত্রে আপনি গ্রিন টি আলাদা দিয়ে খেতে পারেন। এবং এর সাথে লেবুর রস দিতে পারেন এতে অনেক সুস্বাদু হবে।
শরীরের জন্য অনেক উপকার পাবেন তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। খাওয়ার কখন আপনি খাবেন তার ওপর নির্ভর করে আপনার স্বাস্থ্যের উপকারিতা। আপনি যদি খালি পেটে অথবা অনেকগুলো চা খেয়ে থাকেন তাহলে শরীরে ক্ষতি হবে।
গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময়
গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে তবে গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় জানতে হবে নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
সকালে নাস্তা করার পর অর্থাৎ ভারী খাবার খাওয়ার পর গ্রিন টি খেতে পারেন। কেননা আপনি যদি খালি পেটে গ্রিন টি খান সে ক্ষেত্রে গ্যাসট্রিক ও আলসারের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং অনেকের ডিহাইড্রেশন হতে পারে।
যদি ওজন কমাতে চান সে ক্ষেত্রে গ্রিন টি খেতে পারেন। তবে কোন সময় খেলে ওজন কমবে সেটা জানতে হবে। রাত্রিতে ঘুমানো যাওয়ার আগে দুই ঘন্টা আগে খেতে পারেন।
বিছানায় যাওয়ার আগে খেলে আপনার ওজন কমবে এবং এটা অনেকক্ষণ যাবত কাজ করে থাকে যদি আপনি অন্য কিছু খাবার না খান। আর রাত্রিতে এটা খাওয়ার পরে আর অন্য কোন খাবার না খাওয়াই ভালো।
তাহলে গ্রিনটি অনেক উপকার করবে অনেকের চা খেলে সাধারণত ঘুম আসে না। আপনি খাওয়ার ঘুমানোর কমপক্ষে দুই ঘন্টা আগে খেয়ে নিবেন।
আপনি যদি ব্যায়াম করতে যান সে ক্ষেত্রে আধা ঘন্টা আগে গ্রিন টি খেয়ে যাবেন। এতে আপনার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ওজন এবং মেদ কমতে শুরু করবে।
অনেকেই খাওয়ার পর ই চা খেতে পছন্দ করে খাবার কখনোই জ্ঞান-টরি খাওয়া যাবেনা কিন্তু গ্রিন টি খাওয়া যাবে না। ভারী খাবার খাওয়ার ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘন্টার পরে এবং আগে এই গ্রীন ট্রি খেতে পারেন।
অনেকেই সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে গ্রিন টি খায় যা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর এবং পেটের ভেতরে এসিডিটি হতে পারে তাই খালি পেটে কখনোই গ্রিনট্রি খাবেন না।
আবার অনেকে রাতে অথবা দুপুরে খাবার পরপরই গেম ফ্রি খেতে পছন্দ করেন চা খেতে পছন্দ করেন
কখনোই খাবার সাথে সাথে চা খাবেন না এতে শরীরে ক্ষতি হবে আবার অনেকে একসাথে অনেকগুলো চা খেয়ে থাকে।
এটাও ঠিক নয় সর্বচ্চ থেকে তিন কাপের বেশি চা খাওয়া যাবে না। চা পান করা যাবে না
এবং কিন্তু সাথে গ্রীন টি এর সাথে গুড়া দুধ বা চিনি মিশিয়ে খাবেন না এতে শরীরে ক্ষতি হবে এছাড়া গভীর রাতে যা না খাওয়াই ভালো।
গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা
চা খেলে মানুষের স্বাস্থ্যের উপকারিতা হয়, তাই গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
অনেকেই জানে করোনার মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি মানুষ গ্রিন টি বেশি বেশি খেতেন। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিতেন গ্রীনটির মাঝে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে যার প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।
অনেকেই চা কফি খেতে পছন্দ করে অনেকে আবার গ্রিন টি খেতে পছন্দ করেন, কেউ কেউ আবার ওজন কমাতে গ্রিন টি পান করে থাকে কিন্তু ওজন কমানোর ক্ষেত্রে শুধু যে গ্রিন টি খেলেই ওজন কমবে তা কিন্তু নয় এর পাশাপাশি খাবার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে তারপরেও গ্রি ন ওজন কমাতে প্রাকৃতিকগতভাবে উপকার করে থাকে
গ্রিন টি এর মধ্যে লেবন আমাকে একটি অক্সিডেন্ট রয়েছে আর এই আন্টি এক্সিডেন্ট শরীরে রাখতে পারে এবং শক্তিশালী করে এজন্য গ্রিন টি খেলে শরীর ও মন ভালো থাকে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়ঃ অনেকের বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি রয়েছে তারা যদি নিয়মিত এবং পরিমাণ মতো গ্রিন টি পান করে তাহলে সে ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিবে। শরীরে উপকার করে থাকে কেননা।
এই গ্রিন টির মাঝে আছে ভিটামিন ই ও সি যা আমাদের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে। রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করে তুলতে পারে এছাড়া শরীরে শক্তিশালী এবং সদেজ রাখে এবং আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে তাই গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা আছে।
এলার্জি রোগে কাজ করেঃ যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা খেতে পারেন এটা আপনার শরীরে এলার্জি এবং চুলকানি অনেকটাই কমে যাবে। অনেক বিশেষজ্ঞরা বলেন যে হার্ট এটাকের যাদের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে তারা নিয়মিত খেতে পারেন। এতে প্রতিরোধ করবে এছাড়াও ক্যান্সার প্রতিরোধ স্মৃতিশক্তি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করবে এই গেমটি গ্রীন টি তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা এক্ষেত্রে পরিমাণমতো খেতে হবে।
ডিপ্রেশন কমায়ঃ অনেকে মানসিক সমস্যা থাকে এবং টেনশন বেশি থাকে তারা যদি নিয়মিত ভাবে গেঞ্জি পান করে তাহলে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবে। কেননা গেঞ্জির মাঝে থাকে থয়ামিন গ্রীন গ্রীন টি এর মধ্যে দিয়ে নামক থিয়েনিন নামক অ্যামাইনো এসিড থাকার কারণেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিতে পারে। তাই ডিপ্রেশন কমাতে হলে আপনি নিয়মিত খেতে হবে।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রেঃ অনেকের শরীর ওজন বেশি মেয়ে রয়েছে শরীরের চর্বি ও মেদ হয়ে গেছে তাদের ক্ষেত্রে ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। কেননা এটা হজম শক্তি যার কারণে শরীরের মেদ কমে যায় তাছাড়াও পেটের ম্যাথগুলো আস্তে আস্তে কমতে থাকে।
দাঁত ভালো রাখেঃ যাদের দাঁতের সমস্যা রয়েছে তারা এই গ্রিন টি খেতে পারেন। কেননের মাঝে আছে কেটে কাইন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আমাদের দাঁত কে ভালো এবং এই এটি আমাদের ভিতরের ব্যাকটেরিয়াকে বৃদ্ধি করতে পারে এবং খারাপ ব্যক্তিরিয়া গুলো মেরে ফেলে দাঁত কে ভালো সুস্থ রাখে।
গ্রিন টি এর অপকারিতা
গ্রিন টি এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জেনেছি এখন জানবো গ্রিন টি এর অপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
অনেকেই খালি পেটে চা খেতে পছন্দ করে যার শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর বিশেষ করে। পেটে এসিডিটি বেড়ে যেতে পারে এটা খুবই খারাপ অভ্যাস। তাই এটা বাদ দিতে হবে অনেকের উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া সরকারের পরিমাণ ঠিক থাকে না সকল কিছু উপকার করে থাকে কিন্তু খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়া সবচাইতে ক্ষতিকর।
পেট ব্যথাঃ কোন কিছু না খেয়েই যদি চা পান করা যায় বিশেষ করে গ্রিন ট্রি তাহলে অবশ্যই পাকস্থলীতে এসিডিটি বেড়ে যেতে পারে। যার কারণে প্রচুর পরিমাণে পেট ব্যথা করে এক সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
পেটের ভিতর অতিরিক্তির কারণে এসিডিটির কারণে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ হতে পারে তুমি ভাব বা বমি হতে পারে এজন্য গ্রিন টি খাওয়ার পরিমাণ মতো খেতে হবে।
আলসার বাড়িয়ে দিতে পারেঃ অনেকের গ্যাস্ট্রিক থেকে আলসার হয়ে যায় সেজন্য যেমন প্র্যাকটিকালচার পেপটিক হালচার আলসার যাদের রয়েছে। তাদের এসিডিটি রিফ্লেক্সের যদি থেকে থাকে তাহলে সকালে গ্রিন ট্রি না পান করাই ভালো। এর কারণে খালি পেটে গ্রীন ফ খেলে তাদের সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিতে পার।
আয়রন শাসনের ক্ষমতা কমে যেতে পারেঃ আমাদের অনেকেই শরীরের পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন পৌঁছায় না কিন্তু যদি আপনি খালি পেটে ওষুধগুলো খান সেক্ষেত্রে কিন্তু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে এবং শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে
রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারেঃ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনি খালি পেটে গ্রিন টি কখনোই খেতে যাবেন না কেননা খালি পেটে কৃমির খেলে অনেকে অবশ্য সমাধান হতে হবে। থাকা কেবিন গ্রন্থগুলোকে উদ্ভিহিত করতে পারে।
তাছাড়া শরীরের স্ট্রেস কমিয়ে নিয়ে আসে এবং অনেকেই বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে থাকে যে খালি পেটে যেহেতু এটা খাওয়া যাবে না কিন্তু আপনি হালকা কিছু খাওয়া দাওয়া করে এটা খেতে পারেন। অনেক সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য অবশ্যই প্রতিনিয়ত গ্রিন টি চা খাবেন।
ওজন কমাতে গ্রিন টি খাওয়ার নিয়ম
গ্রিন টি খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে বিশেষ করে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে তবে ওজন কমাতে গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় ও নিয়ম সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। নিম্নে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
গ্রিন টি আমাদের শরীরের সাধারণত মেটাবলিজম এর কাজ করে কাজ করে যদি আপনি এক কাপ দুধ চা বা কপি খাওয়ার পরে যে উপকার পাবেন তার চেয়ে বেশি গ্রিন টি উপকার বেশি করে থাকে।
প্রিন্ট্রি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অনেক উপকার করে থাকে তবে হয়তো ধীরে ধীরে কাজ করে থাকে। তাই যারা ওজন কমাতে চান তারা নির্দিষ্ট ডায়েট করার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করবেন এবং আপনার খাদ্য তালিকার মধ্যে গ্রিন টি রেখে দিবেন। এটা আপনার দ্রুত ওজন কমতে থাকবে তবে পরিমাণ মতো
আবার অনেকে সকালে খালি পেটে চা খেতে পছন্দ করে কিন্তু এটা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর কখনো গ্রিন টি খালি পেটে খাবেন না। সকালবেলা নাস্তা করবেন তারপর ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট পর খেয়ে নিতে পারেন এবং ব্যায়াম করার ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট আগে গ্রীন খেয়ে নিবেন তাই ওজন কমাতে গ্রিন টি খাওয়ার নিয়ম।
গ্রিন টির মধ্যে থাকে ফলই পলি ফেনাল চর্বি জারন বাক্সিডেন্ট অক্সিডেশন এর ভালো কাজ করে। তাই নিয়মিত খেলে শরীরের ভুরি কমে যাবে এছাড়াও সরকার গ্রিন টির মধ্যে থাকে বিভিন্ন উপাদান। যা আমাদের শরীরের জন্য উপকার করে থাকে।
এছাড়াও ওজন কমাতে সাহায্য করে তারা এর মাঝে ক্যাফেইন থাকে যেটা আমাদের শরীরের ব্যায়ামের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে। নিয়মিত গ্রিন টি খেলে এবং সঙ্গে ব্যায়াম করলে চর্বি দ্রুত কেটে যাবে যার কারণে ওজন কমবে কিন্তু ব্যায়াম না করে যদি খান এতে কোন উপকার হবে না।
পুষ্টিবিদদের মতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকেই চা পান করে যা গ্যাস্ট্রিক আলসারের সমস্যা হতে পারে। এজন্য সকালবেলা নাস্তা করার পরই চা খেতে হবে। দুপুরে খাওয়ার পরপরই অনেকের চা খেতে পছন্দ করবে সেটাও খাওয়া যাবে না।কমপক্ষে চল্লিশ থেকে ৬০ মিনিটের মধ্যে কিছু কিছু নতুন তরকারি দিয়ে দিবেন সবাই
আসল গ্রিন টি চেনার উপায়
অনেকেই আসল গ্রিন টি চিনতে পারেনা তাই আসল গ্রিন টি চেনার উপায় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
আসল বৃন্তে গ্রীন টি সাধারণত হালকা সবুজ রঙের হয় তবে অবশ্যই আপনি খাওয়ার সময় টিভি একটি টিভি একটিব্যাগ এর চা খাবেন না।
আসল গ্রিন টি এর পাতার গুলো বড় হবে এটা মার্চ থেকে প্রেম আসে এপ্রিল মাসে মূলত গ্রিন টি চাষ করা হয়ে থাকে এই গেঞ্জিগুলো তিনটি গুলো পুষ্টিগুণ বেশি রয়েছে আসল বিএনপি গ্রীন টি সাধারণত ছয় মাসের বেশি রাখতে হলে নষ্ট হয়ে যাবে এজন্য ছয় মাস আপনি রাখতে পারবেন
গ্রিন টি যদি তার সাথে মিশিয়ে খান সেক্ষেত্রে ক্ষতি হতে পারে এছাড়াও আসল গ্রিন টির গন্ধ হবে হালকা গন্ধ হয় এবং স্বদেশ কচি ঘাসের দেখতে কচি ঘাসের মত এজন্য গ্রীনটি রাখতে হবে গাছের পাত্রের মাঝে তবে উপরোক্ত পদ্ধতি গুলোর মাধ্যমে গ্রিন টি চেনার পরও আপনাকে খাওয়ার জন্য অবশ্যই গ্রীন।
গ্রিন টি দিয়ে রূপচর্চা
আপনি দিনটি খাওয়ার পাশাপাশি রূপচর্চা করতে পারবেন নিম্নে গ্রিন টি দিয়ে রূপচর্চা করার জন্য যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করা হয় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো।
প্রথমত আপনি এই প্রাকৃতিক উপাদানটি ব্যবহার করতে পারেন, কেননা যুগ যুগ হল মানুষ নিজেদের শরীরের যত্ন এবং ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য ভেসোস ও প্রাকৃতিক উপাদানে বেশি বেছে নিয়েছিলেন তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা আনতে হলে।
বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বাজারে পাওয়া যায় যা ক্ষতিকারক এটা আপনার হয়তো বুঝতে পারেন না যে কোনটা ভালো কোনটা খারাপ যার কারণেই অনেকে ঘরোয়া ভাবে রূপচর্চা করে থাকে।
তবে এই ক্ষেত্রে গ্রি দিয়ে রূপচর্চা করা যায় সেটা হয়তো অনেকে জানে না। কেননা এর মাঝে এন্টি এক্সিডেন্ট আছে যার ত্বককে উজ্জ্বল করতে পারে চড়াও যাতে ব্রণ ও ত্বকের সমস্যা রয়েছে তারাও এটা ব্যবহার করতে পারেন।
যাদের ত্বকেই লাগতো সমস্যা তারা এই গ্রিন টি ব্যবহার করতে পারেন আধা কাপ এর লিকারের সাথে দুই চামচ পরিমাণ আটা মিশিয়ে এবং মিশিয়ে নিবেন এরপর এই মিশ্রণটি তোকে লাগিয়ে দিতে পারেন তবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে সুন্দর করে ধুয়ে ফেলবেন ত্বকের কাছে অতিরিক্ত দাগ গুলো অবশ্যই দূর হয়ে যাবে সর
আধা কাপ দুধ নেয়ার পরে দুধের সরের সাথে গ্রিন টি এর লিকার আছে সেটা মিশিয়ে ফেলবেন এক চামচ পরিমাণ চিনি দিবেন কিছুক্ষণ দেরি করার পর সিরি যখন গলে যাবে তখন তাকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে পারেন তাকে মরা চামড়া দূর করবে।
গ্রিন টি লিগারের সাথে লেবুর রস ও এক্স চামচ অলিভ অয়েল ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করতে পারেন এবং এই মিশ্রণটি লাগিয়ে দিতে পারেন। পানি দিয়ে ফেলবেন এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং সৌন্দর্য ফিরে আসবে।
অনেকেই গ্রিন টির সাথে লেব ব্যবহার করে থাকে আবার অলিভ অয়েলও থাকতে পারে ক্যাস্টর অয়েল থাকতে পারে কিন্তু হয়তো আমরা জানিনা কখন কোনটা দরকার হবে বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের কাজ করে দিছি। তাই লেবুর রস একসঙ্গে সলিভ অয়েল ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে নিবেন এবং এই মিশ্রণটি তাকে লাগিয়ে দিতে পারেন।
গ্রিন টির সাথে এলোভেরা জেল মিক্সড করে সুনামির সাথে রসুন মিশাতে পারেন এবং এই মিশ্রণটি ১০ মিনিট যাবত মেসেজ করবেন ১৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ফেলবেন। এভাবে ত্বকের মরা চামড়া দূর হয়ে যাবে অনেকের বার্ধক্য জনিত কারণেও শরীরের ছাপ দেখা যায় সে ক্ষেত্রে চা পান করলে অনেক সুস্বাদু হয়েছে বলে সবাই বলতো।
লেখকের শেষ কথা
পরিশেষে বলা যায় যে এই গ্রিন টি যদি কেউ নিয়মিত খেতে পারে তাহলে শরীরের জন্য অনেক উপকার আবার অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। কেননা এদের শরীরের ক্ষতি হবে। তাই গ্রিন টি খাওয়ার সঠিক সময় অনুযায়ী খেলে উপকার পাবেন। পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে আমার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url