কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায় ও না দিলে কি হয়

অনেকে জানে না যে কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায়? তাই এ বিষয়ে প্রতিটা মুসলমানের জানা উচিত। কেননা বিষয়টি রাসূল সাঃ অনেক গুরুত্ব দিয়েছেন। চলুন, কতদিন পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যাবে সে সম্পর্কে জানা যাক।
ছবি
অনেক মুসলমান আছে যারা সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও অলসতার কারণে অনেক সময় সন্তানের আকিকা দেয় না। এই ধরনের মানুষকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। তাই কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায়? সম্পর্কে জানতে পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃকত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায় ও না দিলে কি হয়

কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায়

অনেকে জানতে চায় যে, কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। চলুন, এ সম্পর্কে ইসলাম কি বলে তা বিস্তারিতভাবে জেনে নেয়া যাক।

আপনার যদি সামর্থ্য না থাকে তাহলে আকিকা করা সুন্নত হবে না। কারণ আকিকা করা সুন্নত হল যাদের সামর্থ্য আছে। যদি আপনার আকিকা করার জন্য যে পশু ক্রয় করতে হয়, সেই পরিমাণ সম্পদ না থাকে। তাহলে আপনার উপর আকিকা করা সুন্নত নয়। তবে আপনি যদি পরবর্তীতে সমর্থ্যবান হন, তাহলে আকিকা করে নিতে হবে।

এক্ষেত্রে ওলামায়ে কেরাম বলেছেন যদি সেই শিশুর বয়স দুই বছরের মধ্যে হয় তাহলে করা যাবে। তবে এই মাসালার মধ্যে আলেমদের মতামত রয়েছে। একদল ওলামায়ে কেরাম বলেছেন যে কোন সময় আকিকা করা যাবে। আবার আরেক দল ওলামায়ে কেরাম বলেছেন আকিকার হক হচ্ছে এই সময় অর্থাৎ এই সময়ের মধ্যে যদি না করতে পারেন তাহলে আকিকা আর না করলেও চলবে।

যেহেতু আপনার আকিকা করার কোন সামর্থ্য নাই সুতরাং আকিকা আপনার উপরে এই মুহূর্তে জরুরী হবে না। মূল কথা হল আপনার যদি এই মুহূর্তে সামর্থ্য না থাকে, তাহলে পরবর্তীতে করে নেবেন। চেষ্টা করবেন শিশুর অল্প বয়সের মধ্যে করার।

আকিকা না দিলে কি হয়

অনেকের বর্তমানে সামর্থ্য না থাকার কারণে আকিকা দিতে পারে না। তাই জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে আকিকা না দিলে কি হয়? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক।

এ বিষয়ে আলেমরা বলে থাকেন আকিকা যেহেতু সুন্নত, তাই সন্তান জন্মের সপ্তম দিনে আকিকা দেওয়া সবচাইতে ভালো। তবে কেউ যদি অসচ্ছল হয়, এই সময়ের মধ্যে না দিতে পারেন। তাহলে পরবর্তীতে করা যাবে। এর জন্য গুনাগার হবেন না।

এছাড়াও যদি আপনার সীমিত আয় হয়ে থাকে আকিকা করার মত সামর্থ্য না থাকে তাহলে আপনি পরবর্তীতে দিতে পারবেন। যদি বাস্তবে আপনি গরিব হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সন্তানদের পক্ষ থেকে আকিকা না করলে সমস্যা হবে না।

আল্লাহ বলেন, আল্লাহ কাউকেই তার সামর্থ্যের বাইরে কোন কাজের জুলুম করবেন না। মহান আল্লাহ আরো বলেছেন, তিনি ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের উপর সংকট আরোপ করেন না।

যেহেতু রাসূল সাঃ বলেছেন যখন আমি তোমাদেরকে কোন কাজের নির্দেশ দিয়ে থাকি তখন সাধ্য অনুযায়ী তা করার চেষ্টা করবে।
আর যখন কোন কাজ নিষেধ করে থাকি তখন সেটা থেকে বিরত থাকবে। সুতরাং যখন আপনার অবস্থা ভালো হবে তখন আকিকা করে নিতে হবে।

অনুরূপভাবে চুলের ওজন পরিমাপ করে রুপা বা সমতুল্য সদকা করার বিষয়টি একটি মুস্তাহাব অর্থাৎ এই বিষয়টা যদি আপনি পালন করেন তাহলে সওয়াব পাবেন, না করলে গুনা হবে না।

আলেমদের মতে রাসূল সাঃ বলেছেন প্রতিটি সুন্নতি সেটা হোক মোস্তাহাব পর্যায়ের তার মাঝেও উম্মতের কল্যাণ আছে। সুতরাং একটি সুন্নত যদি ছুটে যায়, তাহলে সুন্নতের মাঝে যে কল্যাণ ছিল সেটা থেকে বঞ্চিত হয়ে গেলেন। যেমন মনে করেন সন্তানের আকিকা সম্পর্কে রাসূল সাঃ বলেছেন প্রত্যেক শিশুর আকিকার করতে হবে, তার জন্মের সপ্তম দিনে করা সবচাইতে উত্তম এবং তার জন্য পশু জবাহ করতে হবে।

তার মাথা কামাতে হবে এবং তার একটা নাম রাখতে হবে। তিরমিজি ১৫২২ হাদিস। উক্ত হাদিসের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসগণ বলেছেন আকিকা শয়তানের ক্ষতি থেকে বাঁচানোর একটি উসিলা হয়ে থাকে। অনেক সময় মা-বাবার উদাসীনতার কারণে সন্তান এই কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হতে পারে। অতএব এই বিষয়ে আলেমদের পরামর্শ হলো অভিভাবকের উচিত সন্তানের পক্ষ থেকে আকিকা করা এবং আল্লাহর রহমত পরিপূর্ণ করা।

যেহেতু মহান আল্লাহতালা আপনাকে সন্তান দিয়েছে মহান আল্লাহতালা চাইলে আপনার এই অভাব ও দূর করে দিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনার সন্তানের আকিকার ব্যবস্থা করে দিবে। কেননা তিনি সব ধরনের ব্যর্থতা এবং অক্ষমতা থেকেই মুক্ত এবং পবিত্র। তাই আপনার নিয়ত করতে হবে তাহলে মহান আল্লাহ তায়ালা আপনার অর্থ সংকট দূর করবে।

তাই আপনার নিয়ত এর মধ্যে পরিশুদ্ধতা থাকতে হবে তাহলে মহান আল্লাহ তাআলা আপনার অভাব দূর করে দেবে। আর চুলের ওজনের বিষয়টা আলেমদের পরামর্শ হলো এই পরিমাণ হুবহু সদকা দেওয়া জরুরি নয়। সামর্থ্য অনুযায়ী আপনাকে সদকা দিতে হবে। কিছু লোকজন এই কথা বলে থাকে যে চুলের পরিমাণ রুপা বা স্বর্ণ দিতে হবে এটা সম্পূর্ণ একটি ভুল ধারণা। আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী দিতে হবে।

আকিকা কি বাধ্যতামূলক

অনেকে জানতে চায় যে আকিকা কি বাধ্যতামূলক? ইসলাম কারোর ওপর জোর জবস্তি করেন না। তাই এ সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। চলুন, বিস্তারিতভাবে জানা যাক।
ছবি
ইসলামে আকিকা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা আবার কেউ বলেছেন ওয়াজিব। তাই ওয়াজিব এর ব্যাপারেও অনেক বক্তব্য রয়েছে সেটাও অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ। মহানবী সাঃ হাদিসের নির্দেশনা গুলো থেকে বোঝা যাচ্ছে যে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত।

আকিকার অনেক ফজিলত আছে সেটা হল এই যে নতুন একটি শিশু জন্মগ্রহণ করল, আল্লাহ আপনাকে একটি প্রাণ দান করেছেন আর এই প্রাণের বিনিময়ে আপনাকে আকিকা করতে হবে। মহান রাব্বুল আলামিন এর কাছে থেকে যেসব বালা-মুসিবত আমাদের উপর আসে সেগুলো মহান আল্লাহ উঠিয়ে নিবেন।

যতক্ষণ পর্যন্ত এই আকিকা না করা হয় রাসূল সাঃ বলেছেন নবজাতক সেখানে আবদ্ধ অবস্থায় থাকে, সেগুলোর মধ্যে আবদ্ধ থাকবে। তাই এই কাজটি অত্যন্ত জরুরী বিষয়। ফজিলত অনেক রয়েছে তাছাড়া এটি এবাদত এবং ফজিলত এতে কোন সন্দেহ থাকবে না। সামাজিকভাবেও এর মর্যাদা আছে অনেক ইতিবাচক গুরুত্ব আছে।

তাই আকিকা অবশ্যই দিতে হবে যদি আপনার সামর্থ্য থাকে। তবে সন্তানের অভিভাবক এটি সম্পূর্ণ যদি করতে না পারে তাহলে নিজের আকিকা নিজে করা যাবে। তবে সবচেয়ে উত্তম হয় সন্তানের অভিভাবকের আকিকা করা। এজন্য হাশরের ময়দানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয় টি। যদিও এটা বিলম্ব করা যাবে তাই এটা একটি বাধ্যতামূলক সুন্নাহ যা পরবর্তীতে হলেও আদায় করতে হবে।

আকিকার পশুর বয়স

আকিকা করার জন্য ছাগল বা অন্য কোন প্রাণীর বয়স কত হবে, সেটা জানা প্রয়োজন। তাই আকিকার পশুর বয়স সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

আকিকার পশুর বয়সের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে কোরবানির পশুর বয়স যেভাবে নির্ধারণ করা হয়। সে হিসাবে আকিকার ছাগলের বয়স এক বছর হতে হবে, এর কম বয়সের যদি হয় সে ক্ষেত্রে আকিকা শুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে না। যেহেতু কোরবানির খাসি দেওয়া ভালো।

তাই আগে খাসি দেওয়ার চেষ্টা করবেন। যে বকরি কোরবানির জন্য বৈধ হবে সে ধরনের বকরি আকিকার জন্য বৈধ হবে। তিরমিজি শরীফ ১৫২২।

এক বছরের কম বয়সের ছাগল কিংবা দুম্বা আকিকা করা যাবে। তবে সেই প্রাণীটি অবশ্যই স্বাস্থ্যবান ও সুস্থ হতে হবে। দেখে যেন মনে হয় যে এক বছরের মত। স্বাভাবিক নিয়ম হিসেবে এক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় হবে।
ধরেন এক বছরের কাছাকাছি হয়েছে কয়েকদিন কম আছে সে ক্ষেত্রে আল্লাহ মাফ করতে পারেন। একদম ৩৬৫ দিন হতে হবে এরকম হওয়া কঠিন বিষয়। ১১ মাস হলেও দেওয়া যাবে যদি ছাগল বা দুম্বা সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান হয়ে থাকে এটা নিয়ে কোন সন্দেহ থাকবে না।

আকিকার ক্ষেত্রে ছাগলের বয়স কমপক্ষে এক বছর হওয়া লাগবে, তবে কোনটি যদি এক বছর বয়স না হয় কিন্তু দেখতে এক বছরের মতোই লাগে, সেই হিসেবে দেওয়া যাবে। যদি একান্ত ভাবে এই বয়সের ছাগল না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে এর চেয়ে কম বয়সে ছাগল দিয়ে আকিকার করা যেতে পারে।

কেননা যেসব প্রাণী দিয়ে কোরবানি শুদ্ধ হবে হবে না, সেসব জন্তু দিয়ে আকিকা শুদ্ধ হবে না। তাই আকিকার ক্ষেত্রে জন্তর বয়স দিক থেকে কোরবানির জন্তুর বয়স অনুযায়ী নির্বাচন করা লাগবে।

এক গরু দিয়ে একাধিক শিশুর আকিকা দেওয়া যাবে

অনেকে জানতে চায় যে, এক গরু দিয়ে একাধিক শিশুর আকিকা দেওয়া যাবে? সম্পর্কে আমাদের জানা খুবই প্রয়োজন। কারণ বর্তমানে অনেকেই এই কাজটি করে থাকে। চলুন, বিস্তারিত ভাবে জানা যাক।

একটা গরু দিয়ে তাদের সন্তানের আকিকা করা জায়েজ হবে না। একটি গরু দিয়ে শুধু একটি সন্তানের আকিকা করা যাবে। কারণ এটি হচ্ছে একটি প্রাণ এর পরিবর্তে প্রাণ দেওয়া লাগবে। সুতরাং একটি গরুতে একাধিক আকিকা শরিক হওয়া যাবে না।

কারণ নবী করীম সাঃ বলেছেন আকিকা শেয়ারিং এর কথা কোন হাদিস দ্বারা প্রমাণ নাই। এটি যদি কেউ বলে থাকে তাহলে এটা পুরোপুরি একটি ভ্রান্ত ধারণা আবার কোরবানির সঙ্গে আকিকার শরীক করা জায়েজ নাই।

কোরবানি এবং আকিকা দুইটাই ভিন্ন রাসূল করীম সাঃ বলেছেন, আকিকা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন যে ছেলে হলে দুটি এবং মেয়ে হলে একটি ছাগল দিত দেওয়া লাগবে। নবী করীম সাঃ যে জিনিসটা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন, সেটা নিজেদের গবেষণার মাধ্যমে তাকে পরিবর্তন করা এখন পর্যন্ত কোন হাদিস পাওয়া যায়নি অথবা সাহাবীদের আমলেও এটা সম্ভব হয় নাই।

গরু দিয়ে আকিকা দেওয়ার নিয়ম

অনেকে ছাগলের পরিবর্তে গরু দিয়ে আকিকা করতে চায়, তাই গরু দিয়ে আকিকা দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। নিম্নে এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
কোরবানিতে যেমন গরু নির্বাচনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আকিকাতে একই রকম গরুর কথা বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে গরুর জন্য বয়স হতে হবে তিন বছর, অবশ্যই অন্ধ অসুস্থ দুর্বল বা অপুষ্টির এগুলো সমস্যায় ভুগতেছে এ ধরনের গরু যারা করবে।

একটি ছাগল গরুর এক ভাগের সমান হয় তাহলে যদি ছেলে সন্তান হয় সে ক্ষেত্রে আকিকার জন্য গরুর দুই ভাগ দেওয়া লাগবে। আর যদি মেয়ে তাকে হয় সে ক্ষেত্রে এক ভাগ দিলেই হয়ে যাবে।
আকিকার মাংস সঠিকভাবে ভাগ করতে হবে অর্থাৎ কোরবানির মাংসের মত ভাগ করা লাগবে। গরু আকিকা জন্য গরুর মাংসকে ভাবে ভাগ করা। এক ভাগ নিজের জন্য আর আত্মীয়-স্বজন আর এক ভাগ গরিবদের মাঝে বিতরণ করা লাগবে।

যদি আপনার দুই শিশু পুত্রের আকিদা দিতে চান একটি গরু জবাই করতে চান, সে ক্ষেত্রে সুন্নত মত এটা আমরা আশা করি যে আপনি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেছেন এবং পুরস্কার পাবেন কিন্তু আপনি যদি যথেষ্ট সচ্ছল হন তবে খুব ভালো করে আকিকা দেওয়া লাগবে যদিও ধর ব্যয়বহুল তবে আপনি যদি সৎ কর্ম পরায়ন হয়ে থাকেন।

তাহলে আল্লাহর ক্ষতিপূরণ দিবেন তার ক্ষতিপূরণ দেবেন। কারণ আপনি আল্লাহর আনুগত্য আপনার অর্থ দান করেছেন আল্লাহ তায়ালা খুব সুন্দর ও সহজভাবে আকিকা দেওয়ার নিয়ম বলে দিয়েছেন। একটি নবজাতকের আগমন যাতে কোন পরিবারের জন্য চাপের সৃষ্টি না হয়।

তাই তিনি সুন্নত করে দিয়েছেন এমন কি পশুর দাম এবং সহজলভ্যতা বিকল্প ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। ছাগল দিয়ে দিতে পারবে কেউ যদি তার দুই ছেলের আকিকায় চারটি ছাগল না কিনে একটি গরু দিতে চায় সে ক্ষেত্রে দেওয়া যাবে।

শেষ কথাঃ কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায় ও না দিলে কি হয়

পরিশেষে বলা যায় যে আকিকা মূলত প্রথম সপ্তাহে করাই ভালো, তবে কারো সমস্যা থাকে তাহলে পরবর্তীতেও করতে পারবেন। তাই এ ব্যাপারে স্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে, তাই কত বছর বয়স পর্যন্ত আকিকা দেওয়া যায়? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪