বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত বিস্তারিত জেনে নিন
বাংলাদেশ থেকে অনেক লোক কুয়েতে যাচ্ছে কিন্তু তারা জানে না যে, বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত? তাই বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, বিমান ভাড়া কত হতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন বিমান এয়ারওয়েজ কোম্পানি আছে। যারা বিমানের মাধ্যমে সার্ভিস দিয়ে থাকে। প্রত্যেকটা কোম্পানির বিমান ভাড়া নির্ধারণ করা আছে। তাই বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত? সম্পর্কে জানতে পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত বিস্তারিত জেনে নিন
কুয়েত এয়ারলাইন্স টিকেট চেক
কুয়েত যাওয়ার জন্য আপনি যদি বিমানের টিকেট করে থাকেন, সেটা চেক করে নিতে হবে। তাই কুয়েত এয়ারলাইন্স টিকেট চেক করার জন্য ওয়েবসাইট রয়েছে। সেখানে গিয়ে আপনাকে চেক করতে হবে। নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো,
চেক করার নিয়মঃ কুয়েত এয়ারওয়েজ টিকিট চেক করবেন যেভাবে সেটা জানা দরকার। এটি একটি জাতীয় বিমান সংস্থা এবং কার্যালয় হল আল ফারয়ানিয়াহ গভমোরেট এর কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অবস্থিত হয়েছে। ১৯৫৩ সালে এটা প্রতিষ্ঠা করা হয়, বর্তমানে বিমান সংখ্যা ৩০ টির মত। পৃথিবীর ৩৪ টি ডেস্টিনেশনে ফ্লাইট পরিচালনা করে যাচ্ছে।
আপনি যদি চান, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ও কুয়েত এয়ারওয়েজ টিকিট চেক করতে পারবেন অথবা আপনি সরাসরি অনলাইনের মাধ্যমে চেক করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে ব্রাউজার ওপেন করে কুয়েত এয়ারওয়েজ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়েও এটা চেক করে নিতে পারবেন। তাহলে আপনার সময় এবং শ্রম দুইটাই কম লাগবে।
এখন কুয়েত এয়ারওয়েজ টিকিট চেক করার জন্য কিছু পদ্ধতি আছে। এজন্য আপনাকে ইন্টারনেটে সার্চ করা লাগবে হয়তোবা কোন লিংকে সার্চ করবেন। সেটা হয়তো জানা নেই, সেই সাইটটি আমাদের অনেকের জানা নেই এবং কিভাবে টিকিট চেক করব বিস্তারিতভাবে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
কুয়েত এয়ারওয়েজ ফ্লাইট এর টিকিট চেক করার জন্য আপনাকে www.kuwaitairways.com এই লিংকের মাধ্যমে আপনাকে ওয়েব সাইটে ঢুকতে হবে। এর পরে MANAGE BOOKING বাটনে ক্লিক করা লাগবে।
এর পরে Last Name এবং Booking Reference অথবা E-TICKET NUMBER দেওয়ার অপশন থাকবে। আপনার টিকিটে থাকা বুকিং রেফারেন্স বা টিকিট নাম্বার আপনার নামের শেষের অংশ এই জায়গাতে বসাতে হবে। এরপর Retrieve Booking বাটনে ক্লিক করবেন।
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করা লাগবে এরপরে আপনার টিকিটের সব তথ্য দেখতে পারবেন। কোন কারণবশত যদি টিকিটের তথ্য যদি না আসে সে ক্ষেত্রে যেখানে টিকিট কেটেছেন সেই জায়গায় যোগাযোগ করা লাগবে।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে হবে। তাই বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত? এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো,
বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আপনি যদি কুয়েত এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলো মাধ্যমে যাওয়া লাগে, সেই ক্ষেত্রে এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলো তাদের বিমানের ভাড়া কত নির্ধারণ করেছে সে সম্পর্কে আপনি ধারণা নেওয়া প্রয়োজন।
তাহলে আপনি বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যাওয়ার জন্য খরচ কত হবে তা জেনে নেওয়া উচিত। যে বাংলাদেশ থেকে কোন কোন বিমানগুলো যায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কোম্পানি মাধ্যমে যেতে পারবেন।
- কুয়েত এয়ারওয়েজ এর মাধ্যমে যাওয়া যাবে
- কাতার এয়ারওয়েজ মাধ্যমে যেতে পারবেন
- ইন্দিগো এয়ারওয়েজ যেতে পারবেন
- এয়ার আরাবিয়া যাওয়া যাবে
- শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যাওয়া যাবে
- ফ্লাই দুবাই মাধ্যমে যেতে পারেন
- গালফ এয়ার নিয়মিত যাতায়াত করে থাকে
- ওমান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যাওয়া যাবে
- সৌদি আরাবিয়ান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যেতে পারবেন।
- তুর্কি এয়ারলাইন্স যাওয়া যেতে পারে
- ইমিরেটস এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যাবেন
- সালাম এয়ারলাইন্স যাওয়া যাবে
- ইতিহাদ এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে দেওয়া যাবে।
উপরোক্ত এই এয়ারলাইন্স কোম্পানি গুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে আপনি যেতে পারবেন। এখন প্রশ্ন হল কোন কোম্পানির টিকিটের দাম কত হতে পারে। তাই বাংলাদেশ টু কুয়েত বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানির ভাড়া কি পরিমান তারা নির্ধারণ করেছে সে সম্পর্কে জানা যাক।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য এই কোম্পানির মাধ্যমে আপনি যেতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার সর্বনিম্ন ভাড়া ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ ৪০ হাজার টাকার মত খরচ হবে।
তুর্কি এয়ারলাইন্সঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য তুর্কি এয়ারলাইনসের মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ভাড়া ১ লক্ষ লক্ষ ২ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার মত খরচ হতে পারে।
শ্রীলংকান এয়ারলাইন্সঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৬৫ হাজার ৫০০ টাকার মতো খরচ হবে।
ফ্লাই দুবাইঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য আপনি দুবাই ফ্লাই এয়ারওয়েজ এর মাধ্যমে যেতে পারবেন। এতে আপনার ভাড়া ৪৫ হাজার টাকা থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো খরচ হবে।
কাতার এয়ারওয়েজঃ বিশ্বের সবচাইতে জনপ্রিয় এয়ারলাইন্স হলো কাতার এয়ারওয়েজ যা বাংলাদেশের থেকে কুয়েতে যাতায়াত করে থাকে। ৪৬ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৭৬ হাজার টাকার মতো।
কুয়েত এয়ারওয়েজঃ কুয়েত এয়ারওয়েজ মাধ্যমে যদি আপনি কুয়েতে যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া হবে ৪০ হাজার থেকে শুরু করে ৭০ হাজার টাকার মতো।
ইন্দিগো এয়ারওয়েজঃ বাংলাদেশ থেকে যদি কুয়েতে যারা এই বিমানের মাধ্যমে যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ভাড়া পড়বে ৪৪ হাজার টাকা থেকে ৫৬ হাজার টাকার মত খরচ পড়বে।
এয়ার আরাবিয়াঃ বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি এয়ার আরাবিয়া এই বিমানের মাধ্যমে যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে ৫৫ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকার মত।
গালফ এয়ারঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য গালফ এয়ার এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান, সে ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৪২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৬২ হাজার টাকা।
ওমান এয়ারলাইন্সঃ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি বাংলাদেশ থেকে যেতে যেতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার ভাড়া পড়বে ৫৬ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৭৪ হাজার টাকার মতো।
সৌদি আরাবিয়ান এয়ারলাইনসঃ আপনি যদি এই বিমানের মাধ্যমে কুয়েতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া পড়বে ৫৭ হাজার থেকে ৭৭ হাজার টাকার মত।
ইমিরেয়েটস এয়ারলাইন্সঃ আপনি যদি এই বিমান এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান সেক্ষেত্রে খরচ হবে ৪১ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৬১ হাজার টাকার মত।
সালাম এয়ারলাইন্সঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যাওয়ার জন্য এই বিমানের মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার বিমান ভাড়া হবে ৪১ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫২ হাজার টাকার মত।
ইতিহাদ এয়ারলাইন্সেরঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য আপনি এই বিমানের মাধ্যমে যেতে চান, খরচ হবে ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকার মতো।
কুয়েত টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
কুয়েত থেকে আপনি বাংলাদেশ আসলে ভাড়া কি রকম হবে তা জানা প্রয়োজন। তাই কুয়েত টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত? এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। চলুন কুয়েত থেকে বাংলাদেশে আসার জন্য কত টাকা ভাড়া হতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কুয়েত থেকে বাংলাদেশে আসার জন্য বিভিন্ন এয়ারলাইন্স আছে, তার মধ্যে তিন ধরনের টিকিট পাবেন তা হল;
- সবচেয়ে কম দামের টিকিট
- মিডিয়াম দামের টিকিট
- সবচেয়ে বেশি দামের টিকিট পাবেন।
কুয়েত টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়াঃ কুয়েত থেকে বাংলাদেশের বিমান ভাড়া কি পরিমান হবে। সেটা জানা প্রয়োজন অনেকেই কুয়েত থেকে বাংলাদেশে চলে আসেন। বিভিন্ন ধরনের বিমান রয়েছে সেগুলোর ভাড়াও পার্থক্য রয়েছে একেক কোম্পানির বিমান ভাড়া একেক রকমের হয়ে থাকে। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক কুয়েত থেকে বাংলাদেশে আসার জন্য বিমান ভাড়া কি পরিমান হতে পারে সে সম্পর্কে।
- ফ্লাই দুবাই এয়ারলাইন্স এর ভাড়া হবে ১৯২৩৪ টাকা মত
- কাতার এয়ারলাইন্স বিমানের ভাড়া ২১ হাজার ৬৫৮ টাকা
- জাজিরা এয়ারওয়েজ এর ভাড়া হবে ২৫ হাজার ৪২০ টাকা
- কুয়েত এয়ারর্স এয়ারওয়েজ এর মাধ্যমে যেতে পারেন ভাড়া হবে ২৬০৩৪ টাকা
- শ্রীলংকা এয়ারওয়েজ এই বিমানের মাধ্যমে গেলে আপনার ভাড়া পড়বে ২৯ হাজার ৮৪২ টাকা
- এয়ার আরাবিয়া এই বিমানের মাধ্যমে আসলে ভাড়া হবে ৩৬ হাজার ১৭৩ টাকা
- ইন্দিগো এয়ারওয়েস এর মাধ্যমে আসলে আপনার ভাড়া পড়বে ২০ হাজার ৯৬৪ টাকা
- গালফ এয়ারওয়েজওয়াইজের মাধ্যমে আসলে ভাড়া হবে ২১১৩৭ টাকা
- ইতিহাদ এই বিমানের মাধ্যমে যদি আসতে চান সেই ক্ষেত্রে ভাড়া হবে ২২ হাজার ৫৯৭ টাকা
- তুর্কিশ এয়ারলাইন এর মাধ্যমে বিমানের মাধ্যমে যদি আসেন সে ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ১১৬৪৫ টাকার মতো।
উপরোক্ত এই বিমানগুলোর মাধ্যমে আপনি কুয়েত থেকে বাংলাদেশে আসতে পারবেন। তবে এখানে যে বিমানের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে তা কমবেশি হতে পারে। আপনাদেরকে এটা ধারণা দেওয়া হলো মাত্র।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে
ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত? এখন জানবো কুয়েত যেতে কত টাকা লাগতে পারে। আসলে এটা নির্ভর করবে আপনি কোন ভিসার মাধ্যমে কুয়েতে যেতে চাচ্ছেন। চলুন, এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য সাধারণত আপনার খরচ হবে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকার মত। কম বেশি হতে পারে, সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান তাহলে খরচ একটু কম হয়। কারণ সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে তুলনামূলক অন্যান্য মাধ্যমে এর চাইতে কম টাকা লাগে।
আর আপনি যদি দালাল সংস্থার মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে থেকে ২ লক্ষ টাকার মত বেশি লাগবে। এছাড়া আপনার যদি আত্মীয়-স্বজন থাকে বা কোন পরিচিত লোকজন থাকে।
সেই ক্ষেত্রে গেলে আপনার খরচ কম হতে পারে। এছাড়াও অনেক এজেন্সি আছে সেই এজেন্সি গুলো বিশ্বস্ত কিনা সেটা যাচাই করে তার মাধ্যমে যেতে পারবেন।
তাছাড়া কি ধরনের কাজ করবেন তার ওপর নির্ভর করবে আপনার ভিসার খরচ। তবে অবশ্যই একটি ধারণা দেওয়া যেতে পারে আপনাদেরকে যে বাংলাদেশ যাওয়ার জন্য সাধারণত খরচ হতে পারে ৬ থেকে ৮ লাখ টাকার মত।
বর্তমানে বহুল প্রচলিত কাজের ভিসা কিংবা কোম্পানির ভিসা তাছাড়া ড্রাইভিং ভিসা ক্লিনার ভিসা রেস্টুরেন্ট ভিসা এগুলো যদি দালালের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে বেশি খরচ হবে। সরকারি মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে একটি খরচ কম হতে পারে। তবে টুরিস্ট এবং স্টুডেন্ট ভিসায় কুয়েতে গেলে অনেক টাকায় কম হবে।
- স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে খরচ হতে পারে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকার মত
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এর ক্ষেত্রে খরচ হতে পারে, ৫ থেকে ৮ লাখ টাকার মতো।
- এছাড়া যদি টুরিস্ট ভিসা এর মাধ্যমে যদি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে ১ থেকে ২ লাখ টাকা খরচ হবে।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে কি কি লাগে
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে কিছু কাগজপত্র লাগবে। তাই বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে কি কি লাগে? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানা যাক।
কুয়েতে যাওয়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন। যে সকল কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে জানা যাক।
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে, সেটা ৬ মাসের কম হওয়া যাবে না।
- জীবন বৃত্তান্ত প্রয়োজন হবে
- ভিসা আবেদন লাগবে
- সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে
- মেডিকেল রিপোর্ট এর প্রয়োজন হবে
- কাজের অনুমতি পত্র প্রয়োজন হবে
- কাজের চুক্তিপত্র দরকার
- পুলিশ ভেরিফিকেশন এর সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হবে
- শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন যদি আপনার থাকে তাহলে সার্টিফিকেট দিবেন
- কাজের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে
- কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন হবে।
- করোনা ভ্যাকসনের সার্টিফিকেট যদি থাকে তাহলে লাগবে।
উপরোক্ত কাগজগুলো অবশ্য আপনাকে সংগ্রহ করা লাগবে, এজন্য আপনি আগে থেকেই এই কাগজগুলো সংগ্রহ করে দেবেন তাহলে আপনার কোন সমস্যা হবেনা।
কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি
আপনি যদি কুয়েতে যান সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই কোন কাজের দাম বেশি সেটা জানতে হবে। তাই কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি? এ সম্পর্কে জেনে যান তাহলে কুয়েতে গেলে আপনি বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন এ সম্পর্কে জানা যাক।
বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে তাই আপনাকে সেই কাজগুলো সম্পর্কে জেনে তারপর যেতে হবে এবং কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা কেমন সেটাও জানতে হবে। তাহলে আপনি যে কোন একটি কাজের প্রতি দক্ষতা অর্জন করে যেতে পারবেন তাই আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন।
আপনি যদি বুঝতে পারেন যে কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই কাজের যে কোন একটির আপনার অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে সেই কাজের উপরে ভিসা করার চেষ্টা করবেন এবং তার দক্ষতা যদি থাকে।
তাহলে সার্টিফিকেট প্রয়োগ করলে অন্যান্য কর্মীর চাইতে অবশ্যই আপনি বেশি টাকা বেতন পাবেন। কারণ তারা অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা সম্পন্ন লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
আর আপনি যদি নতুন অবস্থায় যান, কোনো কাজ না জানেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কোন কোম্পানি আপনাকে কাজ দেবে না। তাছাড়া দক্ষতা না থাকলে আপনার কাজ পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে এবং ইনকাম করতে পারবেন না।
তাই দক্ষতা অর্জন করে তারপরে আপনি কুয়েতে যাবেন। তাহলে আপনি কাজের চাহিদা থাকবে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক আসলে কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি আছে।
- কনস্ট্রাকশনের কাজ করতে পারেন
- মেকানিকের কাজ করা যেতে পারেন
- ড্রাইভিং এর কাজ করতে পারেন
- ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ করা যেতে পারে
- শেফ এর কাজ করতে পারেন
- ক্লিনারের কাজ করা যেতে পারে
- ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করা যেতে পারে
- রাজমিস্ত্রির কাজ করতে পারেন
- শপিংমলে জব করা যেতে পারে
- কোম্পানির জব করতে পারবেন
- প্লাম্বারের কাজ করা যেতে পারে
- হোটেল রেস্টুরেন্টের কাজ করতে পারবেন।
উপরোক্ত এই কাজ গুলো কুয়েতে অনেক দাম আছে, তাই আপনি উপরোক্ত যে কোন একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করবেন। তারপরে এই অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট নিয়ে আবেদন করবেন। তখন অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন, এজন্য আপনার দক্ষতার অবশ্যই প্রয়োজন রয়েছে।
কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত
ইতিপূর্বে আমরা জেনেছি বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত? এখন জানবো বেতন সম্পর্কে তবে এটা নির্ভর করবে বিভিন্ন কাজ উপর। তারপর ভিত্তি করে বেতন নির্ধারণ করা হবে। তাই কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। নিম্ন বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো,
কুয়েতে যদি যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনি কোন কাজের ভিসা করতে চাচ্ছেন তার ওপরে নির্ভর করবে আপনার বেতন। এশিয়া মহাদেশের মধ্যে ইউরোপ দেশগুলোর মধ্যে বেতন সাধারণত কম হয়ে থাকে। তারপরও কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন বিভিন্ন কাজের উপরে নির্ভর করবে। বর্তমানে প্রাইভেট সেক্টরে সর্বনিম্ন বেতন ২৫০ ডলারের মত যা বাংলাদেশের টাকায় ২৮ হাজার টাকা এর মত হতে পারে।
সাধারণত প্রবাসীদের বেতন কম হয়ে থাকে, এদেশের সপ্তাহে সাধারণত ৪৮ ঘন্টা কাজ করতে হয়। প্রতিদিন কাজের মাঝে এক ঘন্টা বিরতি দিয়ে থাকে। দেশটিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে আর কিছু কাজের বেতন বেশি হয় আবার কিছু কাজের কিছু কাজের বেতন কম হয়ে থাকে।
বিশেষ করে যারা ক্লিনার ভিসা যাবেন তাদের বেতন খুবই কম হবে। আরব দেশে ক্লিনারের ভিসায় আসলে না যাওয়াই ভালো। এতে বেতন খুবই কম পাওয়া যায়, আপনার যদি কোন একটা কাজের অভিজ্ঞতা দক্ষতা থাকে সেই ক্ষেত্রে প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করা যেতে পারে।
তাছাড়া কোম্পানির চাকরি যদি করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে একটি নির্ধারিত স্যালারি দিবে, তাছাড়া ওভারটাইম ব্যতীত আপনি বেশি একটা ইনকাম করতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে ডিউটি করা লাগবে অনেক বেশি। তবে যদি উচ্চশিক্ষিত হতে পারেন সেই ক্ষেত্রে বা অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি বেতন বেশি পাবেন। জেনে নেওয়া যাক কোন কাজের বেতন কত,
আপনার যদি মোবাইল মেকানিক এর উপর দক্ষতা থাকে তাহলে সে কাজটি করলে আপনি মাসিক বেতন পাবেন ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা তার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা।
আপনার যদি ইলেকট্রিশিয়ানের কাজের প্রতি দক্ষতা থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনি বেতন পাবেন ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা।
গাড়ি মেকানিক এর বেতন ১ লক্ষ টাকা থেকে ২ লক্ষ টাকার মত বেতন পাওয়া যেতে পারে।
যাদের এসি টেকনিশিয়ান এর প্রতি দক্ষতা রয়েছে তারা এই কাজটি করলে মাসিক বেতন পাবেন এর ১ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকার মত বেতন পাওয়া যাবে।
আপনার যদি টেইলার্সের কাজের প্রতি দক্ষতা থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি মাসিক বেতন পাবেন ১ থেকে দেড় লক্ষ টাকা।
ড্রাইভিং কাজের প্রতিযোগিতা অভিজ্ঞতা থাকে সেই ক্ষেত্রে বেতন পাবেন ৬৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার মত।
আপনি যদি ক্লিনারে কাজের জন্য যান সে ক্ষেত্রে বেতন হবে ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা।
কনস্ট্রাকশনের কাজে যদি আপনি অথবা রাজমিস্ত্রি, পাইপ ফিটিং, ওয়েল্ডিং, রড মিস্ত্রি এর কাজ যদি জানা থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনি বেতন পাবেন ১ থেকে ২ লক্ষ টাকার মতো।
উপরোক্ত এই কাজগুলো মাধ্যমে কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে বেতন হয়তো কম বেশি হতে পারে। তাই আপনি আপনার এম্বাসি থেকে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিবেন। তাছাড়া আপনি অবশ্যই কাজের দক্ষতা অর্জন করতে না পারেন তাহলে আপনি বেশি একটা ইনকাম করতে পারবেন না।
কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত
অনেকে কোম্পানি ভিসায় যেতে পছন্দ করে তাই কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। কারণ কোম্পানি ভিসাতে গেলে আপনি তাদের নির্ধারিত বেতনে চাকরি করা লাগবে। চলুন এ সম্পর্কে জানা যাক।
বাংলাদেশের যেমন বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে কুয়েতেও তেমনি কোম্পানি থাকে। কুয়েতে ভিসার বেতনের ক্ষেত্রে নির্ধারণ করবে, কোম্পানির বৈশিষ্ট্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কুয়েতের অর্থনীতির উপর নির্ভর করবে।
সকল কোম্পানি ভিসার ক্ষেত্রে মাসিক বেতন উল্লেখ করে থাকে। তাছাড়া বেতনের সাথে বছরে ১ থেকে ২বার বোনাস দিয়ে থাকে। এছাড়াও আপনার কোম্পানির ভিসা বেতনের ক্ষেত্রে তারা চাকরির অফার লেটারে উল্লেখ করে থাকে।
সেক্ষেত্রে কুয়েতের কোম্পানিগুলোর স্বাভাবিক বেতন হতে পারে ৩৫ হাজার টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকার মতো কম বেশি হতে পারে। তবে কিছু কিছু কোম্পানি বেতন নির্ধারণ করে দেয় দেড় লক্ষ থেকে ২ লাখ টাকার মত বেতন দিয়ে থাকে। নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো,
যদি আপনি হেল্পার হিসেবে কাজের জন্য যেতে চান সেই ক্ষেত্রে বেতন ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকার মত।
কোম্পানি ভিসা যদি আপনি ডেলিভারি বয় হিসাবে যেতে চান সেক্ষেত্রে ৪৫ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকার মত বেতন পাবেন।
কোম্পানির মাধ্যমে যদি আপনি ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা কত বেতন পাবেন।
আপনি যদি কোম্পানির ড্রাইভিং বিষয়ে যদি যান সে ক্ষেত্রে বেতন পাবেন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো।
আপনি যদি কোম্পানির মাধ্যমে এসি মেকানিক এর কাজের উপর যদি যান সে ক্ষেত্রে বেতন হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মত।
এছাড়াও কোম্পানির মাধ্যমে যদি আপনি ওয়েল্ডিং এর কাজের জন্য যেতে চান সেই ক্ষেত্রে বেতন হবে ৩৫ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মত।
কোম্পানির মাধ্যমে যদি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে বেতন হবে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মত।
উপরে উল্লেখিত যে বেতন সম্পর্কে বলা হয়েছে সে সম্পর্কে হয়তো কিছু কম বেশি হতে পারে। তাই কোম্পানির ভিসা গুলোতে একটু বেতন কম হয়ে থাকে।
কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে
অনেকে প্রশ্ন করে থাকে যে কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে? সম্পর্কে জানা প্রয়োজন কারণ আপনার যদি বয়স না হয়, সে ক্ষেত্রে আপনি ভিসা করতে পারবেন না। চলুন জেনে নেওয়া যাক,
আপনি যদি কাজের ভিসার মাধ্যমে যেতে চান সেই ক্ষেত্রে একটু বেশি বয়স লাগতে পারে। তবে টুরিস্ট ভিসায় বয়সের কোন সীমাবদ্ধতা থাকবে না। কাজের ভিসার জন্য যদি আপনি কুয়েতে যেতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার বয়স হতে হবে সর্বনিম্ন২১ বছর এবং সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হওয়া লাগবে।
এক্ষেত্রে বয়সের কম বেশি হতে পারে। যদিও কুয়েতের কাজের ক্ষেত্রে অনেক সময় সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর পরে ধরা হয়ে থাকে। আপনি যদি ভিজিট ভিসায় যাওয়ার পরে কাজের ভিসায় ট্রান্সফার করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার বয়সের একটি নির্ধারিত শর্ত দিয়ে থাকবে সেটা আপনাকে পূরণ করা লাগবে।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে
অনেকে জানতে চায় যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে? এটা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন তাহলে আপনার একটি মনের ভিতর তার ধারণা থাকবে যে এই সময়ের মধ্যে আমি কুয়েতে পৌঁছাতে পারবো। চলুন জেনে নেওয়া যাক,
যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান তাদের মধ্যে অনেকেই জানতে চায় যে বাংলাদেশ কুয়েতে যাওয়ার জন্য সময় কেমন লাগতে পারে। তাই বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য সময় সম্পর্কে জেনে যাওয়াই ভালো।
কারণ আপনি কত সময়ের মধ্যে পৌঁছাবেন সে সম্পর্কে আপনার আত্মীয়-স্বজনকে জানানো তাহলে তারা নিশ্চিন্তে থাকবে।
তাই এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা দরকার, যারা বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কুয়েতে যেতে চাচ্ছেন অর্থাৎ ননস্টপ ফ্লাইটে যারা যাবেন তাদের একটু কম সময় লাগবে। যেমন ৫ ঘন্টা ৪০ মিনিট থেকে শুরু করে ৬ ঘন্টা ২০ মিনিটের মত লাগবে।
এছাড়াও যদি বাংলাদেশ থেকে আপনি লোকাল বিমানে যেতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার একটু সময় বেশি লাগবে ১১ ঘন্টা ৪০ মিনিট থেকে শুরু করে ১২ ঘন্টা ২০ মিনিট লাগবে।
কুয়েত কাজের ভিসা আবেদন করার নিয়ম
আপনি যদি কুয়েতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে ভিসা আবেদন সম্পর্কে জানা লাগবে। তাই কুয়েত কাজের ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন বিস্তারিত ভাবে জানা যাক,
বর্তমান সময়ে কুয়েতে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকেই প্রতারিত হচ্ছেন এবং যারা দালালের মাধ্যমে যাচ্ছে অনেকে হয়তো প্রতারণার শিকার হন। এই ধরনের প্রতারণা শিকার থেকে বাঁচার জন্য অবশ্যই আপনাকে ঘরে বসে ভিসার আবেদন অনলাইনের মাধ্যমে করতে পারবেন।
তাহলে এখানে প্রতারণা হওয়ার সম্ভাবনা কম। প্রযুক্তির এই যুগে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও আপনি কুয়েতের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এজন্য কিছু নিয়ম জানার প্রয়োজন চলুন কুয়েতে কাজের ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন সে সম্পর্কে জানার জন্য অবশ্যই একটা ওয়েবসাইটে লিংক আপনাকে যেতে হবে।
ওয়েবসাইটের লিংক হলো http://kuwait.mofa.gov.bd/এই লিংকে গিয়ে আপনাকে আবেদন করা লাগবে। তারপরে আপনার সামনে একটি ওয়েবসাইট আসবে সেখান থেকে আপনাকে আবেদন ফরম অপশনে ক্লিক করা লাগবে।
তারপরে আপনার যাবতীয় তথ্যগুলো আবেদন ফরম পূরণ করা লাগবে। আবেদন পূরণ করার সময় অবশ্যই সঠিক তথ্য দেবেন কোন মিথ্যা তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন। ভালোভাবে আবেদন পূরণ করতে হবে, করার পরে আপনি সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন।
তাহলে আপনার আবেদন করা শেষ, অনলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ কুয়েত ভিসা এম্বাসিতে গিয়ে আপনি সেখানে তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ করে আবেদন করতে পারবেন।
শেষ কথাঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত বিস্তারিত জেনে নিন
পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান, সেক্ষেত্রে বিমানের মাধ্যমে যদি যাবেন এক্ষেত্রে ভাড়া কত হতে পারে সেটা জানা প্রয়োজন। তাই বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি উপকার হবে। তাই পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url