বাংলাদেশ থেকে তুরস্কে যেতে কত টাকা লাগে জেনে নিন
বাংলাদেশ থেকে তুরস্কে যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে অধিকাংশ মানুষ তুরস্কের যাচ্ছে জীবিকা উপার্জনের জন্য অনেকেই পার্ক তার ভিসায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় তুরস্ক যাচ্ছে অথবা কেউ স্টুডেন্ট ভিসায় আবার একে ভ্রমণ করার জন্য যাচ্ছে তবে বাংলাদেশের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা চালু করা হয়েছে এজন্য আপনি তুরস্ক যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে কত টাকা খরচ হতে হবে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন চলুন জেনে নেওয়া যাক
আপনি যদি তুরস্ক যেতে চান সেই ক্ষেত্রে দুটি পদ্ধতিতে আপনাকে যেতে হবে একটি হচ্ছে সরকারিভাবে দ্বিতীয়টি হচ্ছে কোন দালালের মাধ্যমে তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন সেটা হলো দালালের মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান সেক্ষেত্রে বেশি টাকা খরচ হবে এবং প্রতারণা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এজন্য অবশ্যই চেষ্টা করবেন সরকারি ভাবে যাওয়ার জন্য
বিভিন্ন ক্যাটাগরি মাধ্যমে ভিসা করা যায় সে ক্ষেত্রে আপনার সবথেকে বড়ে দেখা যাচ্ছে ঘরে দেখা যাচ্ছে ৭ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে তবে সরকারিভাবে যদি যেতে পারেন সে ক্ষেত্রে তিন থেকে পাঁচ লক্ষ টাকার মধ্যে ভিসা পেতে পারেন
তুরস্ক কাজের ভিসার দামঃ অনেকেই বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে কাজের ভিসার জন্য তুরস্কের যাচ্ছে এবং টাকা খরচ করছে সে ক্ষেত্রে আপনার কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন এজন্য ৫৫০০ টাকা থেকে ছয় হাজার টাকার মত আবেদন ফ্রি লাগবে এক্ষেত্রে তুরস্ক কাজের ভিসা আনুমানিক আপনার খরচ হতে পারে এবং সর্বোচ্চ ৯ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে যদি দালালের মাধ্যমে যান তাহলে এই ভিসা পেতে আপনার খরচ করতে হবে আরও বেশি টাকা খরচ করতে হবে
তুরস্ক টুরিস্ট ভিসার দামঃ আপনি যদি ভ্রমণ করতে যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার কত টাকা খরচ হতে হবে সেটাই জানার প্রয়োজন তুরস্কের পুরুষ ভিসার ক্ষেত্রে ম্যাপ থাকে এক পাশ থেকে ২ মাসের মত এজন্য তুরস্ক টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান সে ক্ষেত্রে এক থেকে দুই মাস পর্যন্ত ভিসার মেয়াদ থাকবে এবং এর মধ্যে যদি কোন কাজ বা কোম্পানিতে না যেতে পারেন
সে ক্ষেত্রে সেই ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে যাবে এবং দেশে তারা পাঠিয়ে দেবে যাই হোক বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক ভিসার ভিজিট করার ক্ষেত্রে বিষয় মাধ্যমে বর্তমানে টাকা লাগে যাবে ২ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মত লাগতে পারে
তুরস্ক স্টুডেন্ট ভিসার দামঃ তুরস্ক একটি মুসলিম রাষ্ট্র এখানে অনেকেই পড়াশোনা করার উদ্দেশ্যে যেতে পারেন এবং ভালো পড়াশোনার মান গুলো অনেক ভালো সে ক্ষেত্রে আপনার স্টুডেন্ট ভিসা কি পরিমান খরচ হতে পারে সেটা যারা প্রয়োজন এজন্য আপনার এই বিষয় খরচ হতে পারে তিন থেকে চার লক্ষ টাকার মতো
আর যদি আপনি থাকা খাওয়া অর্থাৎ সম্পন্ন করতে চান সেই থেকে আপনার মন খারাপ হতে পারে ভারত থেকে ১৫ লক্ষ টাকার মতো এর চাইতে হয়তো কম বেশি অনেকের হয়ে যেতে পারে এছাড়া আরো অনেক কালো সংগীত খরচ রয়েছে আরো কিছু খরচ রয়েছে সেটা আপনার লাগতে পারে
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ এই ভিসায় যদি আপনি জানেন তাহলে যে কোন কাজ করতে পারবেন এবং অনেক টাকায় বেতন পাবেন এক্ষেত্রে আপনার একটি ভিসা করতে হবে এজন্য আপনার খরচ হতে পারে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত
আর যদি সরকারিভাবে যেতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনার পাশ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে তবে বেসরকারিভাবে কোন এজেন্সি ভাবে দালানের মাধ্যমে যেতে যেতে চান সেক্ষেত্রে এই খরচ আরো দুই গোল বেড়ে যাবে এজন্য আপনার লস যেতে পারে এছাড়াও আরো কিছু পার্কের জন্য আপনি যদি বিদেশে যান সে ক্ষেত্রে অর্ক এর জন্য পার্ক তাহলে আরো বেশি কিছু খরচ হতে পারে
উপলক্ষে ভিসা গুলো ছাড়াও আরো অনেক ভিসা রয়েছে যেগুলো কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কেও জানা প্রয়োজন এ বিষয়ে সংক্ষিপ্তভাবে জেনে নেওয়া যাক
আপনি যদি ক্লিনার ভিসায় যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে 6 থেকে 7 লক্ষ টাকার মত
আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসায় আবেদন করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকার মতো
আপনি যদি কনস্ট্রাকশন এর বিষয়ে যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার সব মিলিয়ে খরচ হতে পারে ছয় থেকে আট লক্ষ টাকার মতো
হোটেল ভিসাঃ অনেকেই হোটেলের বিষয়ে যেতে চায় সেক্ষেত্রে খরচ হতে পারে 6 থেকে 8 লক্ষ টাকার মতো
এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে যে পারিবারিক ভিসা ব্যবসায়ী ভিসা ইত্যাদির ভিসা রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি জেনে সরাসরি জেনে তার পরে বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url