পড়াশোনার পাশাপাশি স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং
অনেকে পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করতে চায়, তাই স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন, ছাত্র অবস্থায় কি কাজগুলো করলে ইনকাম করতে পারবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আপনি যদি পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনাকে যেকোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। তাই স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃপড়াশোনার পাশাপাশি স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
ঘরে বসে অনলাইনে মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে চান, মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলো;
এসইও এক্সপার্টঃ অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করতে চাইলে ভালো একটি সেক্টরে আপনি কাজ করতে পারেন। তার মধ্যে অন্যতম হলো SEO এর কাজ করা, তাই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এই কাজটি শিখতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, একজন এসইও এক্সপার্টের দায়িত্ব হল; এমন কিছু কিওয়ার্ড খোঁজা বা বের করা যা কোম্পানি বা ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটের র্যাঙ্ক বাড়াতে পারবেন। বর্তমানে এর মাধ্যমে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
ভিডিও এডিটিংঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম একটি পার্ট হিসেবে ধরে নেওয়া যায়, ভিডিও এডিটিং এর কাজ বহু কোম্পানি বা এজেন্সি তাদের প্রচারণার জন্য সৃজনশীল ভিডিও তৈরি করতে চায়।
তাই আপনার যদি ভিডিও এডিটিং এর কাজ ভালো জানেন এবং অভিজ্ঞতা থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি শর্ট ভিডিও করতে পারেন। এর মাধ্যমে একটি কোম্পানির পণ্যকে প্রমোশন করা যাবে। তাই এর মাধ্যমে আপনি কাজ করতে পারবেন, এই ভিডিও এডিটিং এর গুরুত্ব আছে।
ট্রাভেল রিভিউঃ আপনি যদি ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করেন, সেক্ষেত্রে ট্রাভেল রিভিউ এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। আপনার কোন ওয়েবপেজ বা ট্রাভেল ব্লগ যদি থাকে, এর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বিশেষ করে ট্রাভেলিং সংক্রান্ত বিষয়ে বহু মানুষ দেখতে বা শুনতে পছন্দ করে। এ ধরনের পোস্ট পড়তে ভালো লাগে, তাই পেশাকে কাজে লাগিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এক্সপার্টঃ বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় ব্যয় করে থাকে। তাই এখন বিজ্ঞাপন গুলো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচার করা হয়। এর কারণে বহু সংখ্যক জনগণের কাছে পৌঁছাতে সহজ হয়।
একজন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ হিসেবে আপনি কাজ করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ার সঠিক বিজ্ঞাপন জন্য যে সঠিক বিবরণ সন্ধান বা প্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন পোস্ট করা লাগে, তাই এই কাজটি আপনি করতে পারবেন।
অনলাইন টিচিংঃ আপনি যদি শিক্ষকতা পেশাকে পছন্দ করেন এবং ভালোবেসে থাকেন, ছাত্র পড়াতে ভালো লাগে। সেক্ষেত্রে আপনি ঘরে বসেও অনলাইনে টিচিং পেশা নিতে পারেন। এজন্য প্রয়োজন হবে ভালো ইন্টারনেট সংযোগ, বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান থাকা লাগবে।
সঠিক যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে। একজন দক্ষ অনলাইন শিক্ষক হয়ে উঠতে হবে, এখানে আপনার বেশি অর্থ বিনিয়োগ করার প্রয়োজন হবে না। এমনকি আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি করতে পারবেন।
গ্রাফিক ডিজাইনিংঃ একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার সাধারণত বিভিন্ন ধরনের প্রচারমূলক প্ল্যাটফর্মের জন্য পোস্টার ও বিজ্ঞাপন তৈরি করে থাকে। সৃজনশীলতা কম্পিউটারের দক্ষতা থাকতে হবে ডিজাইনিং এর প্রতি আগ্রহ থাকলেই এই পেশার সাথে যুক্ত হবেন। এই কাজটি যদি পছন্দ করেন বা অনলাইনে কাজ করে অথবা অফলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করা যেতে পারে।
অনলাইন মেন্টরঃ বর্তমানে যে কোন বিষয়ে পরামর্শ এখন বিভিন্ন জন অনলাইনের মাধ্যমে কনসালটেন্সিং করে থাকে। মানুষের ব্যস্ততার কারণে সময়ের অভাবে কারণে তারা মানুষের নিকট পিছনে পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট না করে, অনলাইনের মাধ্যমে তারা জানার জন্য সার্চ করে থাকে এবং পরামর্শ নিয়ে থাকে।
বেশিরভাগ মানুষ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ নিয়ে থাকে এবং অর্থ বাঁচানোর জন্য অনলাইনে সার্চ করে, এর মাধ্যমে অনলাইনে উপার্জন করতে পারবেন।
স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং
পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র অবস্থায় অনেকে ইনকাম করতে চায়, তাই স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। নিম্নে ছাত্র অবস্থায় যে কাজগুলো করলে আপনি ইনকাম করতে পারেন সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো;
ফাইবার ওয়েবসাইটঃ এটি আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট যার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইনে ইনকামের জন্য ফাইবার ওয়েবসাইট অনেক জনপ্রিয়। এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করা যেতে পারে।
এটি একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজগুলো করে ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি লোগো ডিজাইন এর কাজ জানেন সে ক্ষেত্রে এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ফাইবারের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজঃ ফ্রিল্যান্সিং এর অন্যতম কাজগুলোর মধ্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর। যারা লেখালেখি করতে পছন্দ করেন এবং অনেক ভালো দক্ষতা আছে। তারা এই কন্টেন রাইটিং এর কাজটা করে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য ভালো টপিক সম্পর্কে জানতে হবে এবং সেই সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে লিখতে পারেন।
আপনি কনটেন্ট লিখে সেটা এসিও করে ওয়েব সাইটে পাবলিস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি অন্য কারো ওয়েবসাইট লিখেও ইনকাম করতে পারবেন আবার নিজেও যদি ওয়েবসাইট খুলে সেখানে পোস্ট পাবলিশ করতে থাকেন। তাহলে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমেও আয় করা যেতে পারে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ বিভিন্ন কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন লোকজনকে হায়ার করে থাকে বা কমিশন দিয়ে থাকে। মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ হল আপনি অন্য কারো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলো অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করে দিতে বা প্রচারণা করেন, তাহলে সেখান থেকে আপনাকে কমিশন দেবে।
তাছাড়া আপনার সেই প্রোডাক্টগুলো বা সার্ভিস গুলো সম্পর্কে আপনার বন্ধুদের সাথে বা ইন্টারনেটে শেয়ার করতে পারেন। এজন্য প্রোডাক্টগুলো প্রচার করলে এবং বিক্রি যদি হয় সেখান থেকে আপনি অর্থ ইনকাম করতে পারবেন। আবার অন্যদের পছন্দের জিনিস খুঁজে দিয়ে সেখান থেকে আয় করা যেতে পারে।
অনলাইন টিউটর হিসাবে কাজ করাঃ যারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষকতা করতে পছন্দ করেন। তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও কনফারেন্সিং অনলাইন এর মাধ্যমে বা শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রী পড়াতে পারেন। তাই যারা অনলাইনে ভিত্তিক ক্লাস নিয়ে থাকে এবং এর ভিত্তিতে টাকা ইনকাম করা যেতে পারে।
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেঃ ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেও ঘরে বসে ইনকাম করা যেতে পারে। আপনি যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলেন সেখানে ভালোভাবে ভিডিওগুলো পাবলিস্ট করতে পারেন। আপনার চ্যানেলে ভালো সাবস্ক্রাইব হলে।
এবং বিভিন্ন মাধ্যমে নিজেরই ইউটিউব চ্যানেলের প্রচার করে ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া বর্তমান স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে সবাই ঘরে বসে এখন ইউটিউবে চ্যানেল খুলে বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে।
ছবি বিক্রি করেঃ অনেকে ছবি তুলতে পছন্দ করে এবং প্রফেশনাল ভাবে ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করে। তাই ইন্টারনেটে বর্তমানে প্রচুর ওয়েবসাইট আছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নিজের ছবি তোলা সেগুলো বিক্রি করে দিতে পারেন।
এভাবে আপনি ছবি তুলে অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করে ছাত্র অবস্থায় অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে আপনার ধৈর্য ধারণ করতে হবে। ছবিগুলো কোয়ালিটি ফুল হতে হবে এবং ছবি ভালোভাবে তুলতে হবে।
ফ্রি টাকা ইনকাম করার অ্যাপস
অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার অন্যতম মাধ্যম হলো বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করা। তাই ফ্রি টাকা ইনকাম করার অ্যাপস সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। নিম্নে এ সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো;
FanFare: ফ্রি টাকা ইনকাম করার জন্য আপনি এই অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারেন। ঘরে বসে আপনি এখান থেকে ফ্রি ভাবে ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপস থেকে কিভাবে আসলে ইনকাম করা যায় চলুন জেনে নেওয়া যাক। এই অ্যাপ থেকে ইনকাম করতে হলে প্রথমে আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে আপনি ইন্সটল করা লাগবে।
তারপর আপনার জিমেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনআপ করার পরে ক্যামেরা আইকনে ক্লিক করে আপনার ফোনের ক্যামেরাটি অন করতে হবে। তারপর হাতের কাছে থাকার যে কোন একটি ব্র্যান্ড বা কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো ভিডিও করে আপলোড করে দিবেন।
আপনার তৈরি করা ভিডিও আপলোডের পরে, এই অ্যাপ ভিডিওগুলো রিভিউ করবে এবং এপ্রুভ করলে আপনার একাউন্টে পয়েন্ট যোগ হবে। এখন আপনি চাইলে যে পয়েন্টগুলো যোগ হয়েছে, সেই পয়েন্টগুলো দিয়ে এই অ্যাপ থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য যেমন জামা কাপড় জুয়েলারি প্রসাধনী ইত্যাদি কিনে নিতে পারবেন।
এই পণ্যগুলো তারা সরাসরি ডেলিভারি দিয়ে থাকে, যদি এখান থেকে আপনি নগদ অর্থ পাবেন না কিন্তু তারপরেও আপনি পরোক্ষভাবে ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপটি মূলত কেনাকাটার বিশ্বাস্ত ওয়েবসাইট।
টেলিগ্রামঃ টেলিগ্রাম ফেসবুকের মতই কাজ করে থাকে এবং অনেক জনপ্রিয়। সারা বিশ্ব এটা অনেক মানুষই ব্যবহার করে, তাই আপনি টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপসটি ইন্সটল করা লাগবে। তারপরে এখানে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, চ্যানেল তৈরি করা লাগবে।
তবে টেলিগ্রামে ইউটিউব এর মত ভিডিও আপলোড করা লাগে না। এর কাজ হলো আপনি চ্যানেলটা তৈরি করবেন, মানুষ এড করবেন। টেলিগ্রাম চ্যানেল ফেসবুক গ্রুপের মতোই, আপনি যদি ৫০০ থেকে ১০০০ মানুষ একটিভ করতে পারেন। তাহলে এই টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে।
আপনি চাইলে নিজস্ব টেলিগ্রাম চ্যানেল তৈরি করতে পারেন এবং ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যেতে পারে। টেলিগ্রামে এমন কিছু গ্রুপ আছে যেখানে আপনি ইউটিউব সাবস্ক্রাইব লাইক শেয়ার ইত্যাদির মাধ্যমে ইনকাম করা যেতে পারে।
টিক টকঃ টিকটক একটি জনপ্রিয় অ্যাপস যার মাধ্যমে ইনকাম করা যেতে পারে। যারা এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন,অবশ্যই অ্যাপটি ইন্সটল করছেন বা এর ভিডিও গুলো দেখেন।
আমরা সকলেই জানি টিকটক শুধুমাত্র ইন্টারটেইনমেন্ট করে থাকে কিন্তু সাম্প্রতিক এই কোম্পানি ব্যবহারকারী দেরকে ইনকামের ব্যবস্থা করে দিয়েছে।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায় জেনে নিন
এখন থেকে কেউ চাইলে টিকটকের পার্টনার প্রোগ্রাম যোগ হয়ে টিকটক থেকে ইনকাম করা যেতে পারে। টিকটক এর মাধ্যমে যেভাবে ইনকাম করা যায়, তাহল;
প্রথমে আপনার গুগল প্লে স্টোর থেকে আপনার মোবাইলে টিকটক অ্যাপসটি ইন্সটল করা লাগবে। এরপরে সেটি ওপেন করে আপনার জিমেইল বা নাম্বার দিয়ে একাউন্টে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
ফেসবুক পেজের মতো একইভাবে আপনি টিকটক ভিডিও গুলো আপলোড করতে থাকবেন। একই ভিডিও ফেসবুক পেজে আপলোড করা যেতে পারে। টিকটকে সাধারণত এক মিনিটের ভিডিওগুলোই বেশি আপলোড করে থাকে এবং ভালো ভিউ হয়।
যেহেতু টিকটক একটি শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম, তাই শর্ট ভিডিও গুলা আপলোড করার চেষ্টা করবেন। এরপরে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে হবে, তারপর মনিটাইজেশন হয়ে গেলে টিকটক থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি টিকটক যে কোন ব্যান্ড বা কোম্পানির পণ্য রেফার করেও আয় করতে পারেন।
শাটার স্টকঃ এতক্ষণে আমরা জেনেছি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে। যদি ছবি বা সেলফি তুলে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, ভালো ছবি যদি হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি শাটার স্টক কন্ট্রিবিউটর ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার মোবাইল দিয়ে ছবি তুলে ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করে প্রতি মাসে থেকে ২০ হাজার টাকার মতো ইনকাম করতে পারবেন।
শাটার স্টক কন্ট্রিবিউটর ব্যবহার করে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যাবে। প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে সাটার স্টক কনট্রিবিউটর অ্যাপটি ইন্সটল করা লাগবে। তারপরে ফেসবুক অথবা জিমেইল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার পরে প্রোফাইলে ১০০% কমপ্লিট করতে হবে। এরপর আপনার মোবাইল দিয়ে ভালো করে ছবি তুলে ছবিগুলো ক্রমান্বয়ে সাটার স্টক কনট্রিবিউটর অ্যাপস এর ভিতর আপলোড করা লাগবে।
এই আপলোডকৃত ছবিগুলো শাটার স্টক কন্ট্রোভেটর টিম রিভিউ করবে। রিভিউ করার পরে যদি আপলোড করে তাহলে সেই ছবিগুলোর মাধ্যমে তারা শার্টের স্টক ওয়েবসাইটে প্রকাশ করলে, যদি কোন ব্যক্তি আপনার এই ওয়েবসাইটে ঢুকে ছবিগুলো আপলোড করে।
তাহলেই আপনি সেখান থেকে ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। একই সাথে যদি কেউ আপনার ছবিগুলো ক্রয় করে তাহলে আপনি মোটা অংকের টাকা পেতে পারেন।
দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম App
এতক্ষণে আমরা আলোচনা করেছি স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে। চলুন এখন জানবো এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। নিম্নে সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হল,
Mcent App: এটা মূলত মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন যা ব্যবহার কারী টাকা ইনকাম করতে পারে, আপনার স্মার্টফোন থেকে এই অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে। এরপরে অ্যাকাউন্টটা খুলতে হবে এরপর আপনি বিভিন্ন অফার বা ট্যাস্ক যদি দেয় সেই ক্ষেত্রে আপনি সেগুলো পূরণ করবেন।
আপনি একটি অ্যাপ ডাউনলোড করবেন সেটা ব্যবহার করার জন্য অথবা আপনি কিছু ভিউজ দিতে পারেন অফার পূর্ণ হলে মোবাইল ব্যালেন্স বা টাকা ইনকাম শুরু হবে। এছাড়া আপনার বন্ধু-বান্ধব দেরকে এই অ্যাপটি ইন্সটল এবং অফারটা পূর্ণ করার জন্য বলতে পারেন।
Slidejoy App: এটি স্মার্টফোনের লক স্ক্রিনে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। প্রথমে আপনার স্মার্টফোনে এই অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করা লাগবে আপনার একাউন্ট সেট করতে হবে। প্রোফাইল সেটিং অনুযায়ী নিচে বিজ্ঞাপন গুলো দেখতে পারবেন।
সেগুলো নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি সেট করা লাগবে। অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করার পর আপনার স্মার্ট ফোন নাম্বার লক স্ক্রিন দেখা যাবে। সেখানে বিজ্ঞাপনের দেখতে পারবেন, প্রতিদিন আপনি এই বিজ্ঞাপন গুলো দেখলে কিছু পয়েন্ট যোগ হবে।
আপনি একেবারে অনেকগুলো বিজ্ঞাপন যদি দেখতে পারেন, তাহলে অনেকগুলো পয়েন্ট করতে পারবেন। এই পয়েন্ট গুলো আপনি টাকা বা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করতে পারেন। এই অ্যাপসটি সহজে ব্যবহার করতে করা যেতে পারে।
Alamy App: এই অ্যাপটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এই অ্যাপ যা ছবি বিক্রি করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে থাকে। এই সাইটে আপনি নিজের তৈরি করা ছবি বা ভিডিও আপলোড করে মানুষকে কেনাকাটা করার জন্য উৎসাহিত করতে পারেন। নিম্নলিখিত ধাপ অনুসরণ করেই আপনি এখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে এই অ্যাকাউন্ট তৈরি করা লাগবে, তার জন্য আপনাকে ওয়েব সাইটে যেতে হবে এবং নিবন্ধন করা লাগবে।
ছবি আপলোড করতে হবে অথবা ভিডিও অনলাইনে আপলোড করবেন। তাছাড়া মানচিত্র, ল্যান্ডস্কোপ, ব্যক্তির, খাদ্য প্রকৃতি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপনার ছবি তৈরি করতে পারেন। আপনি ছবির নিশ্চিত করার জন্য অভিজ্ঞ এবং আকর্ষণীয় হওয়া লাগবে।
আপনার ছবি বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের কাছে বিক্রি করা যাবে। যদি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আপনার ছবি ব্যবহার করতে চায়, সেক্ষেত্রে তাদের খুঁজে পাওয়ার জন্য এই Alamy সাইটে অনুসন্ধান করা লাগবে।
যখন আপনার ছবি বিক্রি হয়ে যাবে তখন আপনি আপনার এই অ্যাপস এর একাউন্টে টাকা চলে যাবে। আপনি প্রতি বিক্রয়ের জন্য আপনার মূল্যের কিছু অংশ পাবেন এবং কিছু অংশ এই ওয়েবসাইটের মালিক রেখে দিবে।
Survey and task app: এ্যাপসটির মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন সার্ভের কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন গবেষণামূলক কাজও করা যেতে পারে। আপনি চাইলে আপনার স্মার্ট ফোন বা ট্যাবলেট দিয়ে সার্ভে বা ট্যাস্ক পূরণ করে ইনকাম করা যেতে পারে।
সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ গুলোর মধ্যে এটি একটি, ইন্সটল করা হলে একাউন্ট তৈরি করা লাগবে এবং প্রোফাইল সেটিং সম্পন্ন করা লাগবে। অ্যাপটি বিভিন্ন ধরনের সার্ভে এবং ট্যাস্ক এর কাজ করতে পারেন। তাছাড়া বিভিন্ন ইভেন্ট গবেষণা প্রকল্প বা অন্যান্য কাজও করা যেতে পারে। যার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Meesho App: এটা একটি বিক্রয় apps যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি এটি ব্যবহার করে ইনকাম করবেন তা নিম্নে উল্লেখ করা হবে
ইন্সটল করা লাগবে, রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এরপর আপনার নাম ঠিকানা ইমেইল ইত্যাদি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
এই অ্যাপটির মাঝে বিভিন্ন ক্যাটাগরি পণ্য আছে আপনি পছন্দের মত বাছাই করে তা আপনার বিভিন্ন জায়গায় রেখে দিতে পারেন।
আপনি আপনার পছন্দের পণ্যটির বিবরণ লিখে রাখতে পারেন, বিবরণ গুলো গুছিয়ে লিখতে পারবেন ছবি আপলোড করা যেতে পারে এবং পন্যের দাম নির্ধারণ করে দিতে পারবেন।
একবার আপনি এই পণ্যের বিবরণ সেট করে রেখে দিতে পারলে, এরপর এর লিংক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন বা সরাসরি গ্রাহকের দের কাছে এর বিজ্ঞাপনও পৌঁছে দিতে পারবেন। এটি সাধারণত আপনার পণ্যের সাম্প্রতিক সম্পর্কগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
গ্রাহকদের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে আপনি ব্যক্তিগত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা অন্যান্য প্রদত্ত অপশন গুলি ব্যবহার করার যেতে পারে।
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
আপনি যদি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে কিছু টেকনিক জানতে হবে। তাই মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে ভালো জেনে রাখতে পারেন। নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো;
আপনি অনলাইনের মাধ্যমে অথবা অফলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করবেন সে সম্পর্কে জানা দরকার। তাই বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা বাণিজ্য করা যেতে পারে।
কফি হাউসঃ কফি হাউজে অনেকে আড্ডা দিয়ে থাকে, এই ব্যবসাটা এখন অনেকটাই জমজমাট চলছে, ভবিষ্যতেও চলতে থাকবে। একটা কফি হাউজের সফলতা মূল চাবিকাঠি হল লোকেশন। যদি লোকেশন ভালো না হয়, তাহলে আপনার ব্যবসা ভালো হবে না। এই ধরনের স্থানে আপনাকে এই কফি হাউসটা দিতে হবে।
যেখানে লোকের সমাগম বেশি এবং লোকজন সবসময় এখানে আড্ডা দিয়ে থাকে। গল্প গুজব করতে থাকে তাহলে আপনার পরিবেশটা ভালো রাখতে হবে। আপনার জায়গাটাতে নিরিবিলি রাখতে হবে এবং বসে আনন্দ পায় সেরকম জায়গায় আপনাকে কফি হাউজ টা দিতে হবে।
লোকজন যেন আশেপাশে অন্য সবার চাইতে ভালো সার্ভিস পায় এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থাটা অনেক সুন্দর হবে। আপনি আলাদাভাবে যদি ইউনিক করতে পারবেন সে ক্ষেত্রে আপনার মার্কেটিং ভালো হবে এবং ইনকামও বেশি করতে পারবেন।
সাধারণত কফির ভেরিয়েন্ট অনেকগুলোই আছে তবে বেশি পরিমাণে হট কপি বা কোল্ড কপি খেয়ে থাকে। এই দুইটা কপিতে আপনি আলাদা যত্ন নিতে হবে।
রিসেলারঃ মূলত একটি পণ্য ক্রয় করার পরে সেই পণ্যকে পুনরায় যদি বিক্রি করা হয়, সেটাকে আমরা রিসেলার বলে থাকি। ড্রপ শিপিং ব্যবসার মতো এর সাথে কানেক্ট করা যেতে পারে। প্রথমে নির্দিষ্ট কোন পণ্য বেছে নেওয়া লাগবে।
পরবর্তীতে আপনার সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে এই পণ্যটি অল্প দামে ক্রয় করা যেতে পারে এবং আশেপাশে ওই স্থান বা সিলেক্ট করতে হবে, যেগুলোর চাহিদা রয়েছে। সেই পণ্যগুলো আপনাকে নিয়ে আসতে হবে।
মোবাইল এক্সেসিজ এর দোকানঃ মোবাইল এক্সেসরিজ বলতে মোবাইলের সাথে যে গুলো ব্যবহার চার্জার ইয়ারফোন, পাওয়ার ব্যাংক স্কিন প্রটেক্টর ব্যাক কভার এই সকল জিনিসগুলো যে পাইকারি মূল্যে ক্রয় করার দোকান দেওয়া যেতে পারে। সেগুলোকে মোবাইল এক্সেসরিজ দোকান বলে থাকি কিংবা অনেকেই বিভিন্ন এলাকা ভিত্তিক দোকানের সাপ্লাই দেওয়ার মাধ্যমে এটা ব্যবসা করে থাকে।
এ ধরনের প্রোডাক্টগুলো কি পরিমাণ লাভ হয় সেটা আমাদের জানা দরকার। মনে করুন একটি চার্জারের পাইকারি মূল্য ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা হতে পারে। তাহলে এটার দাম ১২০ থেকে ১৫০ টাকা বিক্রি করে। এতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা লাভ করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে পার্ট টাইম কাজ করে টাকা ইনকাম করুন
কসমেটিক্সঃ কসমেটিক মানুষ সৌন্দর্যের জন্য ব্যবহৃত করে থাকে। বিশেষ করে মেয়েরা কসমেটিক্স বেশি ব্যবহার করে থাকে। দেখা গেছে কসমেটিক্স এর দাম অন্যান্য পণ্যের চাইতে বেশি হয়।
কারণ এই কসমেটিক্স গুলোর পাইকারি মূল্য থেকে তিনগুণ বেশি দামে তারা কিনে থাকে। যেহেতু কসমেটিক্সের এমআরপি বেশি দেওয়া থাকে যার কারণে দোকানদার নিজের মতো করে কসমেটিক বিক্রি করে। বিশেষ করে বাংলাদেশের মার্কেটগুলো ইন্ডিয়া কসমেটিকের চাহিদা বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি কোন ভাবে ভারত থেকে কসমেটিক আমদানি করে নিয়ে আসতে পারেন।
বাংলাদেশে মার্কেটে যদি সাপ্লাই করেন সেক্ষেত্রে অনেক টাকা লাভ করতে পারবেন। তবে ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে বড় পরিমাণে অর্থ ইনভেস্ট করা লাগবে। কেননা কসমেটিকসের ভেরিয়েন্টগুলো অনেক বেশি হয় যার কারণে আপনার টাকা বেশি লাগবে।
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টঃ এই পেশাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যার মাধ্যমে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং এটি ভালো লাগার পেশা। এটা আসলে মূলত বিয়ের অনুষ্ঠান জন্মদিন অফিস ইভেন্ট, মিলন মেলা ফেয়ারওয়েল সহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের এই কাজগুলো করে থাকে। অর্থাৎ ম্যানেজমেন্ট টিম ভাড়া করে থাকেন।
ইভেন ম্যানেজমেন্টের জন্য ভাড়া করা হয় সে ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১৫০০০ টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। চাইলেই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ করতে সবাই পারবে না। কারণ দক্ষতা এবং ম্যানেজমেন্ট এর মত সক্ষমতা লাগবে, তাই এটা দক্ষতা না থাকলে এই কাজ করা যেতে পারবেন না।
ফাস্ট ফুড কর্নারঃ ফাস্ট ফুড কর্নার থেকেও অনেক টাকা ইনকাম করা যেতে পারে, এজন্য আপনাকে কিছু টেকনিক অবলম্বন করতে হবে।
সঠিক স্থান নির্বাচন করতে হবে যেন একটি ফাস্ট ফুড কর্নার দেওয়ার ক্ষেত্রে যে স্থানে মানুষ বেশি হয় এবং খুব অল্প সময় থাকে। ফাস্টফুড কর্নারে মানুষ এসে কুইক করে কিছু খাবার খেয়ে আবার চলে যাবে।
এক্ষেত্রে ভালো স্থান হতে পারে অফিসের পাশে, স্কুল কলেজের পাশে এবং খেলার মাঠের।পরিবেশনের ক্ষেত্রে বেশ ভালো করতে হবে পরিবেশটাও সুন্দর রাখতে খাবার স্থান পরিস্কার রাখতে হবে
আরেকটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে ফাস্ট ফুড কর্নারের খাবার গুলো দাম কম হতে হবে যেন মানুষ মানুষের নাগালের হাতে হয়। এছাড়াও দাম কমাতে গিয়ে আবার যেন মাল নষ্ট না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা জরুরী।
যাই হোক আপনি যথাযথ স্থানে এবং সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারলে ব্যবসা করে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
শেষ কথাঃ পড়াশোনার পাশাপাশি স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং
পরিশেষে বলা যেতে পারে যে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের কাজের সম্পর্কে এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি যে কোন একটি কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি এই কাজগুলোর মাধ্যমে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপরে কাজ শুরু করুন। পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url