বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায় ও কত টাকা লাগে জানুন
অনেকে জানতে চায় যে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। তাই আপনি যদি ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে যেতে পারবেন। চলুন, বাংলাদেশ থেকে কিভাবে ইন্দোনেশিয়ায় যাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে অনেক লোক ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চায় কিন্তু কিভাবে যাবে এ সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানে না। তাই কিভাবে বৈধভাবে যাওয়া যায় সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায় ও কত টাকা লাগে জানুন
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে অনেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে চায়, তাই বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে হয়তো অনেকে জানেন না। চলুন,বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
আসলে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে। আপনি কোন ভিসায় ইন্দোনেশিয়া যেতে চাচ্ছেন, তার ওপর ভিত্তি করে কত টাকা লাগবে এটা জানা যাবে। বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য মানুষ গিয়ে থাকে আবার কেউ ভ্রমণ করার জন্য যায়।
ইন্দোনেশিয়া যেতে আসলে কত টাকা লাগবে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই বাংলাদেশ থেকে কোন কোন ভিসার মাধ্যমে আপনি ইন্দোনেশিয়া যেতে পারবেন এবং কত টাকা লাগবে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়া যাবে
- ইন্দোনেশিয়া সেকেন্ড হোম ভিসা হিসেবে
- টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে
উপরোক্ত ভিসা গুলোর মাধ্যমে আপনি বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে পারবেন। চলুন, কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে জানা দরকার।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ যদি আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় ইন্দোনেশিয়ায় যান, সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। যেমন ইঞ্জিনিয়ার, ক্লিনার, শিক্ষক, রেস্টুরেন্ট, কনস্ট্রাকশন, নার্স, ডাক্তার ইত্যাদি কাজের যদি অভিজ্ঞতা থাকে।
তাহলে ইন্দোনেশিয়ায় যেতে পারবেন এবং এই সকল কাজের ভিসার উপর ভিত্তি করে আপনার কত টাকা লাগবে সেটা নির্ভর করবে। বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার জন্য খরচ হবে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত।
টুরিস্ট ভিসাঃ টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যদি আপনি ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান, সে ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে যাওয়া যেতে পারে যেমন ৬০ দিনের জন্য যদি প্যাকেজ কেনেন অথবা ১৮০ দিনের জন্য টুরিস্ট প্যাকেজ কিনতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার আসলে কয় দিনের জন্য টুরিস্ট ভিসায় যাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করবে কত টাকা খরচ হবে।
৬০ দিনের টুরিস্ট ভিসার প্যাকেজে ইন্দোনেশিয়ায় যাওয়ার জন্য খরচ হবে ২ লক্ষ টাকার মত। আর ১৮০ দিনের প্যাকেজ ভিসায় যেতে চান, সে ক্ষেত্রে খরচ হবে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত। এবং মাল্টিপল টুরিস্ট প্যাকেজে যান সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত।
ইন্দোনেশিয়া সেকেন্ড হোম ভিসাঃ ইন্দোনেশিয়ার সেকেন্ড হোম ভিসা যদি আপনি যেতে চান, সে ক্ষেত্রে একটু টাকা বেশি খরচ হতে পারে। ইন্দোনেশিয়া সেকেন্ড হোম ভিসা সম্পর্কে হয়তো অনেকে জানে আবার অনেকে নাও জানতে পারে, সে ক্ষেত্রে ইন্দোনেশিয়ার সেকেন্ড হোম ভিসার খরচ হবে ১৮ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ২১ লক্ষ টাকা।
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া অনেকে যেতে চায় কিন্তু কিভাবে যাবে এটা বুঝতে পারে না। তাই বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। নিম্নে এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হলো,
এশিয়ার মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার একটি বৃহত্তম দেশ। তাছাড়া মুসলিম জনসংখ্যার দিক থেকে ইন্দোনেশিয়া সবচেয়ে বেশি আছে। সারা বিশ্ব থেকে ভ্রমণ করার জন্য আসে লোকজন। এছাড়াও অনেকেই আছে যারা ইন্দোনেশিয়াতে কাজের জন্য যায়।
ইন্দোনেশিয়া ভিসা পাওয়ার জন্য যে বিষয়গুলো প্রয়োজন হতে পারে অথবা ইন্দোনেশিয়ার কিভাবে যাবেন সেই বিষয়গুলো জানা খুবই দরকার। চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা প্রয়োজন।
ইন্দোনেশিয়া কাজের ভিসাঃ ইন্দোনেশিয়ায় যদি আপনি কাজের ভিসার যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে হবে। বাংলাদেশ থেকে দুটি উপায়ে যেতে পারবেন সেই ক্ষেত্রে ভিসা আপনার করতে হবে। আপনারা চাইলে সরাসরি ভাবে যে কোন এজেন্সির মাধ্যমেও এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন অথবা কোম্পানির কাছ থেকে আপনি ভিসা নিতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া বিভিন্ন পেশার লোকজন যায় তার মধ্যে যেমন ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষক বা কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ইংরেজি দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তি প্রয়োজন হলে ইন্দোনেশিয়া পারমিট ভিসায় যেতে পারবেন।
ইন্দোনেশিয়াতে অনেক লোক বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজ করে থাকে সেই ক্যাটাগরিতে আপনি কাজ করতে পারেন। যেমন ক্লিনার, হেল্পার, শপিংমলে কাজ করা এই ধরনের কাজের উপর আপনি যেতে পারেন।
এছাড়াও ইন্দোনেশিয়াতে টুরিস্ট ভিসায় যাওয়া যেতে পারেন। আবার অনেকেই জবের জন্য আবেদন করে থাকে, যদি আবেদনটা তারা গ্রহণ করে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে কাজ পেয়ে যাবেন। এই উপায়েও আপনি ইন্দোনেশিয়া যেতে পারেন।
ইন্দোনেশিয়ায় যাওয়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগে তা হল;
- অনলাইনে আবেদন করা লাগবে এবং সেই ফার্মের ফটোকপি থাকতে হবে।
- তারপর আপনার পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি লাগবে।
- যে কোম্পানিতে আপনি চাকরি করতে যাবেন সেই কোম্পানির ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি রাখা লাগবে।
- তারপর ব্যাংক একাউন্টের স্টেটমেন্টের ফটোকপি দরকার।
সর্বশেষ যে বিষয়টি প্রয়োজন সেটা হল আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস হতে হবে। ছয় মাসের বেশি লাগবে তা না হলে আপনি সেখানে যাওয়ার অনুমতি পাবেন না।
টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়াঃ আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান, সে ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আপনাকে অঙ্গীকার নামা লাগবে এবং যে দেশে যাবেন সেই দেশের জন্য নিজ দেশের অঙ্গীকার নামা লাগবে।
এছাড়া আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবির প্রয়োজন, জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি লাগবে, আপনার ব্যাংক একাউন্টের স্টেটমেন্ট, এরপর কোভিড-১৯ এর টিকার সনদ থাকতে হবে পাসপোর্ট বই নেওয়া লাগবে সর্বশেষ আপনার অফিসের ভিজিটিং কার্ড যদি থাকে সেটা বা আইডি কার্ড থাকে সেটাও নিতে পারেন।
ইন্দোনেশিয়া বেতন কত
ইন্দোনেশিয়ায় আপনি যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে বেতন সম্পর্কেও জেনে যেতে হবে। তাই ইন্দোনেশিয়া বেতন কত? বেতন মূলত কাজের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। নিম্নে এ সম্পর্কে তুলে ধরা হলো,
ইন্দোনেশিয়ার কোন কাজের বেতন হতে পারে সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়। তাই ইন্দোনেশিয়ায় যারা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করে থাকেন। তাদের বেতন প্রায় ৮০ লক্ষ রুপির মত আসে তাছাড়া যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেন।
নার্সদের বেতন প্রায় ৫২ লক্ষ রুপি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের মাসিক বেতন ৭০ লক্ষ রুপি হতে পারে। সেলসম্যানদের বেতন ১০ লক্ষ রুপি ও কোয়ালিটি এনালিস্ট এদের বেতন প্রতিমাসের ৫৭ লক্ষ রুপের মত।
ইন্দোনেশিয়া ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আপনি যদি ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান সেই ক্ষেত্রে কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে। তাই ইন্দোনেশিয়া ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো,
আপনি যদি ইন্দোনেশিয়ায় কাজের জন্য হোক অথবা ভ্রমণ ভিসার জন্য যদি ভ্রমণ করার জন্য যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনাকে একটা ভিসা করা লাগবে। তাই এ ভিসা করার জন্য কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন রয়েছে। যা আপনার অবশ্যই প্রয়োজন লাগবে আর চলুন কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে জানা যাক।
- আপনি যে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করবেন তার প্রিন্ট কপি লাগবে।
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে দুই কপি।
- কমপক্ষে ৬ মাস পাসপোর্ট এর বয়স হতে হবে।
- যে কোম্পানির কাছে চাকরি করতে যাচ্ছেন সেই কোম্পানির ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি দরকার প্রয়োজন হবে।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি লাগবে।
- যদি এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে এজেন্সিকে চিঠি দেওয়া লাগবে।
উপরোক্ত এই কাগজপত্র ছাড়াও আরো হয়তো কিছু লাগতে পারে সেজন্য আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়া যেতে চাচ্ছেন তাদের থেকে জেনে নিবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় যেতে কত সময় লাগে
অনেকে জানতে চায় যে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় যেতে কত সময় লাগে? তাই প্রকৃতপক্ষে ইন্দোনেশিয়ায় যেতে কত সময় লাগতে পারে, সে সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার দূরত্ব প্রায় কয়েক হাজার কিলোমিটার হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে যদি ইন্দোনেশিয়া স্থলপথে যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে আপনার সময় লাগবে ১৫০ ঘন্টা আসলে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে প্রায় ৬ দিন ৬ ঘন্টার মত সময় লাগে অথচ আপনি যদি বিমানের মাধ্যমে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে মাত্র এক দিনের মধ্যেই আপনি ইন্দোনেশিয়ায় পৌঁছাতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার দূরত্ব বেশি হওয়ার কারণে সরাসরি কোন বিমান সেখানে যায় না। তাই ইন্দোনেশিয়া যেতে হলে একটি অথবা দুটি বিরতি দেওয়া লাগে। অধিকাংশ বিমানগুলো বাংলাদেশ থেকে যখন ইন্দোনেশিয়া যায়।
তখন এর মাঝখানে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে বিরতি দিয়ে থাকে। এজন্য ইন্দোনেশিয়া পৌঁছানোর জন্য সময় লাগতে পারে ৭ ঘন্টা ৩০ মিনিট সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ ১৬ ঘন্টা ৫৫ মিনিটের মত সময় লাগতে পারে।
বাংলাদেশ টু ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া কত হতে পারে সে সম্পর্কে। তাই বাংলাদেশ টু ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া কত এ সম্পর্কে চলুন বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক।
বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার জন্য মালয়েশিয়া অথবা সিঙ্গাপুরের যে কোন একটি ট্রানজিট হয়ে যেতে হয় অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে যদি ইন্দোনেশিয়া যেতে চান, সেক্ষেত্রে প্রত্যেকটা বিমান মালয়েশিয়া।
অথবা সিঙ্গাপুর যখন একটি দেশে বিরত দেওয়া লাগবে, সেই হিসাবে বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার জন্য কোন বিমানে কত টাকা ভাড়া লাগবে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
এয়ার এশিয়াঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান, সে ক্ষেত্রে খরচ পড়বে ৩২ হাজার ৪৫০ টাকা থেকে ৩৫ হাজার ৫৬০ টাকার মত।
মালয়েশিয়া এয়ারলাইনঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি ইন্দোনেশিয়ায় যান সেই ক্ষেত্রে ৪৫ হাজার ৮০০ টাকা থেকে ৪৯ হাজার ৪৫০ টাকার মত খরচ হবে।
সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান, সে ক্ষেত্রে ৫২ হাজার ৪৫০ টাকা থেকে ৫৮ হাজার ৫৫০ টাকার মত খরচ হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সঃ বাংলাদেশের এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে ৮৯৯০০ টাকা থেকে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৯৫০ টাকা খরচ হবে।
ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্সঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান, সে ক্ষেত্রে ৭৮৯৯০ টাকা থেকে ৮৫ হাজার ৯০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে।
এমিরেটস এয়ারলাইন্সঃ বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি ইন্দোনেশিয়া যান, সেই ক্ষেত্রে ৮৯ হাজার ৬৫০ টাকা থেকে ১ লক্ষ ৪০ হাজার ৭০০ টাকা খরচ হবে।
থাই এয়ারওয়েজঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি ইন্দোনেশিয়া যান সে ক্ষেত্রে খরচ হবেন। ৫৬ হাজার ৫০০ থেকে ৬৭ হাজার ৫৯০ টাকার মত।
কাতার এয়ারওয়েজঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান, সে ক্ষেত্রে খরচ হবে ৭৬ হাজার ৯৮০ টাকা থেকে শুরু করে ৮৮ হাজার ৪৫০ টাকা খরচ হতে পারে।
আমাদের শেষ কথাঃ
পরিশেষে বলা যায় যে যদি আপনি ইন্দোনেশিয়ায় যেতে চান, তাহলে সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন উপায়ে যাওয়া যেতে পারে। তবে সবচাইতে ভালো উপায় হলো বিভিন্ন বিশ্বস্ত এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া যেতে পারে। তাই বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে আশা করি বুঝতে পেরেছেন। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url