বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম ও ব্যথা হলে করণীয়

অনেকে বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম সম্পর্কে জানেনা। তাই আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে কানের ব্যথার ওষুধ ও করণীয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন, বাচ্চাদের কান পরিষ্কার এর ড্রপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
বাচ্চাদের সাধারণত কানের ভিতরে ময়লা জমে থাকে, তাই এই ময়লা পরিষ্কার করা নিয়ে মা-বাবা টেনশনে পড়ে যান। এক্ষেত্রে ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন, তাই বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃবাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম ও ব্যথা হলে করণীয়

বাচ্চাদের কানের ময়লা পরিষ্কার করার সহজ উপায়

ছোট বাচ্চাদের সাধারণত কানের ভেতর ময়লা হয়ে থাকে, তাই বাচ্চাদের কানের ময়লা পরিষ্কার করার সহজ উপায় সম্পর্কে জানা খুবই প্রয়োজন। নিম্নে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করা খুবই কঠিন এজন্য অভিভাবকরা অনেক চিন্তায় পড়ে যায়। কারণ তারা অসতর্কতার কারণে অনেক সময় বড় ধরনের বিপদ হতে পারে। আর শিশুরাও এই সময়ে মোটেও শান্ত থাকে না, অনেক নড়াচড়া করতে থাকে। তাই শিশুদের কান পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।

গোসলের সময় পরিষ্কার করুনঃ আপনার শিশুকে যখন গোসল করাবেন তখন কান পরিষ্কার করাতে পারেন। এটা একটু উপযুক্তির সময় এই সময়ে স্যাতস্যাতে কাপড় দিয়ে বা ভেজা কাপড় দিয়ে শিশুর কানের চারপাশ পরিস্কার করতে পারেন। তারপর ভিতরে এবং কানের মাঝে ময়লা তুলতে পারেন।

গরম কাপড় দিয়ে পরিষ্কারঃ যখন আপনার শিশুকে গোসল করাবেন তখন তাদের ছোট্ট কানে গরম কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে পারেন। এই গরম যেন সহনীয় পর্যায়ে হয় সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার। কারণ কাল পরিষ্কার করা এই পদ্ধতিটা ভালো যার কারণে ময়লা দ্রুত পরিষ্কার এবং মৃত কোষগুলো পরিষ্কার হয়।
তুলার পুটলি ব্যবহার করবেন নাঃ ছোট শিশুদের কান পরিষ্কার করতে ছোট পুটলি দিয়ে অনেকে কান পরিষ্কার করে থাকে। এ ধরনের কাজ করবেন না তাছাড়া কোন জিনিস দিয়ে কানের ভিতরে প্রবেশ করানো ঠিক হবে না। শিশুর কান পরিষ্কার করা খুবই দরকার, তবে কানের পর্দায় যেন আঘাত না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যদি কটন বার্ড ব্যবহার করতে চান, সে ক্ষেত্রে সতর্কতা থাকতে হবে।

কানের ড্রপঃ শিশুর কানের ময়লা দূর করার ক্ষেত্রে কানের ড্রপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে অনেক সময় কাজ নাও হতে পারে, তাছাড়া অনেকে আবার তেল ব্যবহার করে কান পরিষ্কার করতে পারে। যেকোনো ধরনের ড্রপ বা ওষুধ জাতীয় জিনিস শিশুর কানে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

শুষ্ক অবস্থায় পরিষ্কার করবেন নাঃ কারণ সুস্থ থাকলে কখনোই পরিষ্কার করা যাবে না। এর ফলে শিশুর বিরক্তবোধ হবে এবং কান পরিষ্কার করতে চাইবে না। কান পরিষ্কার করতে দিবে না, তাছাড়া এতে ত্বকের দাগ পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

সতর্কতা অবলম্বনঃ কান পরিষ্কার সময়ে শিশুরা মাথা নাড়াতে থাকে, তাই আপনাকে খুবই সতর্ক হতে হবে। এই সময় প্রয়োজনে কারো সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম

বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করা খুবই কঠিন ব্যাপার। তাই বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত বলা হলো।

কানের ময়লা পরিষ্কার করা অনেকটাই কঠিন কাজ, অনেকে পারে না। বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কান পরিষ্কার করা খুবই কঠিন। কারণ তারা নড়াচড়া করতে থাকে, বিশেষ করে অধিকাংশ মানুষ কটন বার্ড দিয়ে কান পরিষ্কার করতে পছন্দ করে।

তবে এই কটন দিয়ে কান পরিষ্কার করা ঠিক নয়, এর মধ্যে থাকে ছত্রাক আবার এই কটন বার্ড দিয়ে কান পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে অনেক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কটন বার্ড ছাড়া অন্য পদ্ধতিতে কান পরিষ্কার করা যেতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো কান পরিষ্কার করার ড্রপ বা ঔষধ।

কানের ময়লা পরিষ্কার করার ড্রপঃ কানে কটন বার্ড দিয়ে পরিষ্কার করবেন না এবং কোন কাঠি ব্যবহার করবেন না। এটা কানের খৈল পরিষ্কার করা যাবে কিন্তু এটা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে কানের ময়লা পরিষ্কার করার জন্য সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হচ্ছে কানের ড্রপ। এই ড্রপের নাম হল ডকুসেট সোডিয়াম ০.৫% ব্যবহার করতে পারেন।

কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নামঃ কান পরিষ্কার করার জন্য ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যাল বাংলাদেশ, প্রথম তারা ডকুসেট সোডিয়াম ০.৫% বাজারে নিয়ে এসেছেন। যার ব্যান্ড নাম ওয়াক্সসল ড্রপ দিয়ে আপনি কানের খৈল পরিষ্কার করতে পারবেন।

কানের ড্রপের দামঃ ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যাল বাংলাদেশে, কানের খৈল অপসারণের ক্ষেত্রে এক প্রকার কানের ড্রপ বের করেছেন। যার নাম ওয়াক্সসল ড্রপ এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।

কান পরিষ্কার করার সঠিক নিয়মঃ ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যাল ওষুধ গুলো অনেক ভালো কাজ করে থাকে। তাই তারা কানের পরিষ্কার করার জন্য ড্রপ বের করেছেন। যার নাম পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে তবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিয়ম রয়েছে।

কান পরিষ্কার করার জন্য সঠিক নিয়ম ব্যবহার করতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে এক বছর থেকে এইভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করবেন। রাতে যেখানে থাকবেন হালকা একটু তুলা দিতে পারেন। তিন দিনের মধ্যেই কানের খৈল নরম হয়ে যাবে তখন আপনি পরিষ্কার করতে পারবেন।

বাচ্চাদের কানে ব্যথা কেন হয়

বাচ্চাদের বিভিন্ন কারণে কানে ব্যথা হয়, তাই বাচ্চাদের কানে ব্যথা কেন হয়? সম্পর্কে জানতে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ছবি
শিশুদের কানে ব্যথা হলে বিভিন্ন কারণ হতে পারে যেমন অনেক শিশুর ঠান্ডা লাগার কারণে এই সমস্যা হয়। আবার অনেকে কান পেকে গেলেও সমস্যা হতে পারে।

সাধারণত ৬ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে কানের ইনফেকশন হয়ে থাকে। তিন বছরের কম বয়সী আর শতকরা ৩০ শতাংশ শিশুর কানের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগে থাকে।

এ বিষয়ে বিভিন্ন নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দিয়ে থাকেন, তারই আলোকে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
  • ঠান্ডা লাগলে কানের সমস্যা হতে পারে কারণ কানের সাথেই সংযোগ টিউব ব্লক থেকে কানের পর্দা ভেতরের দিকে তরল পদার্থ জমা হয়। এরপর পর্দা ফুলে ওঠে এবং ব্যথা করে।
  • কানের ভেতর এক্সটার্নাল এয়ার কানের ওয়াক্স বা ময়লা দ্বারা বন্ধ হয়। তখন ব্যথা করতে পারে।
  • কানের পর্দার বাইরে যে ক্যানেল থাকে সেখানে সংক্রমণ হওয়ার কারণে ব্যথা হতে পারে।
  • কানের ভিতরে ফোঁড়া ইনফেকশন হওয়ার কারণে কানে ব্যথা হতে পারে।
  • কানের ভিতরে বীর কর্ণ বা কানের পর্দা কটন বার্ড দিয়ে আঘাত করলে কানের পর্দা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এতে ব্যথা করে।
  • গলা ব্যথা বা টনসিলের ইনফেকশনের কারণে অথবা দাঁতের ব্যথার কারণে কানের ব্যথা হতে পারে।
আপনার শিশু যে কানের ব্যথা হয়েছে সেটা বোঝার উপায় গুলো হলো;
  • কানে ব্যথা হওয়ার কারণে শিশু চিৎকার করে কাঁদতে থাকবে, শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং অস্থিরতা সৃষ্টি করে।
  • কান ধরে রাখবে এবং টানাটানি করতে থাকবে কিছু খেতে চাইবে না খাবারের রুচি হারিয়ে যাবে।
  • রাতে ব্যথা হওয়ার জন্য ঘুমাতে পারে না, কান্নাকাটি করতে থাকে।
  • কাশি ও নাক দিয়ে পানি ঝরতে থাকে, কানে শুনতে পাবে কিন্তু যারা হাটতে পারে তাদের ভারসাম্য বিঘ্ন হতে পারে।

বাচ্চাদের কানের ব্যাথার ঔষধের নাম

ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম সম্পর্কে। এখন জানব বাচ্চাদের কান ব্যথা হলে যে ওষুধ ব্যবহার করবেন। বাচ্চাদের কানের ব্যথার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

সাধারণত বাচ্চাদের কোন ধরনের রোগ ব্যাধি হলে এগুলো সচেতনতার সাথে চিকিৎসা দিতে হয়। কারণ তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই তাদের রোগের ক্ষেত্রে বাবা-মার খেয়াল রাখতে হবে যদি বাচ্চাদের কানের ব্যথা হয় বা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়।

তখন আপনি কানের ঔষধ হিসেবে নস্টার টি জেড ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন। এটা প্রাপ্তবয়স্ক থেকে শুরু করে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে।

এই ট্যাবলেট টি ছাড়া আরো অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যা চিকিৎসকের পরামর্শ আপনে খেতে পারেন। তবে এই ট্যাবলেট পাশাপাশি আরো দুইটা ট্যাবলেট গুলো খাওয়া যেতে পারে যেমন নরলক্স টি জেড ট্যাবলেট, নরফ্লোওক টি জেড ৪০০ এমজি নর্ডিস ৪০০ এমজি ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।

তবে নিয়ম অনুযায়ী ছোট বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে। এজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন, আপনার বাচ্চার কানের ব্যথা কমে যাবে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অবশ্যই বাচ্চাকে ওষুধ খাওয়াবেন।

বাচ্চাদের কানে ব্যথা হলে করণীয়

বাচ্চাদের কানে ব্যথা হওয়ার কারণে পিতা-মাতা টেনশনে পড়ে যান। তাই বাচ্চাদের কানে ব্যথা হলে করণীয় সম্পর্কে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ছবি
জ্বর ব্যথার জন্য সাধারণত প্যারাসিটামল ওষুধ খাওয়ানো যেতে পারে। তবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই ওষুধের পরিমাণ ও নিয়ম অনুযায়ী খাওয়াতে হবে। বিশেষ করে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ খাওয়ানো ভালো হবে। কানে ব্যথা হলে কানে, চুলকানো যাবে না এবং কানে কচলানো ঠিক হবে না।

কানে ব্যথার কারণে শিশুদের কটন বার্ড দিয়ে বা কাঠি দিয়ে কান পরিষ্কার করা যাবে না। কোন কিছু কানে ঢুকানো যাবে না। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অল্প কিছু ক্ষণ পরপর খাবার দেওয়া ভালো, এক্ষেত্রে চুইংগাম খাওয়ানো যেতে পারে তাহলে বারবার ঢক গিলবে এতে ব্যথাটা অনেক কমে যাবে।

কাপড় গরম করে কানে সেঁক দেওয়া যেতে পারে, গরম পানির ভাপ নাক দিয়ে নেওয়া যেতে পারে। কানের ব্যথার সাথে অনেক শিশুর জ্বর আসে, জ্বর যদি বেশি হয় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ব্যথা যদি না কমে থাকে। কানে যদি তীব্র ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল সিরাপ খাওয়াবেন। 

তাছাড়া কানে তীব্র ব্যথা যদি হয়, আবার যদি হঠাৎ করে ব্যথা কমে যায়, মাথা ব্যাথা মাথা ঘুরানো কানের সমস্যা করা কান দিয়ে রক্ত পড়া, পুজ বের হওয়া বা পানি বের হওয়া। এই ধরনের কানের চার পাশে ফুলে যাওয়া, লাল হয়ে যাওয়া এ ধরনের সমস্যা যদি দেখা যায়। অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট নিয়ে যেতে হবে।
কানে ব্যথায় শিশুর অস্থির হয়ে গেলে, ঘাড় শক্ত হয়ে গেলে, ক্লান্ত হয়ে যদি হয়ে পড়ে। সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

ইনফেকশন যদি থাকে সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত এন্টিবায়োটিক দেওয়া দরকার। কানের ভিতরে শুকানোর জন্য কানে পানি যেন না যায় সেদিকে সতর্ক থাকাও দরকার। তবে এন্টিবায়োটিক অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ব্যাথা সহ যদি কান দিয়ে বা রক্ত বের হয় সেই ক্ষেত্রে কানের ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।

ময়লা যদি থাকে কানের ভিতর নরম করে নিয়ে পরিষ্কার করে দেওয়া যেতে পারে। তবে একজন চিকিৎসকের মাধ্যমে পরিষ্কার করলে সবচেয়ে ভালো হয়।

অনেক সময় নাক কান গলা চিকিৎসকেররা সাধারণত নাকের ড্রপ দিয়ে থাকে। কানের ব্যথার জন্য এক্ষেত্রে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না। যেভাবে চিকিৎসক বলে থাকেন সেভাবেই চিকিৎসা নিতে হবে।

পাশাপাশি শিশুদের কানের ব্যথা হলে সেই ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের তেল যেমন নারিকেলের তেল অলিভ অয়েল সরষের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী ঠান্ডা ও গরম সেঁক দেওয়া যায়, চকলেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে শিশুকে দিতে পারেন। এটা খাওয়ার কারণে কানের ব্যথা অনেক কমে যেতে পারে।

আমাদের শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায় যে বাচ্চাদের কানের ব্যথা হওয়ার কারণে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বাচ্চাদের কানে ব্যথা হলে সবচেয়ে সহজ এবং জটিলতা নেই। কানের ড্রপ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাই বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করার ড্রপ এর নাম সমূহ আর্টিকেলে উল্লেখ করা হয়েছে।তবে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ করে কানের ড্রপ ব্যবহার করাই ভালো। যদি পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকটে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪