সৌদি আরবে কাজের বেতন কত ও ভিসা খরচ সম্পর্কে জানুন

অনেকে জানতে চায় যে, সৌদি আরবে কাজের বেতন কত? সম্পর্কে তবে বিভিন্ন ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে বেতন কাঠামো। তাই এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, সৌদি আরব গেলে আপনি কত টাকা বেতন পাবেন সে সম্পর্কে জানা যাক।
ছবি
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক লোক সৌদি কাজের জন্য যায় কিন্তু কাজের ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে বেতন। এজন্য যার কাজের অভিজ্ঞতা আছে সে বেতন বেশি পাবে। তাই সৌদি আরবে কাজের বেতন কত? সম্পর্কে জানতে পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃসৌদি আরবে কাজের বেতন কত ও ভিসা খরচ সম্পর্কে জানুন

সৌদি আরবের ভিসা কত প্রকার

সৌদি আরবের বিভিন্ন ধরনের ভিসা হয়ে থাকে, তাই সৌদি আরবের ভিসা কত প্রকার? সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। সৌদি আরবের ভিসার ক্যাটাগরি সম্পর্কে নিম্নে উল্লেখ করা হলো,
  • হজের জন্য ভিসা
  • টুরিস্ট বা ভিজিট করার জন্য
  • ব্যবসা-বাণিজ্য করতে ভিসা
  • ফ্রি ভিসা দিয়ে থাকে
  • স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে পারেন
  • কোম্পানি ভিসায় কাজ করতে পারবেন।
কাজের ভিসার আবার বিভিন্ন ধরনের আছে যেমন আমেল, মঞ্জিল, আমেল আইদি, মাজরা ভিসা এই ধরনের ভিসা রয়েছে।

সৌদি আরবে কাজের বেতন কত

সৌদি আরবে গিয়ে আপনি অনেক ধরনের কাজ করতে পারেন। সে অনুযায়ী বেতন পাবেন, তাই সৌদি আরবে কাজের বেতন কত? সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো।

কোম্পানি ভিসা বেতনঃ সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বেতন নির্ভর করবে, কোম্পানির কাজের ধরনের উপড়। কেননা সৌদি আরবের বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি আছে, বিভিন্ন কোম্পানি ভিন্ন রকমের বেতন দিয়ে থাকেন। তবে সর্বনিম্ন কোম্পানিগুলো বেতন দিয়ে থাকে, সাধারণত ৪৮ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৮০ হাজার টাকার মত বেতন দিয়ে থাকে।

ক্লিনার ভিসার বেতনঃ সৌদি আরবের একজন ক্লিনার এর বেতন কি পরিমান হতে পারে তা নির্ভর করে। বিভিন্ন ধরনের অফিস আদালত বা বিভিন্ন কোম্পানির ওপর ভিত্তি করে যেমন অফিস ক্লিনার, রোড ক্লিনার, বাসা বাড়ি ক্লিনার, মসজিদ ক্লিনার ও হাসপাতালের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা যে কাজ করে থাকে।

এগুলোর মধ্যে কাজগুলো দেখতে প্রায় একই রকম তবে এই বিভিন্ন কাজের বেতন বিভিন্ন রকম হয়। তবে সৌদি আরবের ক্লিনার ভিসার বেতন সাধারণত দিয়ে থাকে ৪৫ হাজার টাকা থেকে ৭৫ হাজার টাকা মত। তাই ক্লিনার হিসেবে যারা কাজ করতে যেতে চান তারা মোটামুটি ধারণা নিতে পারেন, এরকম বেতন হতে পারে।
সর্বনিম্ন বেতন কতঃ সৌদি আরবে সর্বনিম্ন বেতন সাধারণত উপরোক্ত দুটি বিষয়ে কাজের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কাজের উপর নির্ভর করে বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি উচ্চ ধরনের কাজ করে থাকেন, সেক্ষেত্রে বেতন বেশি হবে। এছাড়া আরো কাজের ওপর ভিত্তি করেই বেতন কমবেশি হয়ে থাকে।

যেমন অনেকে বিভিন্ন ধরনের চাকরি করতে যায় আবার কেউ কৃষিকাজ করেন। কেউ কনস্ট্রাকশনের কাজ করেন, কেউ ইঞ্জিনিয়ারিং কাজ করেন ইত্যাদি ধরনের পেশায় কাজ করে থাকে। অতএব এই ধরনের কাজগুলোর আলাদা হয়ে থাকে।

যাইহোক গড়ে একটা সর্বনিম্ন বেতন যেটা ধারণা করা হয়ে থাকে। তা হল ৪৫ হাজার টাকা থেকে ৫৫ হাজার টাকার মত। সৌদি আরব বেতন দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আবার আরো কিছু টাকা হয়তো কম বেশি হতে পারে। তবে সাধারণত এরকমই সর্বনিম্ন বেতন দিয়ে থাকে।

সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে

অনেকে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে চান কিন্তু জানেন না যে, সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে? চলুন, সৌদি আরব যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে। সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা যাক।
ছবি
সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে। সেটা নির্ভর করে ভিসার ক্যাটাগরির উপর আপনি যে ধরনের ভিসা যাবেন। সেই অনুযায়ী টাকা খরচ হবে সৌদি আরবে ভিসা সংগ্রহ করার জন্য ১৫০০ থেকে ২৫০০ রিয়াল খরচ হয়ে যায়।

আর যদি আপনি এজেন্ট এর মাধ্যমে ভিসা করতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার ৭০০০ থেকে ১০০০০ রিয়াল পর্যন্ত খরচ হতে পারে। যা বাংলাদেশি টাকায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে। শুধুমাত্র ভিসার দাম ৪৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়। চলুন, কোন ভিসার খরচ কত সে সম্পর্কে জানা যাক।

ফ্যামিলি ভিজিট ভিসাঃ ফ্যামিলি ভিসার জন্য আপনি তিন মাসের মেয়াদে সৌদি আরব যাওয়ার অনুমতি পাবেন অর্থাৎ ফ্যামিলি ভিসার মেয়াদ হবে তিন মাস। আপনি যদি ফ্যামিলি ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে চান সে ক্ষেত্রে খরচ হবে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার খরচ হতে পারে।

কোম্পানি ভিসাঃ কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে যদি আপনি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার বাংলাদেশী টাকায় খরচ হবে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ৬ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে।

কাজের ভিসাঃ আপনি কাজের জন্য যদি সৌদি আরব যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার কাজের ভিসা খরচ হতে পারে। আনুমানিক বাংলাদেশি টাকায় ৫ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা লাগতে পারে।

বিজনেস ভিসাঃ বিজনেস ভিসা নিয়ে যদি আপনি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যান, সে ক্ষেত্রে আপনার সবচেয়ে বেশি টাকা খরচ হতে পারে। যদি আপনার বিজনেস ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে খরচ হবে ১৮ লক্ষ টাকা থেকে ২২ লাখ টাকার লাগতে পারে।

আলিম ভিসাঃ আলিম ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে যারা সৌদি আরবে যায় তাদের খরচ হতে পারে ৮০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা মধ্যেই হয়ে যাবে।

হজ ভিসাঃ যারা হজ করার জন্য হজ্জ ভিসা করতে চান, তাদের সৌদি আরব যাওয়ার জন্য যে খরচ হতে পারে। তবে হজের জন্য দুই ধরনের হাজার ভিসা আছে। একটি হলো ওমরা হজ অপরপক্ষে সরাসরি হজ। আপনারা জানেন যে ওমরা হজের জন্য বেশি টাকা খরচ হয় না।

বড় হজ করার জন্য অনেক টাকা লাগে, ওমরা হজের জন্য বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যাওয়ার জন্য খরচ হয়। আশি হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার লাগে। আর বড় হজ করার জন্য বাংলাদেশি টাকায় ৫ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়।

টুরিস্ট ভিসাঃ টুরিস্ট ভিসার নিয়ে যদি বাংলাদেশে থেকে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ টাকা খরচ লাগবে, তবে কম বেশি হতে পারে।

সৌদি আরব ভিসা আবেদন

সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করা লাগবে, সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই সৌদি আরব ভিসা আবেদন কিভাবে করা যাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করা লাগে, তবে আপনাকে অবশ্যই মেডিকেলে পরীক্ষায় পাশ করা লাগবে। এরপর আপনার ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিতে পারবেন। তারপর আপনি অনলাইনের মাধ্যমে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ব্যবহার করে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করতে পারেন।

সৌদি আরব সৌদি আরব দেশে যাওয়ার জন্য আবেদন করার প্রথমে আপনাকে সৌদি আরবের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ksavisa.sa ভিজিট করা লাগবে।

এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর প্রথমে আপনার নিজের একাউন্ট তৈরি করতে হবে। তারপর আপনি আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন। অভিজ্ঞ কোন মানুষের সহযোগিতা নিতে পারেন আবেদনটি করার জন্য এক্ষেত্রে আপনার কাজটি অনেক সহজ হবে।
এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভিজিট করার পর আপনি হোম পেজে একটি বক্স দেখতে পাবেন। আপনার উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসা ক্যাটাগরি সিলেট করতে হবে, কাজের জন্য যদি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে "Work" সিলেক্ট করতে হবে।

ভিসা ক্যাটাগর অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন ফরম ভিন্ন রকম হতে পারে। আপনার ভিসা ক্যাটাগরী অনুযায়ী সঠিকভাবে সবকিছু পূরণ করতে হবে।

তারপর আপনাকে ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ করা লাগবে।

আপনার ভিসা আবেদনটি সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ যাচাই বাছাই করবে। সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং হতে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে। এই সময় আপনাকে অপেক্ষা করা লাগবে, এ সময় আপনি আরবি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করে নিবেন।

সৌদি আরব যেতে কি কি লাগে

সৌদি আরব যাওয়ার জন্য যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন তা জানা দরকার। তাই সৌদি আরব যেতে কি কি লাগে? সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে নিম্নে বর্ণনা করা হলো।
  • আপনার নিজস্ব পাসপোর্ট লাগবে সর্বনিম্ন ছয় মাস মেয়াদ হতে হবে।
  • আবেদন কার্ড বা আইডি কার্ড থাকতে হবে।
  • পার্সোনাল আইডেন্টিটি ডকুমেন্টস বা টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  • সৌদি ভিসার অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করা লাগবে
  • সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি লাগবে
  • মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট প্রয়োজন
  • ভিসা স্পন্সর কারীর আকামার ফটোকপি লাগবে
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন এর সার্টিফিকেট প্রয়োজন
  • ভিসার ফি বাবদ তার জমা করা টাকার রশিদ লাগবে।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন

ইতিপূর্বে আমরা জেনেছি সৌদি আরবে কাজের বেতন কত? এখন সৌদি যাওয়ার জন্য কোম্পানি ভিসা কিভাবে আবেদন করা যাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বলা হয়ে থাকে একটি কর্মসংস্থানের ভিসা সৌদি আরব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বিদেশী কর্মীদের জন্য আবেদন লাগে। এই ভিসার মাধ্যমে একজন বিদেশী কর্মী সৌদি আরবে বসবাস করার অনুমতি পায়।

বাংলাদেশ থেকে যারা সৌদি আরবে কাজ করার জন্য যেতে চাচ্ছেন তারা ভালো বেতন পাওয়ার জন্য অবশ্যই কোম্পানিতে যাওয়াই উত্তম হবে। এজন্য আপনি ভালো বেতন থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা কোম্পানির মাধ্যমে গেলে ভালো হবে। আপনার সুবিধার্থে সৌদি আরবের কয়েকটি ভালো কোম্পানির নাম নিচে দেওয়া হল;

সৌদি আরামকোঃ বিশ্বের মধ্যে বড় তেল ও গ্যাস কোম্পানি গুলোর মধ্যে অন্যতম এটি। এখানে বাংলাদেশ কর্মীদের জন্য প্রকৌশলী, প্রকল্প ব্যবস্থাপক, পরিবেশবিদ ও রসায়ন রসায়নবিদ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, শ্রমিক পদে বিভিন্ন চাকরি সুযোগ দিয়ে থাকে।
আল ইমামা কোম্পানীঃ আল ইমামা কোম্পানি সৌদি আরবের মধ্যে অত্যন্ত স্বনামধন্য কোম্পানি। বিভিন্ন ধরনের প্রকৌশলী ও নির্মাণ কাজ করে থাকেন। এই কোম্পানিতে বাংলাদেশ কর্মী দের ক্ষেত্রে চাকরি সুযোগ আছে। কোম্পানিতে বিভিন্ন পদে লোকজন নিয়োগ দিয়ে থাকে, যেমন প্রকৌশলী শ্রমিক কারিগরি কর্মী, অফিস সহায়ক এছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের পদে লোক নেয়।

সাবিকঃ এটি একটি বৃহত্তম বিদ্যুৎ কোম্পানি এই কোম্পানিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের করবে কাজ করে থাকে। বিশেষ করে প্রকৌশলী, প্রকল্প ব্যবস্থাপক, পরিবেশবিদ, রসায়নবিদ, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বিভিন্ন ধরনের চাকরির সুযোগ আছে।

জাজরা ইন্টারন্যাশনালঃ সৌদি আরবের আরও একটি বিখ্যাত কোম্পানি। এটি মূলত ঔষধ কোম্পানি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি এখানে বাংলাদেশের কর্মীরা বিভিন্ন ধরনের চাকরি করে থাকে। যেমন ফার্মাসিস্ট মেডিকেল টেকনিশিয়ান, ল্যাব টেকনিশিয়ান এবং শ্রমিকদের জব দিয়ে থাকে।

আল ফাউজান গ্রুপঃ সৌদি আরবের অনেক সনামধন্য একটি কোম্পানির বাংলাদেশের লোকদেরকে অনেক চাকরি দিয়ে থাকে।

আল রুয়াইদ ইন্ডাস্ট্রি গ্রুপঃ সৌদি আরবের অন্যতম একটি প্রকৌশলী ও নির্মাণ কাজ করে থাকে। এ ধরনের কোম্পানি এটি বিভিন্ন ধরনের ইন্ডাস্ট্রি গ্রুপে বাংলাদেশের কর্মীদেরকে প্রকৌশলী শ্রমিক এবং অন্যান্য পদে চাকরির সুযোগ দিয়ে থাকে।

আমাদের শেষ কথাঃ

পরিশেষে বলা যায় যে সৌদি আরবের বিভিন্ন ধরনের কাজের উদ্দেশ্যে মানুষ যায়। তাদের বেতন কাঠামো বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, এটা মূলত ভিসার ক্যাটাগরির নির্ভর করে। তাই সৌদি আরবে কাজের বেতন কত? জানা প্রয়োজন। তাই আজকের এই আর্টিকেলে এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। আশা করি আপনার উপকার হবে, পোস্টটা ভাল লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪