সাবান মুখে দিলে কি হয় ও ত্বকের যে ক্ষতি করে জানুন
সাবান মুখে দিলে কি হয়
অনেকের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন রকমের সাবান ব্যবহার করে থাকেন আবার কেউ কেউ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য সাবান ব্যবহার করেন অথবা অনেকে এমনি নিজেকে সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য ব্যবহার করে থাকেন তবে সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য ধরে রাখার জন্য অবশ্যই আপনার ত্বক অনুযায়ী যায়ই সাবান ব্যবহার করতে হবে এবং তাদের সমস্যা হয়ে থাকে
সাধারণত পিএইচ স্তর অনুযায়ী এজন্য বাজারে যে সকল সাফল পাওয়া যায় তার মধ্যে পিএস মন্ত্র নয় থেকে 11 হয়ে থাকে যা ত্বকের ক্ষেত্রে আপনার পিএ ইচ বাড়িয়ে দিতে পারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে এজন্য যে আপনার পথের জন্য যে সাবান প্রয়োজন সেটাই বুঝে শুনে আপনাকে কিনে নিতে হবে উচ্চারণ কোন সাবান গুলো ব্যবহার করলে ত্বকের তেমন ক্ষতি হবে না সে সম্পর্কে সে জেনে নেওয়া যাক
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবানঃ এ ধরনের সাবান গুলোর মধ্যে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকার কারণে পিএইচ মাত্রা ১০ হয়ে থাকে এজন্য এই সাবানের অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বকে শুষ্কতা এবং জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দিতে পারে
অ্যান্টি ব্রণ সাবানঃ এই ধরনের সমানে সাধারণত এন্টিব্যাকটেরিয়াল এক্সপ্লয়েটিং ও কমেডো লাইটিং এ ধরনের বৈশিষ্ট্য গুলো থাকে যা আপনি বিভিন্ন ধরনের সাবান পাবেন এর মধ্যে বেশিরভাগই ব্রণ দূর করার জন্য মুখ বুক এবং পিঠে ব্যবহার করা হয়ে থাকে দিনে দুইবার দিতে পারেন অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ক্ষতি হতে পারে
ভেষজ সাবানঃ এরকম সাবানের মধ্যে থাকে লেভেন্ডার পেপারমেন্ট স্পিয়ারমেন্ট ওটমিল এছাড়া আরব ভেজো শুভা দান থাকে যা আপনার ত্বকে তৈলাক্ত ভাব থাকেন সেক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করতে পারেন এটা আপনি ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আপনারা রেডিকেল গুলো দূর করবে
ময়েশ্চারাইজারিং সাবানঃ আপনি যদি এই সাবান ব্যবহার করেন সে ক্ষেত্রে আপনার আর্দ্রতা রাখবে অর্থাৎ যাদের টকশোষ করেছে যাদের ত্বক শুষ্ক থাকে তারা এই সাবানটি ব্যবহার করবেন এই সাবান তেল আছে বেশি যার কারণে অর্থাৎ এর মধ্যে যেমন ক্রিম কোকো বাটার নিউট্রাল ফ্যাট ল্যানোনিল আরো অনেক কিছু রয়েছে যা এ ধরনের সাবানের ক্ষারীয়ভাবে জন্য ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হতে পারে এজন্য মশ্চারাইজিং সামান্য সাবান এর মধ্যে ক্ষার কম থাকে যার কারণে এটা আপনি ব্যবহার করতে পারেন
হারবাল সাবানঃ এর মধ্যে এক ধরনের ভেষজ উপাদান থাকে তাছাড়া এর মধ্যে আরো অলিভ অয়েল ও শিয়া বাটার রয়েছে যা আপনার ভালো কাজ করবে এর মধ্যে পিএইচ এর ভারসাম্য আছে এতে আপনার ত্বকের ক্ষতি হবে না অংশ উজ্জ্বলতা এবং কোমলতা ফিরিয়ে নিয়ে আসবে এজন্য আপনি হারবাল সাবান ব্যবহার করতে পারেন তবে বেশি ব্যবহার করলে আবার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
তৈলাক্ত ত্বকের জন্যঃ যে ধরনের শাবান আপনি ব্যবহার করবেন আন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান এছাড়াও যার মধ্যে লেভেন্ডার আছে এবং ক্লিনজার সাবানগুলো ব্যবহার করতে পারেন খেতে আপনার ত্বকের এই ধরনের সমস্যা দূর হবে
সংবেদনশীল ত্বকের জন্যঃ যদি আপনার ত্বক হয় সংবেদনশীল হয় এবং সংক্রমণ দেখা যায় ভিটামিন ই যুক্ত সাবান গুলো ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার এ ধরনের সমস্যা দূর হবে
মিশ্র ত্বকের জন্যঃ যাদের ত্বক মিশ্রণ রয়েছে তারা গ্লিসারিন ভিত্তিক সাবান গুলো ব্যবহার করতে পারেন এতে ভালো কাজ করবে
অ্যারোমাথেরাপি সাবানঃ এই ধরনের সাবানগুলো সাধারণত জবা ও সূর্যমুখী তেল এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফুলের নির্যাস দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন এটা অত্যন্ত সুগন্ধ হয়ে থাকে এজন্য অনেকেই পছন্দ করে তাই আপনিও ব্যবহার করতে পারবেন
সাধারণ সাবানঃ সাধারণত আপনি যে সকলকে ব্যবহার করেন এটা সাধারণ সাবান বলা হয়ে থাকে আর এই সাবানকে সাধারণত ক্ষারীয় শাবানা বলা হয়ে থাকে যে আপনি তাকে সুস্থ তাকে রূপান্তরিত করবেন
স্বচ্ছ সাবানঃ সকালবেলার মধ্যে গ্লিসারিন থাকে সেই সামান গুলো সাধারণত স্বচ্ছ হয়ে যায় এই ধরনের সাবানগুলো সাধারণত ত্বকের জন্য গ্লিসারিন স্বচ্ছ দেখা যায় এজন্য অসুবিধা হওয়ার কথা না
গন্ধ নাশক সব সাবান সাবানঃ কিছু সাবান আছে গন্ধ না সবসময় বন্ধু নাশক সমান যার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া থাকে উপাদান রয়েছে এই সামান্য যদি শরীরে গন্ধ বের হয় তাহলে লাগাতে পারবেন এ ধরনের সাবানগুলো সাধারণত মুখের ত্বকে এবং ব্যবহার করে থাকে আবার অনেকেই গ্রামের গন্ধ দূর করার জন্য শেষ এই পর্যায়ে
তরল সাবানঃ আপনি যদি এই ধরনের সাবান ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে আপডেট দিতে থাকবেন তাহলে আমি উৎসাহিত কেননা এর মধ্যে উচ্চ পরিমাণ নিউট্রাল শিক্ষিত মানুষের না নিয়ে যাওয়ার কারণে অনেক বড় হয় আমাদের দেশের সাধারণত আবহাওয়ার কারণে মানুষের সমস্যা দেখা দেয় কেননা সাবানের মধ্যে ক্ষারীয় ভাবটা কম থাকে এখন নিউটন থাকে একজন চিকিৎসকেরএ ধরনের সাবন ব্যবহার করবেন না
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url