৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন

প্রযুক্তি নির্ভরশীল হয়ে গেছে সারা বিশ্ব। তাই ৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার এর মাধ্যমে আপনি শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করতে পারবেন। চলুন, শিক্ষা প্রযুক্তির সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন
অনেকের ছোটবেলা থেকে ভালো একটি প্রতিষ্ঠানে পড়ার ইচ্ছা করে থাকে। যেখানে শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার থাকবে, সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ার আগ্রহ বাড়বে। তাই ৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃ৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন

৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। তাই ৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে আপনি জানলে ধারণা পাবেন। আসলে প্রযুক্তি কতটা উন্নত হয়েছে চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

সারা বিশ্বে শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর কারণে সেই দেশের শিক্ষা ক্ষেত্র অনেক উন্নত। তাছাড়া তারা যে সকল প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে, তার মধ্যে অন্যতম হলো শিক্ষা ক্ষেত্র। যে সকল প্রযুক্তি ব্যবহার করেন তা হল ইন্টারনেট, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন এ ছাড়া আরো অনেক ধরনের ডিভাইস। উন্নত দেশের মত আমাদের বাংলাদেশেও এখন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।

তাই শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এক সময় পরীক্ষার ফলাফলের জন্য স্কুলে যেতে হতো এবং বোর্ডে রেজাল্ট দেখা লাগতো কিন্তু বর্তমানে ঘরে বসেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা রেজাল্ট দেখতে পাই। এছাড়াও এই প্রযুক্তি এসে শিক্ষার্থীদের অনেক উপকার হয়েছে। শিক্ষার্থীরা কম্পিউটার ব্যবহার করার মাধ্যমে খুবই সহজে শিক্ষা নিতে পারে এবং শিক্ষকরা অনেক বেশি অগ্রসর হচ্ছে।

চলুন, প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় এমন পাঁচটি শিক্ষা সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক।

ভার্চুয়াল ক্লাসরুমঃ ভার্চুয়াল ক্লাস রুম বলতে বুঝানো হচ্ছে, এমন একটি ক্লাস রুম যেখানে শিক্ষক থাকবে ও শিক্ষার্থীরাও থাকবে কিন্তু সরাসরি তারা ক্লাস রুমে থাকবে না। মোবাইলের মাধ্যমে বা প্রযুক্তিগত মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হবে।

এর মাধ্যমে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা অপরের সাথে কথাও বলা যাবে, সহযোগিতা করতে পারবেন। ক্লাসগুলো ক্লাউড ভিত্তিক ক্লাসরুম বলা হয়ে থাকে। যা ক্লাস করার জন্য অবশ্যই আপনাকে মোবাইল বা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে সংযুক্ত হতে হবে।

বায়োমেডিকেল প্রযুক্তিঃ এই প্রযুক্তিটা ব্যবহার করে মেডিকেলের স্টুডেন্টরা সহজেই শিক্ষা অর্জন করতে পারছে এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এ যারা পড়াশোনা করেন। তারাও কিন্তু এর মাধ্যমে উপকৃত হন। এতে মেডিকেলের ছাত্ররা পড়াশোনা করে এবং তাদের কারিকুলাম বা সিলেবাসের যত সমস্যা আছে সেখানে গিয়ে বুঝতে পারবে। এই কারণে মেডিকেলের শিক্ষা পড়াশুনা এবং তাদের গাড়িগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারে।
এই প্রযুক্তির ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি যেকোনো ধরনের চিকিৎসাও করতে পারবেন। এই প্রযুক্তি শিক্ষা ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে পরিবর্তন সাধন করেছে। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে মেডিকেল এর শিক্ষার্থীগণ তারা শিক্ষাক্রম ও পাঠ্য বিষয়গুলো অনেক সহজেই বুঝতে পারছেন এবং বাস্তবিক ধারণা পেয়ে থাকে। যার কারণেই তারা এই প্রযুক্তি করছে এবং আরো উন্নত জীবন গ্রহণ করেছে।

বায়ো ইনফরমেটিক্সঃ এটা এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে কিছু কৌশল বা পদ্ধতি যা অবলম্বন করলে এ সব ধরনের সমস্যার সমাধান করে থাকে। বিশেষ করে মানবজীবনের বিজ্ঞানের সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য বিভিন্ন ধরনের বিষয়ে পড়াশোনা করতে হয়। এটি এমন একটি মাধ্যম যা বিজ্ঞানের বিষয়বস্তুগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়।

অনলাইন শিক্ষার মাধ্যমঃ বড় ধরনের মহামারী রোগ হলে সাধারণত শিক্ষার্থীদের স্কুল কলেজ বন্ধ থাকে, যার কারনে পড়তে পারে না। এই জন্য অনলাইনে শিক্ষার মাধ্যম কে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। যার কারণে শিক্ষার্থীরা ঘর থেকে ক্লাস করতে পারে এবং ভোগান্তিটা একটু কম হয়ে থাকে।

যার কারণে বাধ্যতামূলক ভাবেই শিক্ষা কার্যকর অনলাইনে সম্পাদন করা হয়ে থাকে, সে মাধ্যমে এখনো অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন এখন ঘরে বসে টিউশনি করা যেতে পারে। বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় গড়ে তোলা যেতে পারে। অনলাইনের মাধ্যমে শ্রেণীকক্ষে পাঠদান দেওয়া যাবে এবং কোর্স বিক্রি করা যাবে।

তাছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল কলেজ এর পরীক্ষার ফি, টিউশন ফি, রেজাল্ট দেখা, ভর্তির কার্যক্রম করা যেতে পারে। বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন ধরনের খরচা পাতী সাধারণত মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমেই দেওয়া হয়ে থাকে। যদি কোন একটা না বুঝে থাকেন তাহলে অবশ্যই ইউটিউব এ সার্চ করবেন।

ভার্চুয়াল রিয়েলিটিঃ ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হল কাল্পনিক কোন বিষয় কম্পিউটারের মাধ্যমে বাস্তব রূপ পাওয়া যায়। বর্তমানে সময়ে ভার্চুয়ালিটি সার্বক্ষণিক বা শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অবদান রেখেছে। কেননা ভার্চুয়াল মেশিন ব্যবহার করার কারণে যে বিষয়গুলো কল্পনা করা হয়, সেগুলো দেখা যাচ্ছে। কেননা ভার্চুয়াল মেশিন কে ব্যবহার করার মাধ্যমে সেগুলো কল্পনা করা হয়ে থাকে।

বিশেষ করে সেনা সদস্যদের অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বেশি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও মেডিকেল শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি উপকার হয়। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা এমন একটি জায়গায় চলে যাবে যেখানে বাস্তবে যাওয়া সম্ভব না।

৫ টি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নাম

শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রয়োজন রয়েছে। তাই ৫ টি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নাম সম্পর্কে জানলে আপনি শিক্ষা ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করতে পারবেন। এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।

ক্লাউড কম্পিউটিংঃ এটা এমন একটা প্রযুক্তি যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত করতে হবে এবং সফটওয়্যার তৈরি করা যাবে। যেকোনো জায়গায় থেকে এটা ডাটা এক্সেস করা যায় এবং ক্লাউড কম্পিউটিং বলা হয়ে থাকে। তাছাড়া কম্পিউটারের স্পেস বসানোর পাশাপাশি খরচও কমে যায় এবং সহজেই এটা আপডেট করা যাবে। তাই এটা বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

ইন্টারনেট অফ থিংসঃ এটা একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির যা বিভিন্ন জিনিসপত্রকে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করে। এটা ব্যবহার করে স্বাস্থ্য পরিবহন, শিল্প এবং অন্যান্য স্মার্ট খাতে পার করতে পারবেন। এছাড়াও স্মার্ট লাইট, ঘড়ি এছাড়াও বিভিন্ন কিছু পরিচালনা করার জন্য এটা ব্যবহার করা হয়। 

যার কারণে ইন্টারনেট বলা হয়ে থাকে, পরিধানযোগ্য ডিভাইস শিল্প হিসেবে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এছাড়াও এটা সেন্সর তথ্য সংগ্রহ করতে পারে এবং সেটা কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠাতে পারবে। সার্ভার এই তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে আমাদের মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটার থেকে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

রোবটিক্সঃ বিজ্ঞানের বর্তমানে উন্নত একটি প্রযুক্তি হলো রোবট, যা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। মানুষ এর ভিতর কিছু প্রোগ্রামিং দিয়ে রাখে, যার উপর হতে পারে। যেমন বিভিন্ন উৎপাদন কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। ঘরোয়া বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হ্রাস হয়। এ ক্ষেত্রে শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও এ রোবট ব্যবহার করা যেতে পারে।

বিভিন্ন চিকিৎসা ক্ষেত্রে সার্জিক্যাল জন্য তাছাড়া গৃহস্থালির কাজ করার জন্য রোবটকে ক্লিনার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও কল কারখানার ভারী জিনিসগুলো উত্তোলন করার জন্য এই রোবটকে ব্যবহার করা হয়। চিকিৎসার ক্ষেত্রে অস্ত্রপাচারের বিপদজনক হতে রক্ষা করার জন্য এই রোবটকে ব্যবহার করা হয়।

ড্রোনঃ আধুনিক যুগে এটা এমন একটি প্রযুক্তি যা দূরবর্তী যে কোন জিনিস পরিচালনা করা যায় এবং উপর থেকে কোন স্থানের ছবি বা ভিডিও তৈরি করা যায়। অনেক উচ্চতা থেকেও পরিষ্কারভাবে ছবি বা ভিডিও তৈরি করা যেতে পারে। এটা মূলত ড্রোনের মাধ্যমে করা যায়। তাই বর্তমানে ফটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফির কাজের ক্ষেত্রে ড্রন ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে।

সামরিক কাজের ক্ষেত্রেও এই ড্রোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এখন উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে পণ্য ডেলিভারির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। পশু বা মানুষের খুঁজে বের করার জন্য ড্রোন ব্যবহার করা হয়। কৃষি কাজ ও ফসলের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার জন্য এই ড্রোন ব্যবহার করা যেতে পারে।

৫টি চিকিৎসা প্রযুক্তির নাম

বর্তমানে চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। যার কারণে চিকিৎসা সহজ পদ্ধতি হয়েছে। তাই ৫টি চিকিৎসা প্রযুক্তির নাম সম্পর্কে নেওয়া যাক, বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
৫টি চিকিৎসা প্রযুক্তির নাম
সিটি স্ক্যান প্রযুক্তিঃ এটা এমন একটি প্রযুক্তি যা চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কেননা আপনার শরীরের সকল কিছু স্ক্যান করে নিয়ে আসতে পারবে। এজন্য কঠিন রোগ গুলো সিটি স্ক্যান করা যেতে পারে। শরীরের বিভিন্ন অংশের এক্সরে করে একসাথে করে ছবি তুলে নিয়ে আসতে পারে। এছাড়াও ক্যান্সার হাড়ভাঙ্গা সব ধরনের কঠিন চিকিৎসা গুলোর দ্রুত শনাক্ত করার কাজে ব্যবহার করা হয়।

রোবট সার্জারি প্রযুক্তিঃ বর্তমানে অপারেশন চিকিৎসার ক্ষেত্রে অপারেশন করার জন্য রোবট কে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই প্রযুক্তি বিশেষ করে ওপেন হার্ট সার্জারি এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। শরীরের অনেক ক্ষুদ্র স্থান গুলো অপারেশন করা, মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় না। যার কারণে রোবটকে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে নিরাপদে শরীরের বিভিন্ন ক্ষুদ্র অংশগুলো অপারেশন করে করা যেতে পারে।
এন্ডোস্কোপি প্রযুক্তিঃ বর্তমানে পেটের ভিতরে কোন সমস্যা হলে এবং ক্ষুদ্র জিনিসগুলো ধরে নিয়ে আসার জন্য ক্যামেরা পাঠানো হয়। যেটা এক্সরে করে ছবি মাধ্যমে তুলে নিয়ে আসে, এতে অনেক উপকার করে থাকে। তাই হজমন্ত্র ক্যামেরা যদি পাঠানো যায়, সে ক্ষেত্রে এই এটাকে ক্যাপশন এন্ডোসকপি বলা হয়ে থাকে। যার মাধ্যমে আলসার, ক্যান্সার ইত্যাদি রোগ নির্ণয় করা যেতে পারে।

টেলিমেডিসিন প্রযুক্তিঃ বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে যে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়ে থাকে। তাকে আমরা টেলিমেডিসিন বলে থাকি। অনেক চিকিৎসক ভিডিও কল এর মাধ্যমে দেশে অথবা বিদেশে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকেও আপনি একজন ভালো মানের ডাক্তারের সাথে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সকল কিছু তথ্য তুলে ধরার পরে তিনি প্রেসক্রিপশন করে দেন এবং চিকিৎসা করে থাকেন, যাকে বলা হয় টেলিমেডিসিন।

এমআরআই প্রযুক্তিঃ চিকিৎসা ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এমআরআই প্রযুক্তি ম্যাগনেটিক ফিল্ড ও রেডিও এর মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন টিস্যুর অবস্থা তুলে ধরে থাকে, যার মাধ্যমে অনেক ধরনের কঠিন রোগ নির্ণয় করা যায়। বিশেষ করে টিউমার, স্পাইনাল কর্ড ইঞ্জুরী ইত্যাদি কাজগুলো করে থাকে।

৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে (FAQ) প্রশ্ন

শ্রেণীকক্ষে শিক্ষাগত প্রযুক্তির ব্যবহার?

উত্তরঃ বর্তমানে শিক্ষার্থীরা গণিত, ধ্বনি, ইন্টারনেট, গেম, বানান প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সাইটগুলো ছাত্র-ছাত্রীরা ব্যবহার করে থাকে এবং অনেকে আপলোড দেয়।

আমরা বাড়িতে কি কি প্রযুক্তি ব্যবহার করি?

উত্তরঃ বর্তমানে বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তার মধ্যে বৈদ্যুতিক বাতি, বৈদ্যুতিক পাখা, টেলিভিশন, রেডিও, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার আরো অনেক প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও রান্না ঘরে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন গ্যাসের চুলার রাইস কুকার, মাইক্রোওয়েভ, রিফ্রেজেটর আরো বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

শিক্ষাদানের জন্য কোন প্রযুক্তি প্রয়োজন করা হয়?

উত্তরঃ প্রযুক্তিগত শিক্ষা গুলো সাধারণত ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অনেক সুবিধা করে দিয়ে থাকে। শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। যেমন ইন্টারেক্টিভ, হোয়াইট বোর্ড, শিক্ষামূলক বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ, অনলাইন এর মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ের বস্তুর সাথে জড়িত হওয়া এবং ভালো বুঝতে পারা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪