শিমের বিচি খেলে কি হয় ও এর পুষ্টিগণ সম্পর্কে জানুন
শিমের বিচি অত্যন্ত সুস্বাদু এবং অনেক উপকার করে থাকে। তাই শিমের বিচি খেলে কি হয়? এ সম্পর্কে জানলে আপনার অনেক উপকার হবে। চলুন, শিমের বিচি খাওয়ার কারণে আপনার শরীরে কি উপকার করবে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
শিমের বিচি বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেকেই ভেজে খেতে পারেন। যা অত্যন্ত সুস্বাদু হয়ে থাকে এবং অনেক পুষ্টি পাবেন। তাই শিমের বিচি খেলে কি হয়? সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃশিমের বিচি খেলে কি উপকার হয় ও এর পুষ্টিগণ সম্পর্কে জানুন
শিমের বিচি খেলে কি হয়
শিমের বিচি অনেকেই খেতে পছন্দ করে তাই শিমের বিচি খেলে কি হয়? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাহলে এর উপকারিতা সম্পর্কে জানলে আপনার শরীরে পুষ্টি বৃদ্ধি পাবে। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
অনেকে শিমের বিচি খেতে পছন্দ করে। তবে শিমের বিচি অত্যন্ত সুস্বাদু যার কারণে অনেকেই খেয়ে থাকে। এর মধ্যে উচ্চ মানের ফাইবার, প্রোটিন থাকে যা শরীরের জন্য প্রয়োজন। আমাদের দেহকে শক্তিশালী করার জন্য শিমের বিচি খাওয়া যেতে পারে। এতে কোন কোলেস্টেরল থাকে না, যার কারণে এনার্জি বা শক্তি পাওয়া যায়। এর মধ্যে শতকরা ২০ ভাগ প্রোটিন ও উচ্চ কার্বোহাইডেট থাকে।
এর মধ্যে আছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, আয়রন যা গর্ভবতীদের খুবই প্রয়োজন। এর মাঝে যে ফাইবার থাকে সেটা আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়াও ক্রনিক রোগ যেগুলো রয়েছে সেগুলো সারাতে সাহায্য করবে। শিমের বিচিতে ভিটামিন-বি থাকে যা হার্টের রোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাবে।
এক গবেষণায় দেখা গেছে যে এই বিচি খেলে কোলন ক্যান্সার এর ক্ষেত্রে সাহায্য করে থাকে। এর মধ্যে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে যদি খাওয়া হয় সে ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
এর মধ্যে কোলেস্টেরল কম থাকে, কিন্তু এর মধ্যে ভিটামিন বি-৬ বা ফোলেট রয়েছে। যা খেলে হজমের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে। এছাড়া শিমের বিচি রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে, প্রোটিনের মাত্রা ঠিক রাখবে। নারীদের জন্য এটা খুবই উপকার বিশেষ করে আয়রনের অভাব পূরণ করার জন্য শিমের বিচি খাওয়া যেতে পারে।
আমাদের দেশে শিশুসহ বয়স্ক লোকেরা অনেকেই আমিষ জনিত রোগে ভুগে থাকেন। যার কারণে একটি রোগ হয় তার নাম কোয়াশিওকর। এই রোগটি হলে শিশুরা বড় হয় না এবং শরীর অনেক শুকিয়ে যায়। কাজ কর্ম করতে পারে না, হাত-পা চিকন হয়ে যায়, পেট বড় এবং স্মৃতিশক্তি কম দেখা যায়।
পড়াশুনায় এবং খেলাধুলার প্রতি আগ্রহ থাকে না। তাই এই ধরনের রোগ দূর করার জন্য শিমের বিচি খেতে পারেন। এই ধরনের শিশুদের প্রোটিনের অভাবের কারণেই এই রোগ হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ মুলা খেলে কি উপকার হয় জানলে অবাক হবেন
তাই অনেক নামিদামি খাবার না খেয়ে শিশুদেরকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াবেন। বিশেষ করে শিমের বিচি খাওয়াতে পারেন। কেননা এর মধ্যে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে।
অনেকে ধর্মীয় কারণে নিরামিষ জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে, যার কারণে তাদের আমিষের অভাব দেখা যায়। তাই তাদের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করার জন্য শিমের বিচি খাওয়া যেতে পারে। কেননা তারা মাছ, মাংস, ডিম, দুধ এগুলো ধর্মীয় কারণে খেতে পারে না।
এ কারণে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করার জন্য শিমের বিচি খাওয়া যেতে পারে। এর মাঝে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে, যা প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে থাকে এবং মাংসের চাইতেও বেশি প্রোটিন রয়েছে।
এর মধ্যে ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা হাড়কে মজবুত করবে। তাই বয়স্ক লোকদের সাধারণত অস্টিওপোরোসিসের রোগ দেখা যায়, এছাড়াও নারীদের মাঝেও এটা দেখা যায় সেক্ষেত্রে শিমের বিচি খাওয়া যেতে পারে। কেননা এর মাঝে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা এই ধরনের রোগের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।
এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারে। এছাড়াও স্তন্যদায়ী মায়েদের ক্ষেত্রে শিমের বিচি খুবই উপকার করবে, কারণ এতে দুধ বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া যাদের ওজন বেশি রয়েছে তারা ওজন কমানোর জন্য এটা খেতে পারেন।
গবেষণায় দেখা গেছে যে এর মধ্যে যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে, তা কোলন ক্যান্সার এর ক্ষেত্রে উপকার করে থাকে। এছাড়াও এটা দেহের রাসায়নিক পদার্থগুলো এবং অতিরিক্ত যে ফ্যাট আছে সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। শিমের বিচির মধ্যে কোলেস্টেরল কম থাকে যার কারণে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়াও শিমের বিচির মাঝে ভিটামিন বি৬ বা ফোলেট থাকে যা অ্যামাইনো এসিড তৈরি করতে পারে, এছাড়া এটা রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করবে এবং গ্লাইকোজেন সরবরাহ করতে পারে। এছাড়া এর মাঝে আট ধরনের ফ্লাভোনেয়েড আছে যা আপনার ক্যান্সার সেলের প্রতিরোধ করতে পারে ও হার্টের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারে।
শিমের বিচির অপকারিতা
শিমের বিচির উপকারিতা অনেক রয়েছে তবে অতিরিক্ত খেলে ক্ষতি হবে। তাই শিমের বিচির অপকারিতা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
যদিও এটি অত্যন্ত পুষ্টি রয়েছে তবে এর কিছু সমস্যাও হতে পারে। এর ক্ষতিকর দিক গুলো তুলে ধরা হলো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
গ্যাস্ট্রিক ও পেট ফাপাঃ এর মধ্যে শর্করা থাকে যা পেটের বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি দূর করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে উপকার করে থাকে। তাই যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা শিমের বিচি না খাওয়াই ভালো। যাদের অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক রয়েছে তারা শিমের বিচি খাবেন না।
বদহজমের সমস্যাঃ যাদের সমস্যা রয়েছে তারা শিমের বিচি অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। কেননা এর মাঝে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যার কারণে অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়া হতে পারে অথবা কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। তাই পরিমাণ মত খেলে শরীরে উপকার হবে।
এলার্জিঃ কিছু মানুষের ক্ষেত্রে শিমের বিচি খেলে দেখা যায় এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়। এলার্জির লক্ষণ গুলোর মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হলো চুলকানি, শ্বাসকষ্ট হওয়া, পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই শিম জাতীয় শস্য গুলো এলার্জি তৈরি করতে পারে যার কারণে এটা এড়িয়ে চলাই ভালো।
শিশুদের জন্য ঝুঁকিঃ শিশুদের সাধারণত হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী নয় সে ক্ষেত্রে অতিরিক্ত শিমের বিচি খাওয়ানো যাবে না। এতে বদহজের সমস্যা দেখা দিতে পারে, এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা, পেটে ব্যথা এ ধরনের সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে, তাই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
কিডনির পাথরের ঝুঁকিঃ এর মধ্যে থাকে অক্সলেট নামের যৌগ যা কিডনির পাথর এর ক্ষেত্রে ঝুকি রয়েছে। তাই যারা কিডনি রোগী রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে শিমের বিচি খাওয়া যাবে না।
পুষ্টি ঘাটতির ঝুঁকিঃ অতিরিক্ত পরিমাণ শিমের বিচি যদি খান, তাহলে পুষ্টির সমস্যা দেখা দিবে। কারণ এর মাঝে প্রচুর পরিমাণে ফাইটেট নামক যৌগ রয়েছে, যা লৌহ, জিংক এবং ক্যালসিয়ামের শোষণের ক্ষেত্রে বাধা দিয়ে থাকে।
শিমের বিচিতে কোন ভিটামিন থাকে
আপনি যদি শিমের বিচি খেতে চান, সে ক্ষেত্রে জানতে হবে। এর মাঝে ভিটামিন থাকে। তাই শিমের বিচিতে কোন ভিটামিন থাকে? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাহলে আপনার এটা খেতে সমস্যা হবে না। চলুন এ বিষয়ে জানা যাক।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্সঃ এর মধ্যে ভিটামিন বি এর অনেকগুলো পুষ্টি থাকে যেমন ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি থেকে শুরু করে আরও অনেক ধরনের ভিটামিন বি থাকে। যা শরীরের শক্তি যোগাবে, মস্তিষ্কের ভালো থাকবে, এছাড়াও রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে।
ভিটামিন সিঃ এর মধ্যে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা আপনার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে উপকার করবে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। তাই আপনার ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করার জন্য শিমের বিচি খেতে পারেন।
ভিটামিন কেঃ এর মধ্যে ভিটামিন কে রয়েছে যা রক্ত জমাট বাধার ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে। এছাড়াও হাড়কে মজবুত ও শক্তিশালী করতে পারে। তাই ভিটামিন কে এর চাহিদা পূরণ করার জন্য সিমের বিচি খেতে পারেন।
শিমের বিচি খেলে কি ওজন বাড়ে
শিমের বিচি খেলে অনেক উপকার হয়ে থাকে, তবে অনেকের ওজন বাড়বে। তাই শিমের বিচি খেলে কি ওজন বাড়ে? সম্পর্কে অনেকে জানতে চায়। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন থাকে, যা শরীরের সঠিক ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। তবে যদি অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন সে ক্ষেত্রে ওজন বাড়বে। গবেষণায় দেখা গেছে শিমের বিচির মধ্যে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকার কারণে এটা হজম করতে সময় নেয়, যার কারণে রক্তের শর্করা বৃদ্ধি পায় না। এজন্য দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকার কারণে অতিরিক্ত খাবারের প্রয়োজন হবে না।
তাই যদি আপনি ওজন বৃদ্ধি করতে চান, সে ক্ষেত্রে শিমের বিচি খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার ওজন বেড়ে গেছে। তাই শিমের বিচি পরিমাণ মত খেতে পারেন, তাহলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকবে। আর যদি বেশি খান তাহলে আপনার ক্যালরি বেশি হবে এবং ওজনও বেড়ে যাবে। তাই সঠিক মাত্রায় খেলে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম
শিমের বিচি খাওয়া খুবই উপকার কিন্তু পরিমাণ মতো খেতে হবে। তাই শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে তারপরে খাবেন। তাহলে আপনার শরীরের উপকার পাবেন। চলুন কিভাবে এই শিমের বিচি খাবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
শিমের বিচি খাওয়ার জন্য সঠিক পরিমাণ জানতে হবে, তা না হলে শরীরের ক্ষতি হবে। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে এক কাপ শিমের বিচি খাওয়া যেতে পারে, এতে শরীরে অনেক উপকার হবে। তাছাড়া যাদের কিডনি, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই শিমের বিচি খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শিমের বিচি অত্যন্ত পুষ্টিকর যা খাওয়ার কারণে শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকার করবে। তবে কিছু উপকারিতাও আছে সে ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এটা পরিমাণ মতো যদি না খেতে পারেন, তাহলে আপনার শরীরে আরো ক্ষতি হবে।
এটি হৃদরোগের জন্য, হাড়কে মজবুত করা, মস্তিষ্কের উন্নত করা, গ্যাস্ট্রিকের, এলার্জির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। তাই নিয়মিত এবং পরিমাণমতো খেলে আপনি উপকার পাবেন। আর যদি অতিরিক্ত খান তাহলে শরীরের ক্ষতি হবে। তাই অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে পরিমাণ মতো খাবেন।
শিমের বিচি সংরক্ষণের উপায়
শিমের বিচি খাওয়া যেহেতু অনেকটাই উপকার সেক্ষেত্রে এটা সংরক্ষণ করে রাখলে দীর্ঘদিন যাবত খেতে পারবেন। তাই শিমের বিচি সংরক্ষণের উপায় সম্পর্কে জানলে আপনি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে পারবেন। চলুন, সংরক্ষণের উপায় সম্পর্কে জেনে রাখা যাক।
সংরক্ষণের জন্য প্রথমে আপনাকে একটি পাত্র নিতে হবে, এরপরে এক কেজি বাছাই করতে হবে। এরপরে এর ভিতর একটু পানি দিতে হবে, এভাবে সারা রাত বিচি গুলো ভিজিয়ে রাখবেন। পরের দিন সকালে সবগুলো শিমের বিচি খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে।
সারা রাত ভিজিয়ে রাখার পরে শিমের বিচির খোসা গুলো ছাড়াতে খুবই সহজ হবে। শিমের বিচি খোসা ছাড়াতে সহজ হবে, একটি পরিষ্কার পাত্রে পরিমাণ মতো পানি নিবেন। এরপরে চুলার ভিতরে জাল দিবেন, এরপর পানির ভিতরে শিমের বিচি গুলো ঢেলে দিবেন।
এরপরে শিমের বিচি কোনভাবেই পুরোপুরি সেদ্ধ করবেন না, আর একবার বলক তুলবেন এরপরে চুলা বন্ধ করে দিয়ে পানিগুলো ছেকে নিতে হবে। এরপর শিমের বিচিগুলো ঠান্ডা করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন।
শিমের বিচি গুলো ভালোভাবে ঠান্ডা হওয়ার পরে টাইট একটি বাক্স বা ব্যাগের মধ্যে ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিবেন। এভাবে এক বছর পর্যন্ত আপনি সংরক্ষণ করতে পারবেন। যখন আপনার বের করার প্রয়োজন হয়, যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই বের করবেন, এরপরে আবার এটা রেখে দিবেন।
শেষ কথাঃ শিমের বিচি খেলে কি হয় ও এর পুষ্টিগণ সম্পর্কে জানুন
পরিশেষে বলা যায় যে শিমের বিচি খুবই উপকারী, তাই আমাদের শরীরকে প্রোটিন এর চাহিদা পূরণ করার জন্য শিমের বিচি খুবই উপকার করবে। একমাত্র শিমের বিচি মাংসের চাইতে বেশি প্রোটিন দিয়ে থাকে। তাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ তবে অতিরিক্ত কখনোই খাবেন না।
এতে পেটের সমস্যা দেখা দিবে। তাই শিমের বিচি খেলে কি হয়? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url