মুলা খেলে কি উপকার হয় জানলে অবাক হবেন
অনেকে মুলা খেতে পছন্দ করে তাই তারা জিজ্ঞেস করে থাকে, মুলা খেলে কি উপকার হয়? এর মধ্যে যে পুষ্টি উপাদান আছে সেটা জানা প্রয়োজন। চলুন, মুলা খাওয়ার কারণে কি উপকার হয় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অনেক মানুষ মুলা পছন্দ করে না, কারণ এটা ঝাঁঝালো রয়েছে। যার কারণে হয়তো পছন্দ করে না কিন্তু এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। তাই মুলা খেলে কি উপকার হয়? সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃমুলা খাওয়ার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন
মুলা খেলে কি উপকার হয়
মুলা এমন একটি সবজি যা অনেকে পছন্দ করে থাকে, তাই মুলা খেলে কি উপকার হয়? এ সম্পর্কে জানতে হবে। আপনার শরীরে কি উপকার করতে পারে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।
মুলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি আছে এবং এটা গন্ধ হওয়ার কারণে অনেকেই পছন্দ করে না। আবার এটা অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে। তবে স্বাস্থ্যের জন্য উপকার রয়েছে।
এর মধ্যে থাকে ফলেট, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-৬, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার। চলুন, যে ধরনের উপকার করে থাকে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
মুলা শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা বাড়াতে পারে, এছাড়া এর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিবে। এর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম যা আমাদের শরীরের তরলের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। পাশাপাশি স্নায়ুতন্ত্রের কাজ করে থাকে। এর মধ্যে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের শক্তি ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
মুলার মধ্যে গ্লুকোসিনোলেটস নামের সালফার থাকে, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং যে কোষগুলো বৃদ্ধি পায় সেগুলোকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার বা আঁশ থাকে, যা হজমের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে। তাই যাদের হজমের সমস্যা,অ্যাসিডিটি, পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য পেটের সমস্যা যদি থাকে, তাহলে নিয়মিতভাবে মুলা খেতে পারেন।
ডায়াবেটিস রোগীরা সাধারণত ডায়েট করার জন্য মুলা খেতে পারেন, এটা রক্তের শর্করা এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
এর মধ্যে ফাইবার থাকে যা আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারবে। এছাড়া এই সবজি খাওয়ার কারণে ওজন কমতেও সাহায্য করবে।
কারণ এর মধ্যে ফাইবার থাকে যা খাদ্য হজম হতে অনেক সময় লাগে, যার কারণে অন্য কোন খাবার খাওয়ার প্রতি আগ্রহ থাকে না, এতে ওজন কমতে পারে। এছাড়াও মুলার জুস বানিয়ে এর মধ্যে লেবু ও লবণ দিয়ে খেলে ওজন কমতে পারে।
হার্ট কে সুস্থ রাখতে মুলা সহযোগিতা করবে, কারণ এর মাঝে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা দেহের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা রয়েছে তারা এই সবজি খেতে পারেন। কারণ পটাশিয়াম থাকার কারণে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে।
এছাড়াও মুলার শাক যদি ভেজে খেতে পারেন, সে ক্ষেত্রে সর্দি লাগার সম্ভাবনা কম থাকে। এই শাক চিবিয়ে খেতে হবে। তাহলে হজম তাড়াতাড়ি হবে। এই শাক খাওয়ার কারণে দাঁত ও মাড়ি ব্যথা কমে যাবে।
এর মধ্যে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকার কারণে বিভিন্ন ধরনের ব্যথা বা ফুলে গেছে সেগুলো কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়াও পাইলসের রোগীদের ক্ষেত্রে এর তরকারি খুবই উপকার করে থাকে।এর মধ্যে আয়রন, ফসফরাস থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
খারাপ টক্সিন বের করে দেয়ঃ যাদের কিডনিতে খারাপ টক্সিন জমা থাকে, যা আপনার শরীরের ক্ষতি করতে পারে। তাই আপনি মুলার রস খেতে পারেন, এই রস কিডনির মাধ্যমে শরীর থেকে খারাপ টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করবে।
এর মধ্যে আন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকে, এজন্য আপনি যদি প্রতিদিন মুলার রস খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরে বিভিন্ন জ্বালা যন্ত্রণা ব্যথা কমে যাবে। সেই সাথে প্রসাবের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এবং কিডনি ব্যথা অনেকটা কমে যায়।
যাদের শ্বাসকষ্ট আছে এবং ঘন ঘন হাঁচি কাশি হয় তারা এই মুলার রস খেতে পারেন। এই রস খাওয়ার পর দেখবেন আপনার শ্বাসকষ্ট অনেকটা কমে গেছে। কেননা এটা মিউকাসের দেওয়াল ভেঙে দিতে পারে, যার কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যাটা কম দেখা যায়।
মুলা খেলে কি গ্যাস হয়
মুলা খাওয়ার কারণে গ্যাস হতে পারে, এটা অনেকেই ধারণা করে থাকে। তাই মুলা খেলে কি গ্যাস হয়? এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা প্রয়োজন। চলুন, মুলা খেলে গ্যাস হয় কিনা সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
এটা শীতকালীন সবজি হওয়ায় এই সময় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং এটা বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। সাদা, লাল বেগুনি তবে বেশিরভাগ মানুষ সাদা মুলা খেতে বেশি পছন্দ করে। এর দাম খুবই কম কিন্তু পুষ্টি বেশি।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের উপকার করে যেমন পেটের সমস্যা, মুখ ও কিডনির ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে এবং ক্যান্সারের কোষগুলোর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বাধা দিতে পারে। এর মধ্যে কম ক্যালরি থাকে যার কারণে ডায়েট হিসাবে এটা খাওয়া যেতে পারে। এর মধ্যে আছে ভিটামিন-সি রয়েছে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিবে।
এ সকল উপকার থাকার পরেও অনেকে বলে থাকে যে মুলা খেলে গ্যাস হয় এবং এটা অত্যন্ত দুর্গন্ধ হয়। এ সম্পর্কে চিকিৎসকরা বলে থাকেন মুলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে সেই সাথে সালফার যুক্ত অ্যামাইনো এসিড থাকে।
এই উপাদান সাধারণত পেটে থাকা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে, এর সাথে গাজন প্রক্রিয়ায় এটা গ্যাস সৃষ্টি করতে পারে। তাছাড়া আপনি অন্যান্য সবজি মিশিয়ে খেতে পারেন অথবা মাছ, মাংস দিয়ে রান্না করা যেতে পারে। এতে গ্যাস্টিক হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। কেননা শুধু মুলা রান্না করে যদি খাওয়া হয় সে ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এই সবজি কাঁচা খেলে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে। তবে যারা ক্যালোরি সচেতন তারা মুলার ঝোল খেতে পারেন। তবে সকাল বেলা খাবারের সাথে মুলার তরকারি না খাওয়াই ভালো এবং এটা তিন থেকে চার টুকরার বেশি খাওয়া যাবেনা। এর তরকারি খাওয়ার পর একটু হাঁটাহাঁটি করবেন, তাহলে দ্রুত হজম হয়ে যাবে। মুলার তরকারি সাধারণত দিনের বেলায় খাবেন, রাতে খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
মুলা খাওয়ার অপকারিতা
মুলার অনেক পুষ্টিগুণ আছে তবে মুলা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে। তাই আপনাকে জানতে হবে যে মুলা খেলে কি ক্ষতি হতে পারে। চলুন, মুলার ক্ষতিকর দিকগুলো নিম্নে তুলে ধরা যাক।
হাইপোটেনশনঃ মুলা অল্প খেলে উপকার আছে কিন্তু অতিরিক্ত যদি খান সেক্ষেত্রে সমস্যা হবে। অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে প্রেসার নেমে যেতে পারে। তাই যারা উচ্চ রক্তচাপের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ওষুধ খায়, তারা যদি মুলা খায় তাহলে প্রেসার একদম নেমে যাবে। তাই অতিরিক্ত মুলা খাওয়ার কারণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আয়রনঃ মুলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে কিন্তু আপনার শরীরে যদি অতিরিক্ত আয়রন থাকে। তারপর যদি আরো মুলা খান, তাহলে আয়রন বেশি খাওয়ার কারণে শরীরে ক্ষতি হতে পারে। এর কারণে পেট ব্যথা, বমি হওয়া, মাথা ঘুরানো, লিভারের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং রক্তের সুগার কমে যেতে পারে।
থাইরয়েডঃ যারা থাইরয়েড সমস্যায় ভুগছেন তারা মুলা খাবেন না। কেননা মুলা খাওয়ার কারণে এই সমস্যা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ এর মধ্যে গয়ট্রোজেন উপাদান থাকে যার কারণে থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
ডিহাইড্রেশনঃ মুলা খাওয়ার কারণে অনেকের ঘন ঘন প্রসাব হয়ে থাকে, এর কারণে শরীর থেকে অনেক পানি বের হয়ে যায়। এজন্য বেশি পরিমাণে পানি খেতে হবে আর মুলা কম খেতে হবে। যাদের ব্লাড সুগার কম থাকে তাদের পক্ষে এটা খাওয়া ঠিক হবে না। এছাড়াও অনেকের হাইপোগ্লাসসিমিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অতিরিক্ত মুলা খেলে কি হয়
মুলার মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণ আছে, তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। তাই অতিরিক্ত মুলা খেলে কি হয়? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।
শীতকালীন এই সবজি অত্যন্ত পুষ্টিকর তবে অনেকে এটা গন্ধের কারণে খেতে চায় না। আবার অনেকে খুবই পছন্দ করে থাকে। এর মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণ আছে, যা আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। চলুন এই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
হজমের সমস্যাঃ যাদের হজম সমস্যা রয়েছে তারা খুবই কম খাবেন। কেননা মুলা হজম হতে অনেক সময় নেয়, অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে গ্যাস্টিক হতে পারে। বদহজম দেখা দিতে পারে, বমি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এই সবজিটি পরিমান মত খেলে কোন অসুবিধা হবে না।
ডায়াবেটিসের সমস্যাঃ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে অনেক খাবারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। কারণ কিছু খাবারের মাঝে ব্লাড সুগারের পরিমাণ বেশি থাকে যা খাওয়ার কারণে ব্লাড সুগার বেড়ে যেতে পারে।
মুলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর তখনই হবে যখন অতিরিক্ত খাওয়া হবে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে বেশি না খাওয়াই ভালো, কারণ অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে ব্লাড সুগার বেড়ে যেতে পারে।
কিডনিতে পাথরঃ যে ব্যক্তি কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে কিছু খাবার খাওয়ার কারণে এই সমস্যা হতে পারে। যে খাবারগুলো খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেই খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তার মধ্যে অন্যতম মুলা। তাই অতিরিক্ত মুলা খাওয়ার কারণে কিডনিতে পাথর হতে পারে। তাই বেশি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
মুলার শাকের উপকারিতা
মুলার মধ্যে যেমন পুষ্টিগুণ আছে তেমন এর শাকের মধ্যে বেশি পুষ্টি রয়েছে। তাই মুলার শাকের উপকারিতা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
এর শাকের মধ্যে পাওয়া যায় ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ফলেট, আয়রন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি থাকে। এজন্য এই শাক শরীরের জন্য অনেক উপকার করে থাকে বা এই পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে থাকে। তাই মুলার শাক নিয়মিতভাবে খেতে পারেন।
হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়ঃ যারা পেটের সমস্যায় ভুগছেন, তারা যদি ফাইবার যুক্ত খাবার খায় তাহলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। তাই মুলার শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে।
যা আপনার পরিপাকতন্ত্রকে ভালো করবে, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমকে দূর করবে। এক্ষেত্রে আপনি নিয়মিত ভাবে এই শাক ভালো করে সিদ্ধ করে পরিমাণ মতো খেতে পারেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ যাদের ঘনঘন বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি হয়ে থাকে। তারা এই মুলার শাক খেতে পারেন।
কেননা এর মধ্যে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসের সংক্রমনের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে। তাই এই মুলা শাক খেতে পারেন। কারণ এর মাঝে প্রচুর পরিমাণ আয়রন, ভিটামিন থাকে।
হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পায়ঃ যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তারা নিয়মিতভাবে এই মুলার শাক খেতে পারেন। কেননা এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে পারে। এটা রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করবে, বিশেষ করে যাদের হিমোগ্লোবিন কম থাকে তারা নিয়মিতভাবে এই মুলার শাক খেতে পারেন।
শেষ কথাঃ মুলা খেলে কি উপকার হয় জানলে অবাক হবেন
পরিশেষে বলা যায় যে মুলার মধ্যে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে এবং খুবই কম দামে পাওয়া যায়। যার কারণে সবাই খেতে পারে। তাই এটা অতিরিক্ত না খেয়ে পরিমাণ মতো খেলে শরীরের পুষ্টি যোগাবে। তাই মুলা খেলে কি উপকার হয়? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে ভালোভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url