পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার এবং ১০টি আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানুন
বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তি নির্ভরশীল তাই অনেকে জানতে চায়,পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে। এজন্য আমাদের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, কিছু প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
বর্তমানে কিছু প্রযুক্তি আছে যেগুলো সবার হাতেই দেখা যায়। আবার অনেকেই এই প্রযুক্তি গুলো ব্যবহার করতে পারে না। তাই পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃপাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার এবং ১০টি আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানুন
প্রযুক্তি কাকে বলে
প্রযুক্তি হলো বাংলা শব্দ, ইংরেজি টেকনোলজি শব্দ থেকে এসেছে। তাই এই শব্দটি বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহার হয়। টেকনোলজি এই শব্দটি গ্রীক শব্দ, যার টেকনি অর্থ হাতের দক্ষতা কারো শিল্প বা আর্ট বলা হয়। logia শব্দটি প্রয়োগিক অর্থ প্রযুক্তি বা কৌশল যা পরিবেশের উন্নতি সাধনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকে।
প্রযুক্তি কিঃ কোন পণ্যের উৎপাদন সেবার কার্যকারিতা পরিচালনা করা সম্পাদনের ব্যবহৃত যে পদ্ধতি স্কিল এবং টেকনিক সকল কিছু মিলেই প্রযুক্তি। প্রযুক্তি বলতে সাধারণত কতিপয় কৌশল ও প্রক্রিয়া যা সমন্বয় করে গঠিত হয় বা একেই বলা হয়ে থাকে।
প্রযুক্তি কাকে বলেঃ যেকোনো যন্ত্র এবং প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয় গঠিত হওয়ার কারণে তা দক্ষতায় রূপ নেয়, যা কাজকে সহজ ভাবে করা যায় এরকম একটি মাধ্যমকে প্রযুক্তি বলে।
প্রযুক্তি বলতে কোন কম্পিউটারিং মেশিন বা সংশ্লিষ্ট ডিভাইসের সাথে যুক্ত থাকা এই ধরনের যুক্ত থাকার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি এর সাথে সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে যদি নাও পারে সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারে।
প্রযুক্তি বলতে বিজ্ঞানের বিভিন্ন আবিষ্কার কে বোঝানো হয়, যা মানুষের প্রয়োজনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন সময় বিজ্ঞানীগণ বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে মানুষের কল্যাণের জন্যই যে সকল জিনিস আবিষ্কার করেছে বা যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করেছে তাই প্রযুক্তি।
বিজ্ঞানের বিভিন্ন কাজে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও উপাদানের জ্ঞান সমূহকেই প্রযুক্তি বলা যেতে পারে, নতুন নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন মানুষের জীবনকে সহজ করে তুলতে পারে।
বিভিন্ন সময়ের প্রয়োজন হলে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং প্রয়োগে কৌশল উন্নত জীবন প্রসারের ক্ষেত্রে সহজ করার মাধ্যমে হল প্রযুক্তি।
পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার
আমরা প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছি, তাই পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
- টেলিভিশন অনেক জনপ্রিয়
- মোবাইল ফোন প্রায় সবাই ব্যবহার করেন
- স্মার্টফোন ব্যবহার করি
- ইন্টারনেট এর ব্যবহার
- কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি
এছাড়া আরো অনেক প্রযুক্তি রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, ফ্রিজ এর ব্যবহার বৈদ্যুতিক পাখা বা ফ্যানের ব্যবহার বিদ্যুৎ এবং লাইট এর ব্যবহার করে থাকি।
এছাড়াও প্রতিনিয়ত আমরা অনেক তথ্যপ্রযুক্তির যুগে নতুন কিছু দেখতে পাচ্ছি যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে থাকি।
চলুন, এই পাঁচটি প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে নিম্ন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
টেলিভিশনঃ বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম হলো টেলিভিশন যা আমরা প্রতিদিন এই প্রযুক্তিটা ব্যবহার করে থাকি।
মোবাইল ফোনঃ বর্তমান এমন একটা অবস্থা যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ছাড়া চলে না। কারণ ফোনে কথা বলার জন্য মোবাইলের দরকার।
স্মার্টফোনঃ স্মার্ট ফোন ইন্টারনেটের মাধ্যমে চালানো হয়। আর এই ইন্টারনেটের ব্যবহার জন্য স্মার্টফোন আমরা ব্যবহার করে থাকি যা সবার কাছে এখন জনপ্রিয়।
ইন্টারনেটঃ স্মার্ট ফোনকে সম্পূর্ণরূপে কার্যকর করার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি। যা আমরা বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে পারি এই ইন্টারনেট এবং স্মার্টফোন দুইটার মাধ্যমে।
কম্পিউটারঃ কম্পিউটার আবিষ্কার ফলে আমাদের অফিসের হিসাব নিকাশ ব্যাংকের কাজকর্ম, তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করা হয়ে থাকে। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
সোশ্যাল মিডিয়াঃ সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে আমাদের জীবনকে অত্যন্ত সহজ করা হয়েছে, যা দৈনন্দিন জীবনে আমরা এই যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কিছু উপস্থাপন করে থাকি।
এছাড়া আরো অন্যান্য প্রযুক্তি রয়েছে যেমন ফ্রিজ বৈদ্যুতিক পাখা বিদ্যুৎ লাইট ইত্যাদি, যেগুলো আমাদের প্রয়োজনে জন্য দৈনন্দিন জীবনে আমরা ব্যবহার করে থাকি।
প্রযুক্তির ভালো দিক
এতক্ষণে আমরা ৫টি প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জেনেছি, এখন এর ভালো দিক সম্পর্কে জানব। চলুন, নিম্নে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
ভালো উদ্দেশ্যে আমাদের প্রয়োজনীয়র জন্যই এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছে। যা আমাদের বিভিন্ন ধরনের কাজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ব্যক্তি পর্যায়ে থেকে শুরু করে সামাজিক প্রাতিষ্ঠানিক সকল ক্ষেত্রেই প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ব্যক্তিগত পর্যায়েঃ
ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিঃ প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করতে হবে। এতে অনলাইন কোর্স অথবা ওয়ার্কশপ বা টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে আপনি প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।
নৈতিক প্রযুক্তির ব্যবহারঃ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই নৈতিকতা মেনে চলা দরকার। যেমন অন্যের কোন ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে, সাইবার বোলিং এড়ানো, ভুয়া খবর ছড়ানো যাবে না এতে মানুষের ক্ষতি হতে পারে।
সৃজনশীল ব্যবহারঃ শিক্ষার স্বাস্থ্য পরিবেশ সমাজ উন্নয়ন সকল কাজের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এটি একটি সৃজনশীল পদ্ধতি এবং সকল কাজই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধঃ প্রযুক্তির অপব্যবহার দেখলে সেটা প্রতিবাদ করতে হবে এবং এর কর্তৃপক্ষকে জানানো দরকার।
সামাজিক পর্যায়ে,
সচেতনতা বৃদ্ধিঃ প্রযুক্তির সুবিধা এবং ঝুঁকি সকল কিছু বিষয় জনসাধারণের কাছে তুলে ধরতে হবে, এদের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি হবে।
প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদানঃ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনভিজ্ঞ লোক দ্বারা কাজ করলে ক্ষতি হতে পারে। এজন্য অভিজ্ঞ লোক দ্বারা প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
সম্প্রদায় ভিত্তিক উদ্যোগঃ প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনার সম্প্রদায়কে উন্নত করতে হলে, তাদেরকে পরামর্শ দিতে হবে এবং সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
নীতি নির্ধারণে অংশগ্রহণঃ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারণ এর ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে, জনগণের অংশগ্রহণের সুযোগ সুবিধা দিতে হবে।
প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে,
প্রযুক্তিগত শিক্ষার প্রসারঃ শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির শিক্ষা কাজে লাগাতে হবে এবং এটা প্র্যাকটিস করাতে হবে, প্রসার ঘটাতে হবে তাহলেই দেশ উন্নত হবে।
গবেষণা ও উদ্ভাবনঃ তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অবশ্যই গবেষণা করতে হবে, উদ্ভাবন নতুন কিছু আবিষ্কার করতে হবে।
নীতিমালা প্রণয়নঃ প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে নৈতিকতা ও দায়িত্বশীলতা হয়ে নিশ্চিতভাবে কাজ করার জন্য নীতিমালা প্রণয়ন বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
অন্তর্ভুক্তির প্রযুক্তিঃ মোটামুটি সকলের কাছেই বা সকলের জন্য ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তি ও তৈরি ও ব্যবহার করার প্রয়োজন।
সব শেষে বলা যেতে পারে ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে যদি সরকারের কাজ করে থাকে তাহলে অবশ্যই কৃষিকে উন্নয়ন করা সম্ভব।
তথ্য প্রযুক্তির অপব্যবহার
এত পূর্বে ইতিপূর্বে আমরা প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জেনেছি চলুন, এই প্রযুক্তির অপব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
তথ্যপ্রযুক্তির কথা মনে হলেই মনে হয় আমাদের চোখের সামনে আধুনিক বিশ্ব যান্ত্রিকভাবে দেখা যাচ্ছে। যার মাধ্যমে মানব জীবনকেই সহজ আরামদায়ক হয়ে গেছে। প্রাচীনকাল থেকেই বর্তমান সময় পর্যন্ত। প্রত্যেকটা জিনিসের কারণ থাকে, তা হলো মানুষের কল্যাণ কিন্তু আমরা মানব সমাজকে এমন ভাবে ব্যবহার করে থাকি।
যা আমাদের জন্য মঙ্গল হচ্ছে না, তথ্যপ্রযুক্তির উপকরণ গুলো ব্যবহার ক্ষেত্রে সঠিক ব্যবহার করতে হবে। তথ্য প্রযুক্তির আবিষ্কারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মোবাইল, যা বর্তমানে ছোট থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত এই মোবাইল হাতে দেখা যায়। আর কৃষক যুবক বৃদ্ধ সবার হাতেই এই মোবাইল ফোন দেখা যায়।
শিশুদের আগেরকার সময় গল্প বা মজার মজার ছড়া বলে খাবার খাওয়ানো বা কান্না থেকে থামানো জন্য ব্যবস্থা করা হতো বা বিভিন্ন ছড়া গান গেয়ে কিন্তু বর্তমানে এইগুলো আর না করে মোবাইলে গান নাচ কার্টুন ইত্যাদি দেখানোর কারণে শিশুদেরকে খাওয়ানো এবং বিনোদন দিয়ে থাকে।
যার কারণেই শিশুরা আসক্ত হয় এই মোবাইল ফোনের দিকে এবং দীর্ঘ সময় মোবাইল দেখার কারণে মোবাইলের আলো চোখের ক্ষতি করতে পারে। এছাড়াও বর্তমানে খুব অল্প বয়সে ছেলেমেয়েদের চশমা ব্যবহার করা দেখা যাচ্ছে। মোবাইলকে যুব সমাজের একটা বড় অংশ হিসেবে নেওয়া হয়ে থাকে।
বিনোদনের ক্ষেত্রে তাদের এখন আগের মত সকাল পড়ালেখার প্রতিযোগিতা দেখা যায়নি। তাদের ঘুম ভাঙ্গে ফেসবুক পোস্ট বন্ধুদের লাইক কমেন্ট ইত্যাদির মাধ্যমে, তারা ঘুম থেকে উঠে রাতে পোস্ট করা ছবির লাইক কমেন্ট দেখতে থাকে। বিকাল হলেই এখন আর কাউকেই ভ্যাট হাতে দেখতে পাওয়া যায় না।
সবাই এখন অনলাইন গেমস আসক্ত বেশি যেমন ফ্রি ফায়ার পাবজি লুডু মিনি লটারি ইত্যাদি বিষয় গুলো দেখানো হয়ে থাকে। চারিদিকে তাকালে দেখা যাবে দেখুন আমরা মোবাইল ব্যবহার করছি না কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইলে আমাদেরকে ব্যবহার করে নিচ্ছে।
ছেলেমেয়েরা স্কুলে যায় ঠিক কিন্তু ক্লাসে তাদের মনোযোগী হয় না, তাদের দেখা যায় নির্জন স্থানে বসে ফোনে গেম খেলতে থাকে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আড্ডা দেয়। তাই যুব সমাজকে বাঁচাতে দক্ষতা জন শক্তিতে পরিণত করতে, পরিবার সমাজ রাষ্ট্রকে সম্বলিতভাবে কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন।
আধুনিক প্রযুক্তির নাম
প্রযুক্তি অনেকদিন যাবতই আমরা ব্যবহার করে থাকি, তবে আধুনিক প্রযুক্তির নাম সমূহ জানা প্রয়োজন এবং এর ব্যবহার সম্পর্কেও জানা দরকার. নিম্নে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাঃ কম্পিউটারকে মানুষের মতো চিন্তা ভাবনা এবং শেখানোর জন্য চেষ্টা করানো হচ্ছে।
মেশিন লার্নিংঃ এআই ব্যবহার করে একটি শাখা বা বিভিন্ন ডাটা কালেক্ট করে তা নিজে নিজে কম্পিউটারের উপর ব্যবহার করা যেতে পারে।
ইন্টারনেট অফ থিংসঃ ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত ডিভাইসের নেটওয়ার্ক এর সম্পর্ক ভালো থাকে।
চেইন ব্লকঃ একটি ডিজিটাল মুদ্রা তৈরি করা বা লেনদেনের ক্ষেত্রে বিতরণ করা যা লেজার হিসেবে জনপ্রিয় লাভ করে।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে হাতের কাজ করে ইনকাম করার উপায় জানুন
রোবোটিক্সঃ রোবট এআই প্রযুক্তির মাধ্যমেই তৈরি করা হয়েছে, রোবট দিয়ে ডিজাইন নির্মাণ পরিচালনা বিভিন্ন ধরনের কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
থ্রিডি প্রিন্টিংঃ থ্রিডি মডেলের এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে, এর মাধ্যমে বাস্তব বস্তু তৈরি করা প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়েছে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিঃ কম্পিউটারের সিমুলেটেড পরিবেশে ব্যবহারকারীকে নতুন দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করে।
জিন থেরাপিঃ জিনগত ত্রুটি সংশোধন করার জন্য ডিএনএ পরিবর্তন করা যায়, যা একটি আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্ভব।
বর্তমান বিশ্বে প্রতিনিয়তই নতুন কিছু প্রযুক্তি আবিষ্কার হচ্ছে, যা অনেক কিছু সংস্কৃতি পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের জীবনযাত্রাকে দ্রুত পরিবর্তন করার জন্য আমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করার জন্য বিজ্ঞানীরা কাজ করে যাচ্ছে।
শেষ কথাঃ পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার এবং ১০টি আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানুন
পরিশেষে বলা যায় যে, পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি। তাই এটা প্রয়োজন মতে ব্যবহার করবেন, অপচয় করবেন না। এছাড়া এই প্রযুক্তি গুলোর অনেক মূল্যায়ন রয়েছে। তাই আমাদের সকলে এর মাধ্যমেই প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। পোস্টে যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবীর নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url