বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত ও সিরাপ সম্পর্কে জানুন

অনেকে জানতে চায় যে, বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত? তাই আপনার শিশুকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কাশির সিরাপ খাওয়াবেন না, এতে ক্ষতি হতে পারে। চলুন, কাশি হলে কি করবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
শিশুদের সাধারণত সর্দি কাশি বেশি হয়ে থাকে, তাই আপনার শিশুকে প্রথমে ওষুধ খাওয়াবেন না। ঘরোয়া চিকিৎসা দেওয়ার জন্য চেষ্টা করবেন। তাই বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত? সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃবাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত ও সিরাপ সম্পর্কে জানুন

শিশুর বুকে কফ জমলে কি করা উচিত

অনেক শিশুর বুকে কফ জমে যায়, শিশুর বুকে কফ জমলে কি করা উচিত? এ সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

গরম পানির সাথে এক চামচ মধু এবং লেবুর রস মিক্সড করে খাওয়াতে পারেন। এতে আপনার শিশু অনেকটাই আরাম পাবে।

কাশির ক্ষেত্রে শিশুকে ঘুমানোর আগে মাথাটা উঁচু করে রাখবেন, এতে করে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হবে না।

আপনার শিশুর যদি ঠান্ডা কাশি হয় সে ক্ষেত্রে রসুন ও টমেটো দিয়ে স্যুপ বানিয়ে খাওয়াতে পারেন। এতে কাশি অনেকটা কমে যাবে এবং শিশু সুস্থ থাকবে।
আপনার শিশুর যদি নাকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে গরম পানির ভাপ দিতে পারেন। এতে নাকের ছিদ্র পরিষ্কার হয়ে যাবে।

অনেক অভিভাবক শিশুদের কাশি হলে গোসল করাতে চায় না। এটা ঠিক নয়, কারণ প্রতিদিন শিশুকে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করাবেন এতে কাশি বুকে জমবে না।

সর্দি কাশির জন্য শিশুর নাকের ড্রপ দিতে পারেন। ইচ্ছা করলে আপনি বাড়িতে ড্রপ তৈরি করতে পারেন। এজন্য একটি পাত্রের ভিতরে চার চামচ গরম পানি নিবেন, আধা চামচ লবণ দিয়ে ভালো করে জাল দিবেন। ঠান্ডা হয়ে গেলে এটি নাকের ভিতরে ড্রপ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।

দুটি রসুন ও মৌরি নিয়ে হালকা গরম করে বেটে নিবেন, তারপর একটি কাপড়ের মধ্যে রেখে পুটলি বানিয়ে বাচ্চার বালিশের উপর রেখে দিবেন। এতে গরম হয়ে এর থেকে বাষ্প আকারে শিশুর নাক বন্ধ হয়ে গেলে সেটা খুলে যাবে এবং কফ বের হবে। রসুন ও মৌরিতে এন্টিব্যাকটেরিয়াল থাকে, আর এই এন্টিব্যাকটেরিয়াল শিশুর ঠান্ডা কাশি দূর করতে পারে।

বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত

শিশুর কাশি হলে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা নিতে পারেন, তাই বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত? এ সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

নাক পরিষ্কার করুনঃ লবণ পানিতে ভিজিয়ে নরম কাপড় দিয়ে নাক পরিষ্কার করবেন। নরসেল স্যালাইন বা স্যালাইন ড্রপ ব্যবহার করবেন। এতে নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে, স্যালাইন ড্রপ মিউকাসের পর্দা পাতলা করে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচল করতে যদি বাধা হয় সেক্ষেত্রে দূর করতে পারে না। বারবার ঝেড়ে পরিষ্কার করতে পারেন।

এন্টিহিস্টামিন দিতে পারেনঃ যদি আপনি জানেন যে আপনার শিশুর কাশির কারণ এলার্জি, তাহলে সেই ক্ষেত্রে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এন্টিহিস্টামিন খাওয়া দিতে পারেন। এতে শিশু ঘুমিয়ে যাবে, এলার্জিজনিত সমস্যা কাশির জন্য এন্টিহিস্টামিন সিরাপ ভালো কাজ করে থাকে। তবে খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই নির্দেশিকা দেখে শিশুর বয়স অনুযায়ী পরিমাণ ঠিক করে খাওয়াবেন অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আরো কিছু পদ্ধতি করতে পারেন তা হলো; ঘরে পর্যাপ্ত আলো চলাচলের ব্যবস্থা করা দরকার, একদিন পরপর কিংবা প্রতিদিনই হালকা গরম পানিতে গোসল করাতে হবে।

শীতে প্রায় বাচ্চাদের ঠান্ডা কাশি লেগে থাকে, যার কারণে হাতে জীবাণু রয়েই যায়। তাই সবসময় হাত পরিষ্কার রাখবেন, হাঁচি কাশি দেওয়ার সময় রুমাল ব্যবহার করতে পারেন।

শিশু যেন ঠান্ডার সময় অনেক বিশ্রাম নেয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন, কেননা বিশ্রাম নিলে সুস্থ তাড়াতাড়ি হবে।

আপনার শিশুকে বেশি বেশি বুকের দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন, এটা আপনার শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাবে।

ভিটামিন সি যুক্ত ফল খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন এগুলো রস তৈরি করে অথবা জুস তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। এতে ভিটামিন সি থাকে যা ঠান্ডা কাশির ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে।

নাকের স্লেশমা বারে বারে মোছার কারণে ওই জায়গায় ত্বকের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয়, তাই চারপাশে ত্বক আদ্র রাখার জন্য হালকা পেট্রোলিয়াম জেলি দিতে পারেন।

নবজাতকের নিউমোনিয়ার লক্ষণ

জন্মের পরে শিশুদের সাধারণত নিউমোনিয়া হয়ে থাকে, তাই নবজাতকের নিউমোনিয়ার লক্ষণ গুলো জানা প্রয়োজন। নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,
ছবি
নবজাতকের ফুসফুসে যদি ইনফেকশন হয় আর এই ইনফেকশনকেই নিউমোনিয়া বলা হয়। সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ হওয়ার জন্য এই সমস্যা হয়ে থাকে। যা ইংরেজিতে বলে রেসপিরেটরি ট্রাক ইনফেকশন। আর এই প্রদাহর জীবাণু বা সংক্রমণজনিত হয়ে রোগ হতে পারে, তাকে নিউমোনিয়া বলে।

জীবণু হওয়ার কারণে শিশুর জ্বর হতে পারে কাশি শ্বাসকষ্ট ও দ্রুত শ্বাস নেওয়া এবং বুকে দেবে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা যায়। শিশু খেতে ঘুমাতে পারবে না, খুব কান্নাকাটি করতে থাকে। প্রতি মিনিটে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে ৪০ থেকে ৬০ বারের বেশি হয়ে থাকে। নিউমোনিয়া এর কিছু লক্ষণ রয়েছে সেগুলো বলা হলো,
  • কাশি হতে পারে
  • দ্রুত শ্বাস নিতে পারে
  • পাজর এবং স্তনের হাড়ের মাঝখানে এবং চারপাশে ত্বক সহ দেবে যেতে পারে।
  • নাকের ছিদ্র প্রশস্ত হয়ে যায়।
  • বুকের ব্যথা কাশি এবং গভীর শ্বাস নিতে পারে না
  • রক্ত প্রবাহের ক্ষেত্রে অক্সিজেন কমে যায় এর কারণে ঠোঁট বা নখ নীলচে হয়ে যেতে পারে।
  • যদিও নিউমোনিয়া নির্ণয় করতে হলে লক্ষণ উপসর্গের পরীক্ষার ভিত্তিতে করলে ভালো হয় এবং এর ক্ষেত্রে বুকে এক্সরে করলেও বোঝা যায়।
নিউমোনিয়া যদি হয় ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে এবং জ্বর নিয়ন্ত্রণ ছাড়া অন্য কোন চিকিৎসা। যেমন কাশি নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত কয়েকদিন পরে ঠিক হতে পারে।
যদিও কাশি কয়েক সপ্তাহ ধরে থাকে, নিউমোনিয়া ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হতে পারে নাও হতে পারে। প্রথমে আপনার শিশুকে শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ এন্টিবায়োটিক দিতে পারে এবং এন্টিবায়োটিকের কোর্সটা ঠিকমতো শেষ করবেন।

তারপরে যদি কাজ না হয় তাহলে মনে করবেন ব্যাকটেরিয়া আছে। এর কারণে সংক্রমণ আবার চলে আসছে, এন্টিবায়োটিকের কোর্সে না করে বন্ধ করে দিবেন না। এতে সমস্যা হতে পারে, তারপরে আবার ডাক্তার দেখাবেন। এতে কিছু ওষুধ দিতে পারে এবং নিম্নলিখিত সমস্যা গুলো যদি লক্ষণ গুলো দেখতে পান সেই ক্ষেত্রে হাসপাতালে নিতে হবে।
  • এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা সত্ত্বেও যদি জ্বর না ছাড়ে
  • জ্বর চলে যায় আবার কয়েকদিন পর পর আবার আসে
  • শ্বাসকষ্ট হতে পারে
  • দুর্বল বা বেশি ঘুমাতে পারে
শরীরে অন্য কোথায় সংক্রমণ যেমন লাল, ফোলা জয়েন্ট, হারের ব্যথা, ঘাড় শক্ত হওয়া, বমি হওয়া ইত্যাদি ধরনের সমস্যা দেখা যেতে পারে।

বাচ্চাদের কাশির সিরাপ এর নাম

ইতিপূর্বে আমরা জেনেছি বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত? এখন জানবো কাশি হলে সিরাপের নাম সম্পর্কে নিম্নে দেওয়া হল,
  • সিরাপ Ecof
  • সিরাপ Remocof
  • সিরাপ Tusca Plus
  • সিরাপ Adovas
  • সিরাপ Adolef
এছাড়াও শুকনো কাশি হলে গলার ভিতরে কফ জমে যায়, আর এজন্য কাশি দূর করার জন্য কিছু সিরাপ রয়েছে। যা ডাক্তারগণ দিয়ে থাকেন তবে উনাদের পরামর্শক্রমে খাওয়াতে হবে। শুষ্ক কাশি থেকে শিশু আরাম পাবে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
  • সিরাপ Ocof
  • সিরাপ Abex
  • সিরাপ Nectar
  • সিরাপ Madhuvas
এই ওষুধগুলো অবশ্য একজন চিকিৎসকের পরামর্শ খাবেন। তাছাড়া খাওয়াবেন না এতে বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। তাছাড়া আমরা সাধারণত ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঘরের কাছে ফার্মেসী যদি থাকে সেখানে থেকে বাচ্চাদের জন্য ওষুধ কিনে নিয়ে আসি।

এটা একদমই ঠিক নয়, কেননা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কাশির ওষুধগুলো ওষুধের দোকান থেকে কিনে নিয়ে এসে খাওয়ালে বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। তাই বাচ্চাদের কাশির ওষুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা গবেষণায় দেখা গেছে যে সাধারণ বাজারে যে কাশির সিরাপ গুলো পাওয়া যায়।

তা শিশুদের শরীরে খিচুনি ঝিমনি, অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, কিডনি ও লিভারের সমস্যা হতে পারে। শিশুদের জন্য অনেকেই কাশির সিরাপ হিসেবে সালবিউটামল সিরাপটা খেয়ে থাকে। এর পরিমাণ মাত্রা অতিরিক্ত হলেই শিশুদের শরীরে কাঁপুনি শুরু হয়ে যায়।

আবার অনেক কাশির সিরাপ আছে যেগুলোর মধ্যে হাইড্রোকার্বন থাকার কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে কিন্তু হাইড্রোকার্বন এই ওষুধটি নারকটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যা শিশুদের ক্ষেত্রে ক্ষতি হতে পারে।

আবার বড়দের সিরাপের মধ্যে যে উপাদান গুলো থাকে তা হল; গুয়াফেনেসিন, সিউডোএফিড্রিন, ট্রাই পলিডিন, ডেসট্রোমেথরপ্যান এই প্রভূতি থাকে। যা শিশুদের সিরাপের মধ্যেও রয়েছে, এই সকল উপাদান থাকার কারণে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি হতে পারে।

আবার অনেকেই এই বড়দের সিরাপ গুলো ছোটদেরকে খাইয়ে থাকে। যা একটু কম বেশি হলে শিশুদের অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনো ওষুধ খাওয়ানো ঠিক না।

বাচ্চাদের কাশি দূর করার ঘরোয়া উপায়

বাচ্চাদের কাশি হলে ওষুধ না খেয়ে ঘরোয়া চিকিৎসা দেবেন, তাই বাচ্চাদের কাশি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ছবি
শীতের সময় বাচ্চাদের সাধারণত ঠান্ডা বা কাশি হয়ে থাকে, অনেকের জ্বর ঠান্ডা কাশি লেগেই থাকে। অনেকের আবার একাই সেরে যায়, তবে সমস্যাটা বেশি দেখা দিতে পারে। অনেক সময় শিশু কাশির জন্য বাবা মায়েরা ঘুমাতে সমস্যা হয়।

তাই কাশির সিরাপ খাওয়ায়, কিন্তু খাওয়ানোর পরে অনেক সময় কাজ হয় না। এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য শিশুকে তারা ঘরোয়া উপায় হিসেবে চিকিৎসা দিতে পারেন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক ঘরোয়া কি উপায় ব্যবহার করবেন।

শিশুর বয়স যদি ২ বছরের কম হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে তার বালিশের উপর কয়েক ফোটা ইউক্যালিপটাস তেলের ড্রপ ঢেলে দিতে পারেন। এতে শিশুর নাসারন্ধ্র পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আপনার শিশুর যদি খুসখুশি কাশি দেখা দেয়, সে ক্ষেত্রে এক ধরনের জিংক লজেন্স পাওয়া যায়। সেটা খাওয়াতে পারেন এতে কাশি কমে যাবে।

শিশুদের কাশি হলে তাল মিছরি চুষে খাওয়াতে পারেন, এতে উপকার পাবেন। এছাড়াও শিশুর যদি কাশি হয় সে ক্ষেত্রে একবাটি গরম সবজির স্যুপ বা চিকেন স্যুপ খাওয়াতে পারেন। এতে কাশি এবং গলা ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

মধুর সাথে সামান্য গোল মরিচ গুঁড়ো করে খাওয়ানোর কারণে দ্রুত কাশি সেরে যাবে। মধুর সাথে আদা মিশিয়ে বেটে খাওয়ালে অনেক উপকার পাবেন। আদার এন্টিহিস্টামিন এলার্জির সমস্যা দূর করে। তাছাড়া দীর্ঘ কাশি নিরাময় করতে সাহায্য করতে পারে।

সরিষার তেল গরম করে তার মধ্যে সামান্য রসুন খেতে দিতে পারেন, থেতলে মিশিয়ে রেখে দিবেন। তারপর তেল দিয়ে শিশুর গলা বুক পিঠ হাতের তালু ও পায়ের পাতায় মালিশ করতে পারেন, ঠান্ডা কাশি দ্রুত সেরে যাবে।

লেখকের শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায় যে, শিশুদের কাশি হলে বাবা-মার অনেক টেনশনে পড়ে যায়। তাই তারা নিকটস্থ ওষুধের দোকান থেকে কাশির সিরাপ নিয়ে এসে খাওয়াতে থাকে। এতে অনেক ক্ষতি হতে পারে, তাই বাচ্চাদের কাশি হলে কি করা উচিত? সে সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বর্ণনা করা হয়েছে। আশা করি উপকার হবে। পোস্টটা যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪