গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
অনেক গর্ভবতী মহিলা শাক খেতে পছন্দ করেন, তাই লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে। কেননা গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে। চলুন, গর্ভবতী মহিলারা লাউ শাক খেলে কি উপকার পাবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
লাউ শাকে পুষ্টিতে ভরপুর থাকে, যেমন ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন সহ আরো অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে। যা গর্ভবতী মহিলাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে। তাই গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পোস্টটা মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃগর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবতী মায়েদের সাধারণত বিভিন্ন পুষ্টির প্রয়োজন হয়। তাই বিভিন্ন শাকসবজি খাওয়া যেতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
লাউ শাক এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি আছে যা একজন গর্ভবতী মায়ের পুষ্টির চাহিদা মেটাবে। যেমন এর মধ্যে ফলিক এসিড ও আয়রন থাকে, যা গর্ভবতী মায়ের বাচ্চার বৃদ্ধির জন্য ও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করার জন্য রক্তের প্রয়োজন হয়। তাই আয়রন এবং ফলিক এসিড খাওয়া লাগবে, যা এই লাউ শাকের মধ্যে আছে।
তাছাড়া ক্যালসিয়াম গর্ভবতী মায়ের ও গর্ভস্থ শিশুর হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজন রয়েছে। তাই একজন গর্ভবতী মা নিয়মিত ভাবে পরিমাণ মতো লাউ শাক খেতে পারেন। কেননা লাউ শাক এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে।
তাছাড়া এই শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে যা আঁশ যুক্ত হওয়ায় শরীরকে সুস্থ রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কেননা গর্ভাবস্থায় সাধারণত গর্ভবতী মায়েদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেশি দেখা যায়, তাই এই লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে।
লাউ শাকের মধ্যে ফলিক এসিড থাকার কারণে যা গর্ভের সন্তানের হাড় গঠনে এবং মস্তিষ্কের বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া একজন গর্ভবতী মায়ের এই সময়ে ফলিক এসিড গ্রহণ করা প্রয়োজন।
তাই একজন গর্ভবতী মায়ের নিয়মিতভাবে পরিমাণমতো লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে। ফলিক এসিডের অভাবে গর্ভস্থ শিশু প্যারালাইসিস, প্রতিবন্ধী অথবা মৃত্যু হতে পারে।
একজন গর্ভবতী মহিলার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে হবে। তাই লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে, কারণ এর মধ্যে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ ও ঠান্ডা থেকে রক্ষা করবে।
লাউ শাকের মধ্যে এক ধরনের বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন পাওয়া যায়। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং চোখের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। তাই একজন গর্ভবতী মহিলার দৃষ্টি শক্তি এবং গর্ভস্থ শিশুর চোখকে ভালো রাখার জন্য এই লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে।
একজন গর্ভবতী মহিলার সাধারণত রাতে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন হয়। এছাড়া দিনের বেলায় ১ থেকে ২ঘন্টা বিশ্রাম নিতে হবে। এজন্য ভালো ঘুম হওয়ার জন্য লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে। কেননা এটা মস্তিষ্ক ভালো রাখে, ঠান্ডা রাখে এবং এ জন্য সুন্দর ঘুম হবে।
লাউ শাকের মধ্যে ক্যালোরি কম থাকে যা ওজন কমানোর জন্য ভালো কাজ করবে। এছাড়াও এর মধ্যে কোলেস্টেরল ও ফ্যাট কম থাকে যার কারণে বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে। এছাড়াও এর মধ্যে পটাশিয়াম থাকার কারণে উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই এই শাক খেতে পারবেন।
লাউ শাকের অপকারিতা
লাউ শাক অনেক উপকার করে থাকে কিন্তু এর অপকারও আছে। সেটা আমাদের জানতে হবে, তাই লাউ শাকের অপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
পেটে গ্যাসঃ গর্ভাবস্থায় সাধারণত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে, তাই এই সময় যে খাবার গুলো খেলে গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা লাউ শাক এর মধ্যে ফাইবার থাকে, যা খাদ্য হজম করতে পারে কিন্তু বেশি খেলে পেটে গ্যাস হবে, পেট ব্যথা করে, পেট ফুলে যায়। তাই গর্ভাবস্থায় লাউ শাক পরিমাণ মত খেতে পারবেন, তবে বেশি খাবেন না।
এলার্জি সমস্যাঃ অনেকের বিভিন্ন ধরনের শাক খেলে এলার্জি হতে পারে, তার মধ্যে লাউ শাক খেলেও হতে পারে। বিশেষ করে গর্ভবতীদের এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায়,লাউ শাক খেলে এলার্জি ও চুলকানি হতে পারে অথবা অনেকের শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
রক্তচাপঃ লাউ শাকের মধ্যে পটাশিয়াম আছে যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সাধারণত গর্ভবতীদের গর্ভাবস্থায় অনেকের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকতে পারে, আর এ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পরিমাণ মতো লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে।
কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে পটাশিয়াম বেশি হলে শরীরের মধ্যে হাইপোক্যালিমিয়া সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর কারণে শরীর দুর্বলতা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি রয়েছে। তাই গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত এই শাক খাবেন না।
পানি জমে যাওয়াঃ গর্ভাবস্থায় সাধারণত গর্ভবতী মায়েদের পায়ে পানি আসতে পারে। তাই লাউ শাক কম খাবেন। কেননা লাউ শাকের মধ্যে বেশি পানি থাকে, যার কারণে অতিরিক্ত খেলে আরো বেশি পানি বৃদ্ধি পাবে। আবার যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদেরও এই শাক খাওয়ার কারণে সমস্যা হতে পারে।
হৃদরোগীদের জন্য সমস্যাঃ যাদের হৃদরোগের সমস্যা রয়েছে, তারা লাউ শাক অতিরিক্ত খাবেন না। কেননা এর মধ্যে পটাশিয়াম থাকে, যা অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে পটাশিয়াম বেশি বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগের ঝুঁকি হতে পারে।
লাউ শাক কেন খাবেন
লাউ শাক আমাদের শরীরের জন্য কি করে থাকে, কেন খাব এটা হয়তো জানি না। তাই লাউ শাক কেন খাবেন? এর উপকারিতা বা এর বিস্তারিত সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
হাড় মজবুত করেঃ একজন গর্ভবতী মায়ের এই সময়ে গর্ভস্থ শিশুর হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজন ক্যালসিয়াম। যা লাউ শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে। তাই আপনি পরিমাণ মতো লাউ শাক খেতে পারেন। যা শিশুর হাড় মজবুত হবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ গর্ভাবস্থায় সাধারণত ডায়াবেটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ এই সময় অনেক হরমোনের পরিবর্তন হয়ে থাকে। এই জন্য রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
তাই লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে। কারণ লাউ শাকের মধ্যে আন্টিডায়াবেটিক উপাদান আছে, যা রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। তার গর্ভবতী মায়েরা এই সময় পরিমাণ মতো লাউ শাক খাবেন।
হৃদপিণ্ড ভালো থাকেঃ অনেক গর্ভবতীর সাধারণত হার্টের সমস্যা হয়ে থাকে, যার কারণে তাদের গর্ভাবস্থায় আরো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকে। এজন্য তাদেরকে কোলেস্টেরল মুক্ত খাবার গুলো খেতে হবে। তাই লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে। কেননা এর মধ্যে যে পুষ্টি উপাদান থাকে, তা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
লাউ পাতার রসের উপকারিতা
লাউ পাতার অনেক গুনাগুন রয়েছে, তাই লাউ পাতার রসের উপকারিতা সম্পর্কেও জেনে নিতে পারেন। কেননা এর অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
পুষ্টিগণঃ লাউ পাতায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি থাকে যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ফাইবার আয়রন এছাড়াও অনেক পুষ্টি রয়েছে। যা আমাদের পুষ্টির অভাব পূরণ করে থাকে, তাই একজন গর্ভবতীর এই সময়ে প্রচুর পুষ্টির প্রয়োজন হয়। তাই এই লাউ শাক খেতে পারেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়ঃ গর্ভাবস্থায় সাধারণত গর্ভবতীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই যে সকল খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিবে, সে ধরনের খাবার খেতে হবে। এজন্য লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে, কেননা এর মধ্যে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণকে বাধা দিতে পারে। তাই পরিমাণ মতো এই সময়ে লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে।
ত্বকের যত্নঃ গর্ভাবস্থায় সাধারণত বিভিন্ন হরমোনের পরিবর্তনের কারণে ত্বকে ব্রণ উঠে থাকে। তাই এই সময়ে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন খাবার খাওয়া যেতে পারে, এজন্য আপনি লাউ শাক খেতে পারেন। যা লাউ শাকের মধ্যে বৈশিষ্ট্য আছে।
পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিঃ গর্ভাবস্থায় পেটের সমস্যা দেখা যায়, বিশেষ করে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা হয়ে থাকে। এজন্য আঁশ জাতীয় খাবার খেতে হবে। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে, এজন্য আপনি লাউ শাক খেতে পারেন। কেননা এর মধ্যে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারবে।
প্রদাহ কমায়ঃ লাউ শাকের মধ্যে আন্টি ইনফ্লেমেটরি থাকার কারণে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হতে পারে। সেই ব্যথা গুলো দূর করতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় সাধারণত দেখা যায় শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ব্যথা করতে পারে। এজন্য আপনি লাউ শাক খেতে পারেন, এতে আপনার ব্যথা অনেকটা কমে যাবে।
রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ লাল শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ফলিক এসিড থাকে, যা একজন গর্ভবতী মায়ের খুবই প্রয়োজন। এজন্য লাউ শাক খেলে আপনার হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যাবে। তাই নিয়মিতভাবে লাউ শাক খেতে পারেন।
লাউ শাক খেলে কি ওজন কমে
অনেকেই ওজন কমাতে চান, তারা সাধারণত বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। তাই লাউ শাক খেলে কি ওজন কমে? সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
গর্ভাবস্থায় সাধারণত অতিরিক্ত ওজনের কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি দেখা যায়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস, হাই প্রেসার, কোলেস্টেরল এর সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে। এজন্য এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। তাছাড়া ওজন কমাতে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য খাওয়া লাগতে পারে।
এর মধ্যে লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে। কেননা লাউ শাকের মধ্যে ক্যালরি কম ক্যালরি থাকে, এ কারণে ওজন কমানো যাবে। এছাড়াও লাউ শাকের মধ্যে ফাইবার থাকার কারণে এটা খাওয়ার পরে আর অন্য কোন খাবারের প্রতি আগ্রহ থাকে না। মনে হয় পেট ভরা আছে, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
লাউ শাক খেলে কি গ্যাস হয়
অনেকে জানতে চায় যে লাউ শাক খেলে কি গ্যাস হয়? আসলে সবার জন্য একই খাবার এক রকম কাজ করবে তা কিন্তু নয়। তাই এই লাউ শাক খেলে সবার গ্যাস হবে তা কিন্তু নয়। চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
বিভিন্ন ধরনের শাক পাতার মধ্যে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিএক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে। তাই নিয়মিতভাবে শাক পাতা খাওয়া যেতে পারে।
এতে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে, বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের এই সময় শাক পাতা খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এজন্য আপনি লাউ শাক খেতে পারেন কিন্তু গর্ভাবস্থায় সাধারণত গ্যাসের সমস্যা বেশি দেখা যায়।
এজন্য অনেকেই শাক খেতে চায় না কিন্তু লাউ শাক অত্যন্ত নরম হয়ে থাকে। তাই আপনি লাউ শাক ভাজা না খেয়ে ভর্তা করে খেতে পারেন, এতে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।
তবে যাদের হজম সমস্যা রয়েছে তারা যেকোনো ধরনের শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে আপনি লাউ শাক ভর্তা অনেকক্ষণ যাবত চিবিয়ে খেতে পারেন, তাহলে হজম তাড়াতাড়ি হবে। এতে আপনার হজমের সমস্যা হবে না এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও দেখা দিবে না।
শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
পরিশেষে বলা যায় যে যদি আপনি পুষ্টির অভাব পূরণ করতে চান, সে ক্ষেত্রে শাক-সবজি খেতে হবে। বিশেষ করে গর্ভবতীদের এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টির প্রয়োজন হয়। আর এই পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার জন্য লাউ শাক খাওয়া যেতে পারে।
কেননা গর্ভাবস্থায় লাউ শাক খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা। তাহলে গ্যাস্টিকের এবং হজমের সমস্যা হতে পারে। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url